চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন
কমিউনিটি ডেস্ক ||
জীবাশ্মবিদরা চীনে তিন হাজারেরও বেশী ডাইনোসরের পদচিহ্ন খুঁজে পেয়েছেন।
প্রাচীন প্রানীদের হাড়গোড় ও পায়ের চিহ্নের এত বিপুল সংখ্যক ফসিল একসাথে
পাওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন এই পদচিহ্নগুলো ১০ কোটি বছরেরও বেশী পুরোনো। চীনের
পূর্বাঞ্চলীয় শানডং প্রভিন্সের ঝুচ্যাং এর একটি গিরিখাতে তিনমাস
খোঁড়াখুঁড়ির পর এই প্রাগৈতিহাসিক স্থানটি খুঁজে পাওয়া যায়।
পায়ের ছাপগুলোর দৈর্ঘ্য ১০ থেকে ৮০ সেন্টিমিটার বা চার থেকে ৩২ ইঞ্চি
পর্যন্ত। এখানে ৬ ধরনের ডাইনোসরের পদচিহ্ন পাওয়া গেছে যার ভেতর সর্বকালের
ভয়ঙ্করতম প্রানী টাইরানোসোরাস রেক্সেরও পায়ের ছাপ আছে।
চাইনিজ একাডেমী অব সায়েন্সের সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার ওয়াং হাইজুন জানিয়েছেন, সকল
পায়ের ছাপ একই অভিমুখী গিয়েছে।
একমুখী পায়ের ছাপ ইঙ্গিত করছে যে এটা কোন মাইগ্রেশন ছিল অথবা একদল তৃণভোজী
ডাইনোসর মাংসাশী ডাইনোসের আক্রমনে আতঙ্কিত হয়ে পালাচ্ছিল -ওয়াং বলেন।
জীবাশ্মবিদরা ঝুচ্যাংয়ের অন্ততঃ ৩০টি স্থানে এরকম ডাইনোসরের সন্ধান পেয়েছেন।
ঝুচ্যাং "ডাইনোসরের শহর" নামেই বেশী পরিচিত।
এই এলাকাটি ১৯৬৪ সালের দুটি অনুসন্ধানের পর ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এই এলাকায় এত ডাইনোসরের উপস্থিতি বিজ্ঞানীদেরকে হয়্ত
ডাইনোসরদের বিলুপ্ত হবার কারন সম্পর্কে আরো স্পষ্ট ধারনা দেবে।
এই এলাকায় একটি ফসিল পার্ক বানানোরও পরিকল্পনা গ্রহন করেছে চীন সরকার।
>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি,
ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন
>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার
পেছন
>>তিমি কাহিনী
>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত
>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিনী
>>টর্নেডো
>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল
সর্বোচ্চ হুমকির মুখে
>>ভূপাল বিপর্যয়
>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল
>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!
>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ
মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ
>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের
সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা
>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া
>>কিং
কোবরা
>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক
>>রোমানিয়ায়
কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর
>>ঐতিহাসিক
নগরী কামাকুরা
>>গ্র্যান্ড
ক্যানিয়নের রহস্য
>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস
>>ফ্রিক
ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ
>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি
>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ
>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুকু
[প্রথমপাতা] |