ছাইমেঘ থেকে বিমান বাঁচানোর নতুন উপায়
কমিউনিটি
রিপোর্ট ।।
ছাইমেঘের ‘কল্যাণে’ হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতির মুখে পড়ার পর, এবার
সমাধান নিয়ে হাজির উড়াল সংস্থাগুলো৷ ইজিজেট জানাচ্ছে, তারা নতুন এক
প্রযুক্তি বের করেছে যা ব্যবহার করে ছাইমেঘের আকাশেই বিমান চালানো সম্ভব৷
কী ? জানতে চান কী সেই পদ্ধতি ? তার আগে জানাই, ছাইমেঘ আসলে কেন ক্ষতিকর৷
সংক্ষেপে বললে, ছাইমেঘের মধ্যে অনেকক্ষেত্রেই উড়ে বেড়ায় ক্ষুদ্র পার্টিকেল,
যা কিনা বিমানের জানালা এবং ককপিটের দেয়ালে আঁচড় ফেলতে পারে৷ তার ওপর এই
ক্ষুদ্র পার্টিকেল বিমানের ইঞ্জিনও বন্ধ করে দিতে পারে৷ আর তাই, এ ধরনের
ক্ষেত্রে বিমান দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে, যদিও ছাইমেঘের কারণে এখন পর্যন্ত
বড় ধরনের কোন দুর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি৷
ফিরে আসি মূল প্রসঙ্গে৷ ইজিজেট জানাচ্ছে, ইনফ্রারেড ব্যবহার করে বিমানের
গতিপথের সামনের দিকে ৬২ মাইল পর্যন্ত কোন ক্ষতিকর পার্টিকেল আছে কিনা - তা
পরীক্ষা করে দেখা সম্ভব৷ আর ছাইমেঘের মধ্যে সেরকম কোন ক্ষতিকর পার্টিকেলের
সন্ধান পেলে বৈমানিক সহজেই গতিপথ বদলাতে পারবে, প্রয়োজনে নিতে পারবে বাড়তি
সতর্কতা৷
ইজিজেট সংক্ষেপে এই পদ্ধতির নাম দিয়েছে ‘এভয়েড'৷ এই নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনে
সংস্থাটি ব্যয় করেছে দেড় মিলিয়ন মার্কিন ডলার৷ ইজিজেটের পক্ষে আগামী দুই
মাসের মধ্যে বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে
পরীক্ষামূলক উড়াল পরিচালনায় সম্মত হয়েছে৷
ইতিমধ্যে ইজিজেট এর এই নতুন প্রযুক্তিকে সমর্থন দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সিভিল
এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ সিএএ৷ তবে, তা সীমাবদ্ধ থাকছে শুধু সার্টিফিকেট প্রদানের
মধ্যে৷ অর্থাৎ এই প্রযুক্তির বাস্তব ব্যবহারের আগে আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা
চায় সিএএ৷
এদিকে, ইজিজেট তাদের নতুন প্রযুক্তিকে চারদিকে ছড়িয়ে দিতে রাজি৷ সংস্থাটির
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অ্যান্ডি হারিসন জানিয়েছেন, আমরা শুধু নিজেরাই
সুবিধা পেতে এই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করিনি৷ বরং বাণিজ্যিক দিক থেকে আমাদের
প্রতিদ্বন্দ্বীরাও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারেন৷
প্রসঙ্গত, আইসল্যান্ডের আগ্নেয়গিরি থেকে নির্গত ছাইমেঘের কারণে এই বছর
ইউরোপে বিমান চলাচলে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটে৷ প্রায় ১ লাখ উড়াল বাতিল হয়৷ এতে
বিমান সংস্থাগুলোর ক্ষতির পরিমাণ ছিল ১ দশমিক সাত বিলিয়ন মার্কিন ডলার৷
>>ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস
>>নানা মারাত্মক রোগের কারণ প্রক্রিয়াজাত
মাংস
>>মাদাগাস্কারের ছোট্ট ডুবুরি পাখি হারিয়ে
গেল
>>হাবলের চোখে, গ্রহ খাদক
নক্ষত্র
>>বিমান বিধ্বস্তের কাহিনী
>>ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে নতুন প্রজাতির জীব
আবিষ্কার
>>ছাইমেঘের জন্য বিজ্ঞানীরা প্রস্তুত
>>জোয়ান অব আর্ক
>>এশিয়ায় হুমকির মুখে পরিযায়ী পাখির দল
>>নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের
পূর্বপুরুষ
>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান
>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে
আর কতো দেরী?
>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান
>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের
অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন
>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা
বাড়ছে
>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি
হবে?
>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান,
আবহাওয়া, সূর্যাস্ত
>>বাংলা বছরের সূচনা
>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে
বিবর্তন ধারার সন্ধান
>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর
>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই
সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ
>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন
‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট
>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ
বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়
>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!
>>মায়া সভ্যতা
>>অ্যাকিলিস
>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও
>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর
>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা
>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি
>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা
>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ
>>সুপার ভলকেনো
>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন
>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি,
ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন
>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার
পেছন
>>তিমি কাহিনী
>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত
>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিনী
>>টর্নেডো
>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল
সর্বোচ্চ হুমকির মুখে
>>ভূপাল বিপর্যয়
>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল
>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!
>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ
মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ
>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের
সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা
>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া
>>কিং
কোবরা
>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক
>>রোমানিয়ায়
কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর
>>ঐতিহাসিক
নগরী কামাকুরা
>>গ্র্যান্ড
ক্যানিয়নের রহস্য
>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস
>>ফ্রিক
ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ
>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি
>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ
>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুকু
[প্রথমপাতা] |