|
একজন ভাগ্যবতি বেগম
জিয়া
প্রফেসর আবদুল মান্নান
বাংলাদেশে একজনই সত্যিকার অর্থে ভাগ্যবতি (বা ভাগ্যবান) রাজনৈতিক নেতা আছেন
আর তিনি বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোট প্রধান বেগম জিয়া । যখন তিনি ক্ষমতায় থাকেন
না তিনিতো বটেই দেশের তাবৎ মিডিয়া, সুশীল সমাজ আর বিদেশী কূটনীতিবিদরা ভুলে
যান যে বেগম জিয়া আর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নন এমন কী বর্তমানে তিনিতো
সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রীও নন । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপর যত না
সকলের নজর থাকে তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশী থাকে বেগম জিয়ার উপর । মনে হয় বেগম
জিয়ার এক ঐশ্বরিক বশিকরণ শক্তি আছে যা হতে শেখ হাসিনা রীতিমতো বঞ্চিত ।
সংসদে বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম রওশন এরশাদতো গোনাগুনতির মধ্যেও নেই ।
দু’দফায় বেগম জিয়ার হুকুমে দেশে ভয়াবহ পেট্রোল বোমার আঘাতে প্রায় সাড়ে
তিনশত মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেলেন, কয়েক শত চিরদিনের জন্য পঙ্গুত্ব বরণ
করলেন, দেশের সম্পদের ক্ষতি হলো কয়েক হাজার কোটি টাকার, ব্যবসা-বাণিজ্যের
ক্ষতি হলো কম পক্ষে চল্লিশ হাজার কোটি টাকার তারপরও কারো দৃষ্টি বেগম জিয়ার
উপর হতে সরছে না । বেগম জিয়া তার গুলশানের অফিসকে বাড়ী ঘোষণা করে সেখানে
শয্যা পাতলেন ৯২ দিনের জন্য । কসম খেলেন শেখ হাসিনার সরকারকে বিদায় না করে
তিনি ঘরে ফিরছেন না আর অন্যদিকে দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলতে লাগলো ।
সারা দেশের মানুষ তখন বেগম জিয়া কর্তৃক সৃষ্ট ভয়াবহ নৃশংসতায় জিম্মি । পনের
লক্ষ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর পরীক্ষার সময় সূচী লন্ডভন্ড । দু’হাজরা ‘ও’
লেবেল পরীক্ষাথী পরীক্ষাই দিতে পারলো না । দেশের প্রধান হাসপাতালগুলির
বার্ণ ইউনিটে অগ্নিদগ্ধ মানুষের আর্তনাদে যে কোন পাষাণের হৃদয়কে গলিয়ে
দেয়ার জন্য যথেষ্ট । ঠিক সে সময় বিদেশী রাষ্ট্রদূতরা বেগম জিয়ার সাথে
নিয়মিত বৈঠক করছেন । তার অফিস কাম রেসিডেন্সের সামনে ডজন ডজন টিভি ক্যামেরা
অপেক্ষা করছে রাত দিন, খবর দিচ্ছে বেগম জিয়া সকাল বিকাল কী দিয়ে নাস্তা
করছেন আর দুপুরের ও রাতের খাবারের মেনুতে কী ছিল । বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের
টকশো গুলিতে বেগম জিয়ার তাবেদার টকাররা গলা ফাটিয়ে ফেলছেন তাঁর দেশ ও
জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধের যৌক্তিকতা তুলে ধরতে । বিদেশ হতে কোন অতিথি এলে
তিনিও ছুঠছেন বেগম জিয়ার দরবারে । বেগম জিয়া বেশ সেজে গুজে তাদের সাথে খোশ
গল্প করলেন । কোন একজন অতিথিকে দেখলাম না তাকে প্রশ্ন করতে কখন থামবে দেশ ও
জনগণের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধ ? এমন একটা পরিস্থিতে একবার বেগম জিয়ার স্থলে শেখ
হাসিনাকে চিন্তা করুন । তখন বোঝা যাবে এই সব ক্ষেত্রে বেগম জিয়ার কাছে শেখ
হাসিনা নস্যি । ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে যখন
বঙ্গবন্ধু এভেনুতে তাঁর সমাবেশস্থলে বারটি গ্রেনেড ছোঁড়া হলো, ২৩ জন দলীয়
নেতা কর্মী মৃত্যুবরণ করলো আর শেখ হাসিনা আহত হয়ে অল্পের জন্য বোঁচে গেলেন
তখন কী দেশ বিদেশের এই সব অতিথিদের সূধা সদনে এমন ছোটাছুটি করতে দেখা
গিয়েছিল? বা বাড়ির সামনে এত সাংবাদিকের সমাবেশ ? মনেতো পরে না । ওই ঘটনার
একদিন পর আমি সূধা সদনে গিয়েছিলাম শেখ হাসিনাকে সমবেদনা জানাতে । তখন
সেখানে দলের নেতা কর্মীরা ছাড়া তেমন কারো উপস্থিতি চোখে পরে নি । এখনতো এটি
মোটামুটি প্রমাণিত এই হামলার সাথে তারেক রহমান, তার হাওয়া ভবন,
লুৎফুজ্জামান বাবর ও দলের আরো বেশ কয়েকজন নেতা সরাসরি জড়িত ছিল । ঘটনা যদি
উল্টো হতো তখন শেখ হাসিনার চৌদ্দগুষ্টিকে কবর হতে তুলে আনা হতো ।
বেগম জিয়া একজন পরাজিত সৈনিকের মতো ৯২ দিন পর তার স্বেচ্ছা অন্তরিন অবস্থান
হতে বের হয়ে আদালতে হাজিরা দিতে গেলেন । সাথে সাথে সব টিভি ক্যামেরা আর
ফটোগ্রাফাররা ছুঠলেন তার পিছনে পিছনে । আদালতে হাজিরা দেয়ার পর এইবার তার
বাসস্থানের উদ্দেশ্যে যাত্রা। সাথে ডজন ডজন ক্যামেরা আর সাংবাদিকরাও আছেন ।
কোন কোন টিভিতে ধারা বর্ণনাও চলছিল । বেগম জিয়া তখন একজন দেশ কাঁপানো
সেলিব্রেটি । তিনি গুলশানের বাড়ি পর্যন্ত না পৌঁছানো পর্যন্ত সাংবাদিকরা
পিছু ছাড়লেন না । কেউ তাকে কোন সুযোগেই এই প্রশ্ন করার সাহস পেলেন না
ম্যাডাম বক্সিবাজারে অবস্থিত বিশেষ আদালতে যখন এসেছেন যাবেন নাকি একবার
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে, সেখানে আপনার শত্রু পক্ষের
অনেক মানুষ আপনার হুকুমে পেট্রোল বোমায় দগ্ধ হয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন ?
নাহ, একজন সেলিব্রেটিকে এমন প্রশ্ন করাটা বেজায় বেমানান । একবার বেগম জিয়া
যখন সাংবাদিকদের ব্রিফিং দিয়ে উঠে যাচ্ছিলেন এটিএন নিউজের ‘বেয়াড়া’ মুন্নি
শাহ এমন একটি প্রশ্ন করার সাহস দেখিয়েছিলেন । বেগম জিয়া তার দিকে গটমট করে
তাকিয়ে কোন উত্তর না দিয়ে উঠে গিয়েছিলেন । বছর খানেক আগে রেঙ্গুনে
বাংলাদেশের সাংবাদিক শ্যামল দত্ত এক সেমিনারে অনেক চেষ্টা করেছিলেন শান্তির
জন্য নোবেল জয়ী অং সান সূচিকে রোহিঙ্গা বিষয়ক একটি প্রশ্ন করতে । সূচি
অত্যন্ত অভদ্রভাবে শ্যামলকে প্রশ্নই করতে দিলেন না । তিনি জানতেন
বাংলাদেশের একজন সাংবাদিক কী প্রশ্ন করতে পারেন ।
দেশে আর ক’দিন পর আগামী ২৮ তারিখ তিনটি সিটি কর্পোরশেনে মেয়র ও কাউন্সিলর
নির্বাচন । নির্বাচনী প্রচার এখন তুঙ্গে । প্রার্থী, দলীয় নেতা নেত্রী, আরা
প্রতিদ্বন্ধিদের সমর্থক গোষ্ঠির সদস্যরা মাঠ চষে ফেলছেন । এটি খুব ভাল একটি
লক্ষণ । তিন সিটি কর্পোরেশনেই যখন প্রার্থীরা প্রচার প্রচারণা করছেন তখন
কিন্তু পরিস্থতি বেশ শান্তই ছিল । দু’এক জায়গায় ছোটখাট দু’একটি
অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটার অভিযোগ আছে । মির্জা আব্বাস যেহেতু মামলার কারণে
প্রচারণায় অংশ নিতে পারছেন না তখন তার জায়গায় তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাস
প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন । তিনি আব্বাসের প্রতিদ্বন্ধি সাঈদ খোকনের বাড়ীতে
গিয়ে তার পরিবারের সদস্যদের কাছে নির্বাচনী প্রচার করেছেন, সেখানে বিশ্রাম
নিয়েছেন, নামাজ পড়েছেন, নাস্তা করেছেন তারপর বাড়ীর মহিলাদের দোয়া নিয়ে আবার
প্রচারে বের হয়ে পরেছেন । একেবারে একটি আদর্শ পরিস্থিতি । বিভিন্ন
অনুষ্ঠানে সব মেয়র প্রার্থী হাত ধরাধরি করে তাদের সৌহার্দ্য ও সম্প্রতির
নিদর্শন তুরে ধরেছেন । অনেক জায়গায় কোলাকুলি করেছেন । এখন পর্যন্ত কোন
প্রার্থী ব্যক্তিগত গালাগালিতে নিমজ্জিত হন নি । গোল বাধলো যখন বেগম জিয়া
তার মনোনিত প্রার্থীদের পক্ষে মাঠে নামলেন । এই সেই মহিলা যার হুকুমে গত
তিন মাসে আগুন বোমায় নৃশংসভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন দেড়শত নিরাপরাধ মানুষ আর
চিরদিনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন আরো কয়েকশত । সর্বশান্ত হয়েছেন কয়েক হাজার
ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী । এর এক বছর আগে তাঁর হুকুমে প্রাণ দিতে হয়েছিল
প্রায় ২০০ মানুষকে । সেই তিনি তার এই সব পাপ কর্মের জন্য কোন রকমের ক্ষমা
না চেয়ে বেড়িয়ে পরলেন এক বিশাল গাড়ী বহর আর সশস্ত্র ব্যক্তিগত নিরাপত্তা
বাহিনী নিয়ে দলীয় প্রার্থীদের নির্বাচনি প্রচারণায় । এটি নির্বাচনী আচরণ
বিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন । রাস্তা বন্ধ করে নির্বাচনি প্রচার চালালেন ।
নির্বাচন কমিশনও বেগম জিয়ার সম্মোহনি শক্তিতে বিমোহিত । তাদের পক্ষ হতে
তেমন কোন স্পষ্ট বক্তব্য নেই । তিনি গেলেন প্রথম দিন উত্তরায় । সেখানে কালো
পতাকা প্রদর্শন সহ তার গাড়ী বহরে হামলা হলো, পর দিন তিনি গেলেন জনবহুল
কারওয়ান বাজার এলাকায় । বেগম জিয়ার তিন মাসের অবরোধ, হরতাল আর পেট্রোল
বোমার ভয়াবহ সর্বগ্রাসী কর্মসূর্চী কারণে কারওয়ান বাজারের অনেক ক্ষুদ্র ও
মাঝারি ব্যবসায়ী সর্বশান্ত হয়েছেন । সেখানেও বেগম জিয়ার গাড়ী বহরে হামলা
হলো । পত্রিকায় প্রকাশিত ছবি ও খবর অনুযায়ী সেই হামলায় সরকার দলীয় অঙ্গ
সংগঠনের কিছু নেতা কর্মীও জড়িত ছিল । আবার অন্য ব্যখ্যা হচ্ছে তাঁর সাথে
থাকা তাঁর ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কর্মীরা বিক্ষোভরত জনগনের দিকে তেড়ে গেলে
ঘটনার সূত্রপাত । যারাই এই কাজটি করেছে তারা নিশ্চয় একটি গর্হিত ও নিন্দনীয়
কাজ করেছে । ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের ভাষ্য অনুযায়ী ওই দিন বেগম
জিয়াকে পুলিশ এসকর্ট দেয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল কিন্তু তার ব্যক্তিগত
ষ্টাফরা তা নিতে অস্বীকার করেছেন । সম্ভবত তিনি চাইছিলেন এমন একটা ঘটনা
ঘটুক এবং জনগণের সহানুভূতি তার দিকে আসুক । এই পরিকল্পনায় তিনি কিছুটা হলেও
সফল হয়েছেন । কারণ বাঙালি হচ্ছে একটি বিস্মৃতি পরায়ণ জাতি । গত তিন মাসে যে
এই মহিলা দেড়শত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করলেন তা তারা সহজে ভুলে যাবেন । তার
গাড়ী বহরে যে হামলা হয়েছে তার জন্য হা হুতাশ করবেন । বলবেন আহা বেচারি
সরকারি দলের ক্যাডারদের দ্বার কী ভাবে না আক্রান্ত হলো । ভুলে কেউ বলবেন না
এই মহিলা কয়েকদিন আগেও দেশ ও জনগনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল । প্রয়োজন
হলে আবার পেট্রোল বোমার যুগে ফিরে যাবেন । সরকারি দলের অঙ্গ সংগঠনের যে সব
অপরিনামদর্শি নেতা কর্মী এই অপকর্মের সাথে জড়িত ছিল বলে বলা হচ্ছে তা যদি
সত্য হয় তা হলে তারা বিএনপি’র পাতা ফাঁদে পা দিয়েছে । তারা যদি কালো পতাকা
আর ব্যানার ফেষ্টুন নিয়ে সেখানে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদী মানববন্ধন করতো তা
হলে তা আরো ফলপ্রসূ হতো । তবে এই হামলাকারিদের মধ্যে এমন একজনও যদি থেকে
থাকেন যিনি বেগম জিয়ার নির্দেশিত পেট্রোল বোমার আঘাতে স্বজন হারিয়েছেন তার
আক্রোশের তো তেমন কোন প্রতিবাদ করা যাবে না । এমন একজন ব্যক্তি মার্চ মাসের
প্রথম দিকে চট্টগ্রাম বিমান বন্দরে আমাকে এসে বলেছিলেন তিনি একজন বোমাবাজ
হতে চান কারণ পেট্রোল বোমার আঘাতে তার এক মাত্র ছোট ভাইটির মৃত্যু হয়েছে ।
কারওয়ান বাজার ঘটনার পরদিন বেগম জিয়ার গাড়ী বহর পুনরায় মগবাজার এলাকায়
হামলার স্বীকার হয় । তার গাড়ী বহর দ্রুত স্থান ত্যাগ করতে গিয়ে দুজন
পথচারিকে চাপা দিয়ে তাদের মারাত্মক ভাবে আহত করে । কটি গণমাধ্যম তা প্রকাশ
বা প্রচার করেছে ? না, সকলে বেগম জিয়ার বশিকরণ শক্তির কাছে সম্পূর্ণ পরাজিত
। দূভার্গ্য বঙ্গবন্ধু কন্যার তেমন কোন শক্তি নেই । শেখ হাসিনা সাংবাদিকদের
গণভবনে আমন্ত্রণ জানান, তাদের সাথে ছবি তোলার জন্য দাঁড়িয়ে থাকেন । অনেকে
সেলিফ তুলেন, ফেইস বুকে আপলোড করেন । তিনি কারো বুবু, কারো আপা, আবার কারো
ফুফু । সকলে ভুলে যান তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী । সম্ভবত কখনো কখনো
তিনি নিজেও । আর বেগম জিয়া সব সময় ম্যাডাম । ক্ষমতায় না থাকলেও তিনি নিজেকে
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী মনে করেন । তার সাথে কথা বলতে হলে পাঁচ হাত দূরে
থাকতে হয় । ব্লাডি সিভিলিয়ানদের কাছে আসা সম্ভব নয় । কিন্তু এই ব্লাডি
সিভিলিয়ানদের কাছে বেগম সাহেব অত্যন্ত সমাদৃত । এদের একটি বড় অংশ পারলে
কালকেই শেখ হাসিনাকে হঠিয়ে বেগম জিয়াকে ক্ষমতায় বসিয়ে ব্যান্ড পার্টি নিয়ে
রাস্তায় বিজয় মিছিল বের করে । শেষ করি বন্ধুবর মুনতাসীর মামুনের সেই বহুল
পঠিত বক্তব্য দিয়ে । তিনি লিখেছিলেন ‘বঙ্গবন্ধু একটি অনিচ্ছুক জাতিকে
স্বাধীন কওে গিয়েছিলেন। তাদের সংখ্যা বঙ্গবন্ধুর সেই স্বাধীন বাংলাদেশে
জ্যামিতিক হারে বাড়ছে । এটি এখন সময়ের ব্যাপার যখন দেশের একটি উল্লেখযোগ্য
সংখ্যক বাংলাদেশে অবস্থানরত পাকিস্তানিরা চাইবে বাংলাদেশ আবার পাকিস্তানের
সাথে একত্রিত হোক । এদের মধ্যে জামায়াত বিএনপিতো থাকবেই আর থাকবে এক
শ্রেণীর সুবিধা ভোগি বামপন্থি, উচ্ছিষ্ট ভোগি বুদ্ধিজীবী আর সুজন সখি
পার্টির সদস্য বৃন্দ । বেগম জিয়া সত্যিই ভাগ্যবতি ।
লেখক: সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় । এপ্রিল ২৪, ২০১৫
WARNING:
Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content
is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to
legal action.
[প্রথমপাতা] |
লেখকের আগের লেখাঃ
[......লেখক আর্কাইভ]
|