[প্রথমপাতা]

 

 

 

 

মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে আর কতো দেরী?

 

প্রিন্স উইলিয়াম সাউন্ডে অভিশপ্ত ট্যাংকার ‘এক্সোন ভালডেজ’: আজ থেকে বিশ বছর আগে

 

কমিউনিটি ডেস্ক।।

সমুদ্রগর্ভে খোলা তেলের কূপ থেকে প্রতিদিন ৫,০০০ ব্যারেল তেল বেরচ্ছে৷ এ’ভাবে চললে দু’মাসের মধ্যে তা বিশ বছর আগের ‘এক্সোন ভালডেজ’ বিপর্যয়কে ছাড়িয়ে যাবে৷ কিন্তু কি করা হচ্ছে?

বিপি সংস্থার মূল আশা হল দু'টি বিকল্প কূপ খনন, যা করতে তিন মাস অবধি সময় লেগে যাবে৷ কিন্তু তার আগে কোনো স্বল্পমেয়াদী সমাধান চাই৷ বিপি'র হাতে এ'ধরণের দু'টি সমাধান রয়েছে৷ প্রথমত, আন্ডারওয়াটার রোবোট দিয়ে ভালভগুলো বন্ধ করার প্রচেষ্টা, বিশেষ করে যখন তথাকথিত ব্লোআউট প্রিভেন্টারগুলো ব্যর্থ হয়েছে৷ কিন্তু রোবোটগুলো এযাবৎ সফল হতে পারেনি৷

দ্বিতীয়ত, বিপি তিনটি ‘‘কনটেইনমেন্ট চেম্বার''-এর অর্ডার দিয়েছে৷ এগুলি হল সুবিশাল ৭৩ টন ওজনের বাক্সের মতো দেখতে ফানেল, যেগুলি কূপ এবং অপর দু'টি লীকের ওপর উল্টো করে বসিয়ে দেওয়া হবে৷ ফানেল দিয়ে তেল উঠে একটি ড্রিলিং জাহাজে গিয়ে জমা হবে৷ মুশকিল এই যে, দেড় হাজার মিটার গভীর জলে এ'ধরণের ফানেল কাজ করবে কিনা, তা কারো জানা নেই৷

সমুদ্রগর্ভে যদি না হয়, তা'হলে দেখতে হবে জলের উপরিভাগে কি করা সম্ভব৷ সেখানে বাতাস-পোরা প্লাস্টিকের ‘বুম' দিয়ে তেল রোখার চেষ্টা বাতাস এলে এবং ঢেউ উঠলেই বিপন্ন হচ্ছে৷ বাকি থাকছে রাসায়নিক পদ্ধতি: অর্থাৎ তথাকথিত ‘ডিস্পের্সান্ট'-এর ব্যবহার৷ এই ডিস্পের্সান্ট তেল যা'তে জমাট না বাঁধতে পারে, তার ব্যবস্থা করে৷ বাকি থাকছে একটি নেহাত বহির্প্রক্রিয়া, অর্থাৎ বুম দিয়ে ভারী তেল এক জায়গায় জমা করে, তা নিয়ন্ত্রিতভাবে পুড়িয়ে দেওয়া৷ এ' সবই চলেছে, এবং তা বিপি'র মতো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি ধনী দেশের সব সামর্থ্য প্রয়োগ করে৷

অথচ আপাতত যে হারে তেল বেরচ্ছে, তা'তে ঠিক ৫০ দিনের মধ্যে এবারকার তেল দুর্ঘটনা ১৯৮৯ সালের এক্সোন ভালডেজ বিপর্যয়কে ছাড়িয়ে যাবে৷ সেটা ঘটেছিল সুদূর প্রিন্স উইলিয়াম সাউন্ডে৷ কিন্তু এটা ঘটছে যুক্তরাষ্ট্রের খিড়কির পুকুরে, এই যা তফাৎ৷ ডয়েচে ভেলে।

 

 

>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান

>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন

>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা বাড়ছে

>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি হবে?

>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান, আবহাওয়া, সূর্যাস্ত

>>বাংলা বছরের সূচনা

>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে বিবর্তন ধারার সন্ধান

>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর

>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ

>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন ‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট

>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়

>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!

>>মায়া সভ্যতা

>>অ্যাকিলিস

>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও

>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর

>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা

>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি

>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা

>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ

>>সুপার ভলকেন

>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন

>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন

>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার পেছন

>>তিমি কাহিনী

>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত

>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিন

>>টর্নেড

>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল সর্বোচ্চ হুমকির মুখে

>>ভূপাল বিপর্যয়

>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল

>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!

>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ

>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা

>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া

>>কিং কোবরা

>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক

>>রোমানিয়ায় কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর

>>ঐতিহাসিক নগরী কামাকুরা

>>গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্য

>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস

>>ফ্রিক ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ
>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি

>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ

>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুক

 

 

[প্রথমপাতা]