[প্রথমপাতা]
|
সোমালিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কী বাংলাদেশে আসছে?
প্রফেসর আবদুল মান্নান
এক শ্রেণীর বাঙালির বিদেশ প্রেম প্রবাদ তুল্য । ছোট
বেলায় বাড়ীতে বছরে একবার গায়ে মাখার সুগন্ধি সাবান আসতো, ঈদের সময় । সেটিকে
বলা হতো বিলাতি সাবান কারণ সত্যি সত্যি সেই সাবান হয়তো বিলাত হতেই আমদানি
হয়ে আসতো । এই সাবান তখন এক ধরণের আভিজাত্যের প্রতীক । যাদের সঙ্গতি ছিল
তারা আর দুটি অনুষ্ঠানে এই বিলাতি সাবান ব্যবহার করতেন । একটি বাড়ীতে কারো
বিয়ে পরলে তখন । বর বা কনেকে এই সাবান দিয়ে গোসল করিয়ে গায়ে আতর লাগিয়ে সাফ
সুতোরো করে বিয়ের আসরে বসানো হতো । আর বিলাতি সাবানের কদর বেড়ে যেত কেউ
একজন মারা গেলে । দাফন কাফনের আগে মৃত ব্যক্তিকে গোসল করাতে হবে । মসজিদের
মওলানা সাহেব এসে প্রথমে বলতেন বাড়ীতে বিলাতি সাবান থাকলে তা নিয়ে আসতে ।
হুজুরদের আবার বিশ্বাস বিলাতের তৈরী সাবান দিয়ে মৃত ব্যক্তিকে গোসল না দিলে
ওই ব্যক্তি আল্লাহর সামনে বেশ শরমিন্দা হবেন । আর যদি বাড়ীতে বিলাতি সাবান
না থাকে তাহলে কাপড় কাঁচার মাল্টি পারপাস সাবানই সই । গায়ে মাখা হতে শুরু
করে হাঁড়ি পাতিল ধোওয়া সব এক সাবান দিয়েই চলছে । ঈদের পর মা আমাদের বিলাতি
সাবানটাকে পরের ঈদের জন্য যত্ন করে কাগজ মুড়িয়ে আলমারিতে তুলে রাখতেন ।
ইঁদুরে নিয়ে যাওয়ার ভয় ছিল । আমাদের পাড়ার মুসা চাচা বার্মা অয়েল কোম্পানির
এক সাহেবের বাড়ীতে মালির কাজ করতেন । সাহেবের বিলাতি কুকুর দুটি বাচ্চা দিল
। সাহেবের কাছ হতে মুসা চাচা একটি কুকুর ছানা চেয়ে নিয়ে আসলেন । পাড়াময়
সেকি হৈ চৈ । মুসা মিয়ার বাড়ীতে বিলাতি কুকুর । মুসা চাচা সাহেবের বাগান
পরিচর্যা শেষে বাড়ী ফিরে সেই বিলাতি কুকুরকে নিয়ে বিকালে সাহেবের পদাঙ্ক
অনুসরণ করে বেড়াতে বের হন । একদিন আমাদের পাড়ার সব দেশী কুত্তা এক সাথ হয়ে
সেই বিলাতি কুকুরকে আক্রমণ করে বেচারা কুকুরটাকে আধমরাই করে ফেলল । বাঙালির
বিদেশ প্রীতিতে কালক্রমে নতুন নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে । ঈদের সময় এক শ্রেণীর
ক্রেতার কাছে পাকিস্তানি সেলোয়ার কামিজের ইদানিং সে কি কদর । সেটি
অবিশ্বাস্য কারবার ।
আমার এক গুরুজন আছেন যার মতে বাংলাদেশের প্রকৃত জনসংখ্যা দশকোটি । অবাক হয়ে
জানতে চাই বাকি ছয় কোটির কী হলো? তিনি বেশ গম্ভীর হয়ে উত্তর দেন ওরাতো
পাকিস্তানি বংশোদ্ভুত । পারলে আজকেই ছাদে পাকিস্তানি পতাকা উড়ায় । কেউ কেউ
নাকি বাড়িতে পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে সুরার আসরও বসায় । খোঁজ নিয়ে
জানলাম ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান পর্নো তারকা সানি লিয়ন ব্র্যান্ডের
কাপড়চোপড়ের কদরও ইদানিং নাকি বাংলাদেশে বেড়েছে । একবার ঈদের বাজারে এক
পরিচিত ভদ্রমহিলা ভারতীয় শাড়ী খুঁজতে খুঁজতে গলদঘর্ম । তাকে বলি কেন আমাদের
এত সুন্দর সুন্দর দেশি শাড়ী কী দোষ করলো? এ মহিলার উত্তর, না ভাই ঈদে
ভারতীয় শাড়ী না হলে ঈদটাই কেমন জানি পানসে মনে হয় । তাকে আর বললাম না আমি
যতবার পেশাগত কাজে ভারত যাই আমার পরিচিত জনদের জন্য গোটা দুই টাঙ্গাইলের
তাঁতের শাড়ি আর দুই একটা জামদানি নেওয়া চাই-ই চাই । বিলাতি বউ (মানে সাদা
চামড়ার) কদরও এক সময় বেশ ছিল । এখন মনে হয় একটু কমেছে । সাদা চামড়াদের দেশে
নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য অনেক বাঙালি এমন বিয়ে করেছেন । ওই ধরণের বিয়েকে বলা
হতো ‘সুবিধার জন্য বিয়ে’ (Marriage of convenience) । বলা বাহুল্য এই সব
বিয়েতে মোটা অঙ্কের অর্থেরও বিনিময়ে হতো । টিকতো না বেশী দিন । একসময়
বাঙালির রাশিয়ান বৌ দেখা যেত সব খানে । তাদের অনেকেই আবার একেবারে মনে
প্রাণে বাঙালী বনে গিয়েছিলেন । পারেন নি অনেকে । ফিরে গেছেন নিজ দেশে ।
কোন কোন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রায়শঃ তাদের বিজ্ঞাপনে জোর দিয়ে বলেন ‘এই
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সকলে উত্তর আমেরিকার ডিগ্রীধারি ।’ বাংলাদেশের
কথা বাদই দিলাম অক্সফোর্ড ক্যাম্ব্রিজও এদের কাছে ফেলনা । অন্যকোন দেশের নয়
। উত্তর আমেরিকার হতে হবে । এই নালায়েকরা জানে না এই তথাকথিত উত্তর
আমেরিকার অর্ধেকেরও বেশী ‘বিশ্ববিদ্যালয়’ একশত ভাগ ভূয়া, যেগুলিকে বলা হয়
ব্রীফকেস বিশ্ববিদ্যালয় । টাকা দিলেই ডিগ্রী পাওয়া যায় । ক্যাম্পাস বলতে
একটি ছোট অফিস ঘর । একদিন দেখি এক পরিচিত জন নামের আগে ডক্টর লেখা শুরু
করেছেন । পথে তার সাথে দেখা । অভিনন্দন জানাই । কানে কানে জানতে চাই কতদিয়ে
কিনলেন এই ‘ডক্টরেট’ ডিগ্রী? চেহারাটা লাল হয়ে গেল । বললেন কাউকে বলবেন না
ভাই বারশত ডলার খরচ হয়েছে । বলি ভাল ভাল । চালিয়ে যান, দেশটাতো এমনিতে
প্রতারকে ভরে গেছে । শুনেছি সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত আছেন
সেখানেও নাকি এই বারশত ডলারের ডক্টরেট আছেন বেশ কয়েকজন । আসল ডক্টরেটদের
উপর ছড়ি ঘোরান সুযোগ পেলে । বাংলাদেশের প্রথিতযশা অনেক পন্ডিত আছেন, যেমন
ডঃ আনিসুজ্জামান, ডঃ আহমদ শরিফ, ডঃ রফিকুল ইসলাম যারা তাদের সকল মৌলিক পড়া
লেখা এই বাংলাদেশেই করেছেন এবং তাদের পান্ডিত্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত।
বিদেশের ভাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেও অনেক বাঙালি ছেলে মেয়ে
আন্তর্জাতিক ভাবে তাদের গবেষণা ও পান্ডিত্যের স্বীকৃতি পেয়েছেন ।
নিঃসন্দেহে এই সব বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখা অত্যন্ত উঁচু মানের । তার অর্থ
এই নয় যে বিদেশী হলেই সব কিছুকে ছাড় দিতে হবে বা মাথায় তুলে নাচতে হবে ।
লেখার শুরুতে বাঙালির বিদেশ প্রীতির এত দীর্ঘ ফিরিস্তি দেয়ার একটা কারণ আছে
আর তা হচ্ছে আমাদের শিক্ষামন্ত্রালয় কর্তৃক ২০১০ দশ সালে প্রণীত বেসরকারি
বিশ্ববিদ্যালয় আইনে কতিপয় ধারার আওতায় বিশ্ববিদ্যারয় মঞ্জুরী কমিশন কিছু
বিধি তৈরী করেছে বলে পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে যেখানে বাংলাদেশে
বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা প্রশাখা আর কোচিং সেন্টার খোলার জন্য তাদেরকে
সম্পূর্ণ অপরিনামদর্শী কিছু অযাচিত, চরম বৈষম্যমূলক এবং একদেশদর্শী সুবিধা
দেয়ার কথা বলা হয়েছে । এর একমাত্র কারণ ওই বাঙালীর বিদেশ প্রীতি । অন্য
কিছু নয় । আর ব্যক্তিগত ভাবে পুরো বিষয়টা আমাকে হতাশ করেছে একটি মাত্র
কারণে । যে মন্ত্রনালয়ের কর্মকান্ড নিয়ে ইতোপূর্বে আমি আমার একাধিক লেখায়
উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছি, যে কজন মন্ত্রী বর্তমান মন্ত্রী সভায় সফলতার
স্বাক্ষর রেখেছেন সেই মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে প্রনীত এমন সব সিদ্ধান্ত নিকট
ভবিষ্যতে বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে বলে পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে ।
বাংলাদেশে বেসরকারি খাতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন শুরু হয়েছে ১৯৯২ সনে এবং
বর্তমানে প্রায় একাত্তরটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদিত যার আবার
অনেকগুলি এখনো চালু হয় নি । এগুলির বেশ কয়েকটির মান উঁচু পর্যায়ের, কিছু
আছে মাঝারি পর্যায়ের, ভাল হওয়ার চেষ্টা আছে । আবার অনেকগুলি শ্রেফ
সার্টিফিকেট বিক্রয়ের দোকান হিসেবে কাজ করে । এই ধরণের একাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবার মালিকানা নিয়ে চরম দ্বন্ধ । কোন কোনটিকে সরকার আর
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন বলছে বেআইনী । আদালতের অনুমোদন নিয়ে তারা
সার্টিফিকেট বিলি করছে । যেগুলি চালু হয় নি তাদের প্রধান সমস্যা পর্যাপ্ত
ভাল শিক্ষক না পাওয়া । এই সব বিশ্ববিদ্যালয় যারা চালু করেন তাদের অনেকেই
নিজেদের মালিক হিসেবে দাবি করেন । তাদের একটি মুদি দোকান আর একটি
বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে পার্থক্য বোঝার ক্ষমতা নেই । তারা মনে করেন ভাল
শিক্ষক দোকানে সুলভে কিনতে পাওয়া যায় । আর বিপরীতে এমন বিশ্ববিদ্যালয়ও আছে
যেগুলি যারা স্থাপন করেছেন তারা মূলতঃ একটি জনকল্যাণের চিন্তাধারা নিয়ে তা
করেছেন এবং তাতে তারা কয়েকশত কোটি টাকা ব্যয় করেছেন । তাদের হয়তো আরো দশটা
ভালো ব্যবসা আছে কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়কে তারা অর্থ রোজগারের হাতিয়ার হিসেবে
দেখেন না । বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার ভারটি তারা ওই কাজটি যারা ভাল এবং
দক্ষতার সাথে করতে পারেন তাদের উপর ছেড়ে দিয়েছেন । তারা কদাচিৎ তাদের
বিশ্ববিদ্যালয়ে খবরদারি করতে আসেন । অন্যদিকে যারা নিজেদের মালিক মনে করেন
তাদের চিন্তাধারাটাই আলাদা। তারা তাদের প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের
উপাচার্য হতে শুরু করে শিক্ষক সকলকে মুদি দোকানের কর্মচারী হিসেবে গণ্য
করেন । সরকার বা বিশ্ববিদ্যারয় মঞ্জুরী কমিশন বিশ্ববিদ্যালয় নামধারী এই সব
তামাশাপূর্ণ প্রতারক প্রতিষ্ঠানের কর্মকা-কে বন্ধ করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ
হয়েছে। তার উপর বর্তমানে নতুন বিধির অধীনে অনুমোদন পেতে যাচ্ছে বিদেশী
বিশ্ববিদ্যালয় নামধারী কিছু প্রতিষ্ঠানের শাখা প্রশাখা এবং কোচিং সেন্টার
যাদেরকে দেয় ছাড় রীতিমতো চমকে উঠার মতো । কারন ওই বাঙালির বিদেশ প্রীতি ।
দেশীয় কোন উদ্যোক্তা একটি বিশ্ববিদ্যালয় করতে চাইলে তাকে সাত বছরের জন্য
সাময়িক অনুমতি দেয়া হয় । এই সাত বছরের মধ্যে তাদের নিষ্কণ্টক একখন্ড এক একর
(ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকা) বা দুই একর (অন্যান্য এলাকায় ) জমিতে
ক্যাম্পাস স্থানান্তর করলে তখন তাকে স্থায়ী অনুমোদন দেয়া হয় । শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের জন্য এমন অদ্ভুত (একখন্ড এক বা দুই একর) শর্ত বিশ্বের অন্য
কোন দেশে দেয় বলে জানা যায় না । তার উপর দেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের থাকতে হবে
কমপক্ষে তিনটি পৃথক অনুষদ আর ছয়টি বিভাগ এবং অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ন্যুনপক্ষে
পঁচিশ হাজার বর্গ ফিট যায়গা । এই সব শর্তের কোনটিই বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের
শাখা বা কোচিং সেন্টারের বেলায় প্রযোজ্য নয় । তারা একটি গাড়ীর গ্যারাজ অথবা
নাপিতের দোকানের উপর তিনহাজার বর্গ ফিট ফ্লোর স্পেস নিয়ে তাদের দোকানদারি
খুলতে পারবে । ত্রিশজন শিক্ষার্থী আর পাঠাগারে তিন হাজার বই হলেই মাভৈ মাভৈ
ডঙ্কা বাজিয়ে দোকানের ঝাঁপি খুলতে পারবে এই সব বিদেশী বেনীয়া দোকানদাররা ।
প্রস্তাবিত বিধিতে আরো আছে বেশ কিছু অর্থকরি বিষেয়ের তুগলকি প্রস্তাব । এই
সব আইন কিন্তু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০ এ নেই । তা বিধি হিসেবে করা
হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের উদ্যোগে । তবে কার স্বার্থে তা করা
হচ্ছে তা পরিষ্কার নয় । আরো আছে এই সব প্রস্তাবিত বিধিতে । কোচিং সেন্টার
বলি আর বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা প্রশাখা, তারা সকলে সার্টিফিকেট দিতে
পারবে । এমন নজির বিশ্বের অন্য কোন সভ্য দেশে নেই এমন কী পার্শ্বের দেশ
ভারতেও না । মনে হচ্ছে বাংলাদেশের সাধারণ ঘরের শিক্ষার্থীদের প্রতারিত
হওয়ার সব আয়োজন সমাপ্তির পথে । বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় । শুনতে বেশ ভাল শোনায়
। বাংলাদেশে সোমালিয়া নাইজেরিয়া আর সুদানের বাটপার আর প্রতারক ডলার
জালিয়তদের অভয়ারণ্য হয়ে উঠছে । এরপর বাংলাদেশের গরীব শিক্ষার্থীদের কী এই
সব দেশের বিশ্ববিদ্যালয় জালিয়ত আর বাটপারদের অভয়ারণ্য হয়ে উঠবে ? কোটি
টাকার প্রশ্ন । উত্তর কে দেবেন জানি না ।
বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের নেতৃত্বে যারা আছেন তাদের যোগ্যতা
সম্পর্কে আমার কোন সন্দেহ নেই । শীর্ষ পর্যায়ে যিনি আছেন তার সাথে দীর্ঘদিন
কাজ করেছি । তাঁর নেতৃত্ব দেয়ার গুনাবলি প্রশ্নাতীত । কিন্তু বিদেশী
বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এই যে এক তেলাসমাতি কারবারের বন্দোবস্ত চলছে সেই
সম্পর্কে তিনি কতটুকু অবহিত আছেন তা জানি না । আমি বিশ্বাস করি তার হাত ধরে
বাংলাদেশের উচ্চ শিক্ষা আরো নতুন মাত্রায় উঠতে পারবে যদি তিনি এই সব বিষয়ে
একটু ব্যক্তিগত নজর দেন । দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস মানে দেশ ধ্বংস ।
লেখক: সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় । সেপ্টম্বর ১৩, ২০১৩
WARNING:
Any unauthorized use
or reproduction of
'Community' content is
strictly prohibited
and constitutes
copyright infringement
liable to legal
action.
[প্রথমপাতা] |
লেখকের আগের লেখাঃ
|