[প্রথমপাতা]

 

 

 

 

গাছ চিন্তা করে, মনেও রাখে

 

 

কমিউনিটি রিপোর্ট ।।

গাছেরও যে অনুভূতি আছে, স্পর্শে সাড়া দেয় এই তথ্যটি আবিষ্কার করেছিলেন স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু। কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণায় পোল্যান্ডের গবেষকরা জানিয়েছেন যে, গাছ চিন্তা করতে এবং মনে রাখতেও পারে। খবর বিবিসি অনলাইনের।

গবেষকদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, আলোর মধ্যে থাকা তথ্য মনে রাখে এবং চিন্তা করে গাছ। আলোর তীব্রতা এবং ধরণ বিষয়ের তথ্য গাছের এক পাতা থেকে আরেক পাতায় একই পথে স্থানান্তরিত হয়। আর এই পদ্ধতি মানুষের স্নায়ুতন্ত্রের মতোই।

গবেষকরা জানিয়েছেন, আলোর ‘ইলেকট্রো কেমিক্যাল সিগন্যালস’ কোষের মাধ্যমে পরিবাহিত হয়। আর এই কোষগুলোই গাছের স্নায়ু হিসেবে কাজ করে। গবেষকরা ফ্লুরোসেন্স ইমেজিং ব্যবহার করে পর্যবেক্ষণ করেছেন, গাছ সাড়াও দেয়। গাছের যে কোনো একটি পাতায় আলো পড়লেই পুরো গাছটিই সাড়া দেয়। আর এই সাড়া দেবার প্রক্রিয়াটির ফলে, রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে। আর এতে আলো সরিয়ে অন্ধকার করা হলেও এ প্রক্রিয়া চলতে থাকে।

গবেষকরা জানিয়েছেন, আলোয় সৃষ্ট এ প্রক্রিয়াটি অন্ধকারেও চলে, কারণ পুরো প্রক্রিয়াটিই গাছের স্মরণ থাকে বলেই। আলোয় যে তথ্য এনকোডেড করে রাখে সেটিই অন্ধকারে মনে রেখে কাজ চালাতে পারে গাছ।

গবেষকরা জানিয়েছেন, গাছের গোড়াতে আলো ফেলে দেখেছেন গাছের উপরের অংশেও কাজ চলে।

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, গাছের নার্ভাস সিস্টেম নিয়ে গবেষণা করছেন পোল্যান্ডের ওয়ারশ ইউনিভার্সিটি অফ লাইফ সায়েন্স এর গবেষক স্টেনিসল কারপিনাস্কি। তিনি গবেষণার বিষয়টি জানিয়েছেন চেক প্রজাতন্ত্রের প্রাগে অনুষ্ঠিত সোসাইটি ফর এক্সপেরিমেন্টাল বায়োলজি-এর বার্ষিক সভায়।


 

 

>>বৃহত্তম তারার সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার পেছনে

>>ডিম নয়, বিজ্ঞান বলছে, 'সম্ভবত মুরগিই!’

>>সমুদ্রতলে মাছরা পরস্পরের সঙ্গে কথা বলে

>>সবচাইতে শীতল বাদামী বামনের সন্ধান লাভ

>>রাশিয়ান কার্গো শিপ ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে থামতে ব্যর্থ হল

>>ফ্রিক ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ

>>২০৫০ সাল নাগাদ এশিয়ার বেশিরভাগ নদীর পানিপ্রবাহ কমে যাবে

>>সিঙ্গাপুরে প্রত্যেকের জন্য ইলেকট্রনিক মেইলবক্স

>>মিশরে ৩,৬০০ বছর আগের একটি শহরের সন্ধান লাভ 

>>আগুনের সঙ্গে বসবাস

>>বিজ্ঞানের অসহায়ত্ব ভুপাল দুর্ঘটনা

>>কুমিরের সাগর পাড়ি দেবার রহস্য 

>>ছাইমেঘ থেকে বিমান বাঁচানোর নতুন উপায়

>>ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস
>>নানা মারাত্মক রোগের কারণ প্রক্রিয়াজাত মাংস

>>মাদাগাস্কারের ছোট্ট ডুবুরি পাখি হারিয়ে গেল

>>হাবলের চোখে, গ্রহ খাদক নক্ষত্র

>>বিমান বিধ্বস্তের কাহিনী

>>ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে নতুন প্রজাতির জীব আবিষ্কার

>>ছাইমেঘের জন্য বিজ্ঞানীরা প্রস্তুত

>>জোয়ান অব আর্ক
>>এশিয়ায় হুমকির মুখে পরিযায়ী পাখির দল

>>নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষ

>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান

>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে আর কতো দেরী?

>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান

>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন

>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা বাড়ছে

>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি হবে?

>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান, আবহাওয়া, সূর্যাস্ত

>>বাংলা বছরের সূচনা

>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে বিবর্তন ধারার সন্ধান

>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর

>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ

>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন ‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট

>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়

>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!

>>মায়া সভ্যতা

>>অ্যাকিলিস

>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও

>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর

>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা

>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি

>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা

>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ

>>সুপার ভলকেন

>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন

>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন

>>তিমি কাহিনী

>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত

>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিন

>>টর্নেড

>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল সর্বোচ্চ হুমকির মুখে

>>ভূপাল বিপর্যয়

>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল

>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!

>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ

>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা

>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া

>>কিং কোবরা

>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক

>>রোমানিয়ায় কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর

>>ঐতিহাসিক নগরী কামাকুরা

>>গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্য

>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস

>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি

>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ

>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুক

 

 

[প্রথমপাতা]