[প্রথমপাতা]

 

 

 

 

 

নির্বাচনে বিপর্যয়ের পর এখন উঠে দাঁড়ানের সময়

 

 

প্রফেসর আবদুল মান্নান

অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে দেশের চারটি সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন, সুষ্ঠু, অবাদ ও নিরপেক্ষ ভাবে অনুষ্ঠিত হলো এবং প্রতিটি সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবে ১৮ দলীয় জোট সমর্থীত প্রার্থীরা বেশ বড় ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন । যে নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দল তথা বিএনপি’র শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত এত অভিযোগ, এত সংসয় সেই নির্বাচনে তাদের এই বিরাট বিজয় বিএনপিকেতো হতবাক করেছেই তার সাথে দেশের সাধারণ জনগনকেও অবাক করেছে । পত্রিকার ভাষা অনুযায়ী দেশের মানুষ পরিবর্তনের পক্ষে রায় দিয়েছেন । বলা বাহুল্য এই ফলাফল ক্ষমতাসীন মহাজোট সরকারের নেতৃত্বদানকারি দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতা কর্মী আর সমর্থকদের নিশ্চিতভাবে চরম হতাশ করেছে । অনেক বিশ্লেষক স্বাভাবিক কারণে এই ফলাফল আগামী সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জন্য একটি অশনি সংকেত হিসেবে দেখবেন যদিও এটি একটি স্থানীয় সরকার নির্বাচন ।
নানা কারণে এই নির্বাচন সকল মহলের কাছে তাৎপর্যপূর্ণ । বিরোধী দল গত তিন বছর ধরে বলে আসছে বর্তমান সরকারের অধীনে কোন নির্বাচন নয় কারণ এই সরকারের অধীনে কোন নির্বাচনই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে না । তারপরও তারা বিভিন্ন উপনির্বাচন ছাড়াও সব কটি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে পরোক্ষভাবে অংশ নিয়েছেন এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিজয়ী হয়েছেন । কিন্তু তোতা পাখির মতো তারা বলেই চলেছেন এই সরকারের অধীনে কোন নির্বাচনই সুষ্ঠু হবে না । নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিএনপি’র নীতি নির্ধারকরা সব সময় বলেছেন এটি একটি সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠান সুতরাং তারা সরকারের নির্দেশের বাইরে কোন কাজ করতে পারবে না । তারা সুযোগ পেলেই বলে থাকেন তারা এই নির্বাচন কমিশন মানেন না এবং তাদের ভাষায় দশম সংসদ নির্বাচনের আগে সকলের মতামত নিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে । তারা সব সময় বলে আসছেন তত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া সংসদ নির্বাচনে যাবেন না এবং এই দাবিতে তারা গত পাঁচ ছয় মাস ধরে আন্দোলনের নামে অনেক জান মালের ক্ষতি করেছেন । তারপরও এই চারটি সিটি কর্পোরেশনের ভোটাররা তাদের পক্ষেই রায় দিয়েছে । এর সহজ সরল অর্থ করলে দাঁড়ায় জনগন তাদের বিগত দিনের সকল কর্মকান্ডকে সমর্থন দিয়েছেন । গণতন্ত্রে জনগনই আসলে শেষ কথা বলে । আগামীতেও এই ধারাবাহিকতা যে বজায় থাকবে না তা এই মুহুর্তে বলা মুস্কিল এবং তা যদি বিরোধী দল বিশ্বাস করে তা হলে সামনের কয়েক মাসে হয়তো আরো জান মালের ক্ষতি হবে । এই নির্বাচনটির অন্য আর একটি বৈশিষ্ট হচ্ছে এই নির্বাচনে ১৮ দল সমর্থিত প্রার্থীদের জয় পরাজয় যাই হোক তাতে ১৮ দল বা বিএনপি’র জয় । ১৮ দল সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হলে যথারীতি কারচুপির অভিযোগ যা মির্জা আব্বাস নির্বাচনের দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত করে এসেছেন আর ১৪ দল প্রার্থী বিজয়ী হলে বলবেন এই পরাজয় প্রমান করে সরকারের পক্ষে জনগনের সমর্থন শূন্যের কোটায় সুতরাং নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগাম নির্বাচন দিয়ে এখনই ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হবে, যদিও সাধারণ নির্বাচনের সময় আর মাস ছয়েকেরও কম সময়ের মাথায় । তারপরও বিরোধী দলের তর সইবে না এবং তাদের দাবি বাস্তবায়নের নামে আবার হয়তো দেশের রাজপথ গরম হবে এবং যথারীতি জান মালের ক্ষতি হবে ।
এই নির্বাচনে যারা বিজয়ী হয়েছেন তাদের অভিনন্দন এবং যারা পরাজিত হয়েছেন তাদের ধন্যবাদ যে গণতন্ত্রের রেওয়াজ অনুযায়ী তারা তাদের পরাজয় মেনে নিয়েছেন এবং কোন কোন এলাকায় বিজয়ী প্রার্থীর সাথে কোলাকুলি করেছেন এবং তাদের অভিনন্দনও জানিয়েছেন । এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য । নির্বাচন কমিশনের জন্য এই নির্বাচন একটি বড় ধরণের পরীক্ষা ছিল । বিরোধী দল তাদের শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত চাপে রেখেছে সেনা মোতায়েনের জন্য । তারা প্রমান করেছে সদিচ্ছা থাকলে সেনা মোতায়েন ছাড়াও সুষ্ঠু ভাবে একটি নির্বাচন সম্ভব। সব সমস্যা সমাধানের জন্য সেনা বাহিনীর কাছে সমাধান খুঁজতে যাওয়া সিভিল প্রশাসনের উপর অনাস্থা প্রকাশের সামিল এবং তা যদি হয় সেটি হবে সুশাসনের জন্য একটি বড় অন্তরায় । সেনা বাহিনী সব সময় সিভিল প্রশাসনের কাজ করে দেবে তা প্রত্যাশা করা চরম ভুল । বাংলাদেশের প্রায় সকল নির্বাচনে অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি শোনা গেছে । সিটি কর্পোরশেন নির্বাচনেও তেমনটি ঘটার সম্ভাবনা আছে বলে কোন কোন গণমাধ্যম আগাম খবর দিয়েছিল । সৌভাগ্যের কথা এই নির্বাচনে কোন দাঙ্গা হাঙ্গামার ঘটনা ঘটেনি । দেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনী তার জন্য কৃতিত্ব দাবি করতেই পারে । নির্বাচন কমিশনের সামনে যে একটি বড় ধরণের পরীক্ষা ছিল তাতে বেশ ভাল ভাবেই পাশ করেছে । সরকারের চরম শত্রুও বলতে পারবে না এই নির্বাচনে সরকার কোন রকম হস্তক্ষেপ করেছে । এর আগে বর্তমান সরকারের আমলেই ২০১০ সনে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সরকার দলীয় একজন হাই প্রোফাইল প্রার্থী এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রায় এক লক্ষ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিলেন একজন ওয়ার্ড কমিশনারের কাছে । সরকার সেই নির্বাচনেও কোন ধরণের হস্তক্ষেপ করা হতে বিরত থেকেছে । নির্বাচন সংক্রান্ত সরকারের ভ’মিকা এই যাবৎ প্রশংসাযোগ্য এবং আশা করা যায় আগামীতেও তা থাকবে আর যেখানে মিডিয়া এত সক্রিয় সেখানে সরকার নির্বাচনে কোন ধরণের কারচুপির আশ্রয় নিবে তা এখন আর সম্ভব নয় । কোন সরকার চাইলেও আর তথা কথিত মিডিয়া কূ অথবা মাগুরা বা ঢাকা দশ আসনের মডেলের নির্বাচন করতে সাহস পাবে না । সুতরাং বিরোধী দল এই সব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের নির্দলীয় তত্বাবধায়ক সরকারের দাবি হতে পিছিয়ে আসবে কী না তা তাদের নির্মোহ ভাবে ভেবে দেখতে হবে ।
অনেকে প্রশ্ন করবেন এই নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে কী না । যদিও এটা ছিল স্থানীয় সরকারের নির্বাচন তারপরও কেউ যদি বলেন একেবারেই প্রভাব ফেলবে না তা হলে তা হবে সত্যের অপলাপ । কিছুটা হলেও ফেলবে । নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন হতে দেখলে দেখা যাবে নির্বাচন পরিচালনায় বিএনপি আওয়ামী লীগ হতে অনেক বেশী পারদর্শী । তাদের প্রচার অপপ্রচার অন্য যে কোন দলের চেয়ে নিখূত এবং তা তারা অনেক পেশাদারিত্বের সাথে তা করতে পারে । তিলকে তাল করতে তাদের জুড়ি নেই । অন্যদিকে আওয়ামী লীগ তালকে তিলও করতে ব্যর্থ হয় । বড় উদাহারণ হেফাজত বিষয়ক উদ্ভুত পরিস্থিতি । হেফাজত এই নির্বাচনে ১৮ দলীয় প্রার্থীকে শুধু সমর্থনই দেয়নি বিভিন্ন যায়গায় চার রঙ্গা সচিত্র ভ’য়া পোষ্টার ছাপিয়ে জনগনকে বেশ সাফল্যের সাথে বোকা বানিয়েছে । ইসলামী ছাত্রী সংস্থা বাড়ী বাড়ী গিয়ে মহিলাদের পবিত্র কোরান শরিফ হাতে নিয়ে তাদের প্রার্থীকে ভোট দিতে প্রতিজ্ঞা করিয়েছে । এই সবই নির্বাচনি আচরণ বিধির সুষ্পষ্ট লংঘন । কিন্তু আওয়ামী লীগ তা বন্ধ করতে কোন রূপ কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে পারে নি । সামষ্টিক (গধপৎড়) লেভেলে বর্তমান সরকারের অনেক অর্জন আছে কিন্তু তারা কখনো তা জনগনের সামনে কার্যকর ভাবে তুলে ধরতে পারে নি । স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলেও তাতে অনেক জাতীয় ইস্যু গুরুত্বপূর্ণ ভ’মিকা রেখেছে যার মধ্যে পদ্মা সেতু, হলমার্ক, রেলগেট দূর্নীতি কেলেঙ্কারি উল্লেখযোগ্য । অনেকে বলেন এলাকার উন্নয়ন নির্বাচনে বিজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভ’মিকা রাখে । তা কিছুটা ভুল প্রমানিত হলো। চারটি সিটি কর্পোরশেনে সম্ভবত সব চেয়ে বেশী উন্নয়ন হয়েছে রাজশাহীতে । সেখানে ১৪ দলীয় প্রার্থী সব চেয়ে বেশী ভোটে হেরেছে কারণ জাতীয় রাজনীতির প্রভাব । সব কটি নির্বাচনি এলাকায় বিএনপি জামায়াত, হেফাজত ও অন্যান্য ধর্মান্ধ দলগুলিকে সাথে নিয়ে জোট করেছে । অন্যদিকে ১৪ দলীয় জোট টিম বা জোট হিসেবে কোন একটি নির্বাচনী এলাকায়ও কাজ করতে পারেনি । এই যে সকলে এক নতুন প্রজন্মের কথা বলে কোথায় গেল তারা ? বাস্তাবটা হচ্ছে এই তথাকথিত নতুন প্রজন্মের একটা বড় অংশ ইতিহাস হতে বিচ্যুত এবং তারা সাফারি জেনরেশন যাদের একপা দেশের বাইরে । তারেক জিয়া তাদের আদর্শ । এই প্রজন্মের কাছে আওয়ামী লীগ চাষাভুষা আর অশিক্ষিতদের দল । তাদের সাথে যাওয়া মানে সাফারি স্যুট নোংরা করা । সিলেটের এক বড় মাপের আওয়ামী লীগ সমর্থকের কাছে জানতে চাই বদরুদ্দিন কামরান কেন এত শোচনীয়ভাবে হারলো? তার অনেক ব্যখ্যার মধ্যে একটি ছিল এখানকার একজন মন্ত্রীর নাক এতই উঁচা যে সাধারণ মানুষ উনার ধারে কাছেও ভিড়তে পারে না এবং এমন কী তার কাছে কোন তদবির নিয়ে গেলে তার সাফ জবাব আমি সিলেটের মন্ত্রী নই আমি দেশের মন্ত্রী । বাংলায় কেউ দরখাস্ত নিয়ে তার কাছে গেল তিনি বেশ ক্ষুব্দ হন । তার ছায়া কামরানের উপর পড়েছে এবং তার পরাজয়কে আরো নিশ্চিত করেছে । এই সব পরিস্থিতির জন্য আওয়ামী লীগকেতো কিছুটা হলেও দায় দায়িত্ব নিতে হবে ।
সব সময় বলেছি, সরকারের শেষ মুহুর্তে আবারো বলি প্রধানমন্ত্রীকে যারা সার্বক্ষণিক ভাবে ঘিরে থাকেন তাদের মধ্যে অধিকাংশই স্তাবক । এতে অনেকে মনক্ষুন্ন হতে পারেন তবে সত্য কথাটা বলতেই হবে । আমার সমালোচক আমার বন্ধু এই দর্শনে বিশ্বাস করতে হবে । প্রধানমন্ত্রীর চারপার্শ্বে থাকা অনেক অযোগ্য ব্যক্তির দায়ভার প্রধানমন্ত্রীকেই নিতে হয় । সেটিতো হওয়া উচিৎ ছিল না । তিন টাকার ছাগলে লাখ টাকার ক্ষেত খাচ্ছে বলে আমি এর আগে অনেক বার বলেছি এবং লিখেছি তাতে শত্রু হয়েছি অনেকের । ছাত্রলীগ নামধারিদের দূর্বৃত্তপনার কথা লেখার কারণে আমি আমার পূর্বের কর্মক্ষেত্রে অবাঞ্চিত ঘোষিত হয়েছি । এই দূর্বৃত্তরা আমারতো কোন ক্ষতি করেনি, করেছে দলের । সেটি না বুঝেছে দল না বুঝেছে সংগঠন । আওয়ামী লীগ আজ ক্ষমতায় না থাকলে কাল এদের কাউকে খুজে পাওয়া যাবে না । সেজন্যইতো ব্যারিস্টার মউদুদের মতো ব্যক্তিও বলতে পারেন আওয়ামী লীগ যাতে আগামী বার ক্ষমতায় না আসতে পারে তার জন্য আমাদের কিছু করার প্রয়োজন নেই, যা করার ছাত্রলীগ আর যুবলীগই যথেষ্ট । কথাটি কী একেবারে ফেলে দেয়ার মতো ? দলের মধ্যে অভ্যন্তরীন কোন্দল এখন অনেক জেলায় বড় ধরণের অভিশাপ হিসেবে দেখা দিয়েছে । দলের এই অবস্থা নিয়ে কী ভাবে আওয়ামী লীগ সামনের নির্বাচন মোকাবেলা করবে ? আশা করেছিলাম চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের পর দল এই দিকে নজর দিবে । সেটি হয়নি । না হওয়ার কারণে ২০১০ সালে আওয়ামী লীগ চট্টগ্রামে মহানগরে যেখানে ছিল সেখানেই আছে । হয়তো এই কথাটি আমার বলার কোন এক্তিয়ার নেই তারপরও বলতে হয় আগামী নির্বাচনে ভাল করেত হলে আওয়ামী লীগকে দলে এবং অঙ্গসংগঠনগুলিতে একটি বড়ধরণের শুদ্ধি অভিযান চালাতে হবে । সামনের নির্বাচনে কমপক্ষে একশতটি আসনে প্রার্থী বদল করতে হবে বলে অনেকের সাথে কথা বলে মনে হয়েছে । এই একশতজন কারা তা নির্ধারণ করার দায়িত্ব দলের । আমার মতো অধমরা এই সব কথা বলি কারণ আমরা দেশে আবার জঙ্গিবাদের উত্থান দেখতে চাই না । চাইনা আবার দূর্নীতিবাজদের দৌরাত্ব । দেশের একাত্তর প্রজন্ম কোন আলবদর রাজাকারের গাড়ীতে জাতীয় পতাকা দেখতে চায় না । সামনে কঠিন সময় আসছে, সেই সময় নিয়ে চিন্তা করার এখনই সঠিক এবং শেষ সময় । বহুদিন ধরে আওয়ামী লীগ নামক বিশাল সংগঠনটি সরকারের মধ্যে বিলিন হয়ে গেছে । তাকে পুনরুদ্ধারের এখনই সময় । সংগঠন ছাড়া যুদ্ধে বিজয়ী হওয়া অসম্ভব । এখনতো মনে হয় আওয়ামী লীগ মানে শেখ হাসিনা এবং তিনি একাই পাহাড় ঠেলছেন । বাকীরা গেল কোথায়? চারটি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের পর কর্মীরা স্বভাবিক কারণেই হতাশ । তাদের হতাশা দূর করারা দায়িত্ব দলের। দেখেছি অনেক নেতা নেত্রী নিজেদের লর্ড ক্লাইব মনে করেন । তাদেরতো নীচে নেমে এসে কর্মীদের কাতারে দাঁড়াতে হবে । সুষ্ঠু ও বাস্তবমুখী পরিকল্পনা দলের জন্য আগামী দিনে সূদিন ফিরিয়ে আনতেও পারে। এখন সমানের দিকে তাকানোর সময়।

লেখক: সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। জুন ১৬, ২০১৩

 

 

WARNING: Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action. 

 

[প্রথমপাতা]

 

 

 

লেখকের আগের লেখাঃ