হাবলের চোখে, গ্রহ খাদক নক্ষত্র
কমিউনিটি
রিপোর্ট ।।
হতভাগ্য গ্রহটির নাম ডাবলিউএএসপি-১২বি৷ তার জীবনের মেয়াদ আর বড়জোর এক কোটি
বিশ লক্ষ বছর৷ তার মধ্যে যে তারকা থেকে তার জন্ম, সেই তারকাই তাকে খেয়ে
ফেলবে৷
গ্রহটি ইতিমধ্যেই একটি রেকর্ডের অধিকারী, কেননা আমাদের মিল্কি ওয়ে
গ্যালাক্সি'তে তার চেয়ে বেশী বহির্তাপমাত্রা আর কোনো গ্রহের নেই৷
ওয়্যাস্প-১২বি'র পৃষ্ঠভাগের তাপমাত্রা হল দেড় হাজার ডিগ্রী সেলসিয়াস কিংবা
আঠাশ হাজার ডিগ্রী ফারেনহাইট৷
গ্রহটি আবিষ্কৃত হয় ২০০৯ সালে৷ সে পৃথিবী থেকে প্রায় ৬০০ আলোকবর্ষ দূরত্বে
অবস্থিত এবং তার আয়তন পৃথিবীর প্রায় ৩০০ গুণ৷ এবং তার ‘মাস' বা ওজন আমাদের
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বৃহস্পতির চেয়ে ৪০ শতাংশ বেশী৷ এছাড়া সে তার জনক
তারকাটির এতো কাছে যে তার এক বছর অতিক্রান্ত হয় ২৪ ঘণ্টায়, অর্থাৎ ২৪
ঘণ্টার মধ্যেই সে তার ‘সূর্য' প্রদক্ষিণ করে আসে৷
ফেরা যাক হাবল'এর কথায়৷ এই মহাশূন্য টেলিস্কোপটিতে ২০০৯ সালে কসমিক
অরিজিন্স স্পেক্টোগ্রাফ নামের একটি যন্ত্র বসানো হয়৷ সেই যন্ত্রে সাহায্যে
এবার বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, কিভাবে মাধ্যাকর্ষণের শক্তি ওয়্যাস্প-১২বি
গ্রহটিকে গোল থেকে ডিম্বাকৃতি করে তুলেছে৷ গ্রহটির চারপাশে পুঞ্জ পুঞ্জ
পদার্থ জমেছে, যা শীঘ্রই তার জনক তারকাটির ক্ষুধা মেটাবে৷ এই বর্ণনা
দিয়েছেন ব্রিটেনের ওপেন ইউনিভার্সিটির ক্যারল হ্যাসওয়েল৷
তারকার গ্রহ খাবার ব্যাপারটি জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কাছে কিছু নতুন নয়৷ কিন্তু
এতো স্পষ্টভাবে ব্যাপারটা চাক্ষুষ করার সুযোগ তারা এর আগে পাননি৷ তবে ‘দ্য
এ্যাস্ট্রোফিজিকাল জার্নাল লেটার্স'-এ প্রবন্ধটি প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে
‘নেচার' সাময়িকীতে বেইজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের শু-লিন লি'র লেখাটিরও নাম করতে
হয়৷ শু-লিন'ই প্রথম ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে গ্রহটির ত্বক মাধ্যাকর্ষণের টানে
বিকৃত হবে৷ ডয়েচে ভেলে।
>>বিমান বিধ্বস্তের কাহিনী
>>ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে নতুন প্রজাতির জীব
আবিষ্কার
>>ছাইমেঘের জন্য বিজ্ঞানীরা প্রস্তুত
>>জোয়ান অব আর্ক
>>এশিয়ায় হুমকির মুখে পরিযায়ী পাখির দল
>>নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের
পূর্বপুরুষ
>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান
>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে
আর কতো দেরী?
>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান
>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের
অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন
>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা
বাড়ছে
>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি
হবে?
>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান,
আবহাওয়া, সূর্যাস্ত
>>বাংলা বছরের সূচনা
>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে
বিবর্তন ধারার সন্ধান
>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর
>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই
সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ
>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন
‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট
>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ
বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়
>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!
>>মায়া সভ্যতা
>>অ্যাকিলিস
>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও
>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর
>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা
>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি
>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা
>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ
>>সুপার ভলকেনো
>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন
>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি,
ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন
>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার
পেছন
>>তিমি কাহিনী
>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত
>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিনী
>>টর্নেডো
>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল
সর্বোচ্চ হুমকির মুখে
>>ভূপাল বিপর্যয়
>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল
>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!
>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ
মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ
>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের
সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা
>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া
>>কিং
কোবরা
>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক
>>রোমানিয়ায়
কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর
>>ঐতিহাসিক
নগরী কামাকুরা
>>গ্র্যান্ড
ক্যানিয়নের রহস্য
>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস
>>ফ্রিক
ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ
>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি
>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ
>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুকু
[প্রথমপাতা] |