[প্রথমপাতা]

 

 

 

ডিম নয়, বিজ্ঞান বলছে, 'সম্ভবত মুরগিই!’
 

 

কমিউনিটি রিপোর্ট ।।

মুরগি নাকি ডিম? কোনটি আগে? না, এখন এটা আর শুধু সাধারণ মানুষের প্রশ্ন নয়, এর উত্তর খুঁজে ফিরছেন বিজ্ঞানীরাও৷ আর এবার ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, সম্ভবত মুরগিই আগে৷

এই রহস্য উদ্ঘাটনে কাজে লাগানো হয়েছে বিজ্ঞানের সর্বাধুনিক আবিষ্কার কম্পিউটার প্রযুক্তিকে৷ এই গবেষণায় বেশ সময় কাটান উত্তর ইংল্যান্ডের শেফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং মধ্য ইংল্যান্ডের ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা৷ এরপরই তাঁদের মন্তব্য, মূল রহস্য লুকিয়ে আছে ডিমের আবরণে৷ আর এই আবরণ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে মুরগির এক বিশেষ আমিষ জাতীয় পদার্থ৷

বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন যে, ডিমের খোসা তৈরি করে মূলত ভোকলিডিডিন-১৭ বা সহজ কথায় ওসি-১৭ নামের আমিষ৷ কিন্তু এরপরের প্রশ্ন, এই আমিষ থেকে ডিমের খোসা তৈরি হচ্ছে কিভাবে? বিজ্ঞানীরা নতুন প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে এই প্রশ্নের উত্তরটিই খোঁজার চেষ্টা করছিলেন৷ কম্পিউটারের সাহায্যে পরীক্ষা চালিয়ে এবার দেখা গেল ডিমের খোসা তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়া৷ দেখা গেছে, ডিমের খোসা তৈরিতে প্রভাবক হিসেবে কাজ করে এই ওসি-১৭ আমিষ৷ আর ক্যালসিয়াম কার্বোনেট নামক দানার সাথে মিশে তৈরি করে ডিমের খোসা৷ এই প্রক্রিয়াটি খুব অল্প সময়ে বারবার ঘটতে থাকার মধ্য দিয়েই ঘটে ডিমের পূর্ণ আবরণ৷

এই গবেষণার অন্যতম সদস্য শেফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জন হার্ডিং বলেন, ‘‘মুরগির ডিমের খোসা তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়াটা খুবই রোমাঞ্চকর৷ এই উদ্ঘাটন আমাদের আরো নতুন উপাদান এবং প্রক্রিয়া উদ্ভাবনের পথ দেখাবে৷'' আসলে প্রকৃতিতেই খুঁজে পাওয়া যায় অনেক সমস্যার সমাধান৷ আমরা সেখান থেকে পেতে পারি অনেক৷ যাহোক, ডিমের খোসা তৈরি হওয়ার উপাদান ও প্রক্রিয়া থেকেই বিজ্ঞানীদের ধারণা, নিশ্চয়ই মুরগি আগে এসেছে৷ আর ডিম এসেছে মুরগি আসার পরেই৷

সুতরাং, এবার থেকে আর এই লোকঠকানো প্রশ্ন করা চলবে না৷ ‘ডিম আগে না মুরগি?'

ডিম নয়, বিজ্ঞান বলছে, ‘সম্ভবত মুরগিই!' ডয়েচে ভেলে। 

 

 

>>সমুদ্রতলে মাছরা পরস্পরের সঙ্গে কথা বলে

>>সবচাইতে শীতল বাদামী বামনের সন্ধান লাভ

>>রাশিয়ান কার্গো শিপ ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে থামতে ব্যর্থ হল

>>ফ্রিক ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ

>>২০৫০ সাল নাগাদ এশিয়ার বেশিরভাগ নদীর পানিপ্রবাহ কমে যাবে

>>সিঙ্গাপুরে প্রত্যেকের জন্য ইলেকট্রনিক মেইলবক্স

>>মিশরে ৩,৬০০ বছর আগের একটি শহরের সন্ধান লাভ 

>>আগুনের সঙ্গে বসবাস

>>বিজ্ঞানের অসহায়ত্ব ভুপাল দুর্ঘটনা

>>কুমিরের সাগর পাড়ি দেবার রহস্য 

>>ছাইমেঘ থেকে বিমান বাঁচানোর নতুন উপায়

>>ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস
>>নানা মারাত্মক রোগের কারণ প্রক্রিয়াজাত মাংস

>>মাদাগাস্কারের ছোট্ট ডুবুরি পাখি হারিয়ে গেল

>>হাবলের চোখে, গ্রহ খাদক নক্ষত্র

>>বিমান বিধ্বস্তের কাহিনী

>>ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে নতুন প্রজাতির জীব আবিষ্কার

>>ছাইমেঘের জন্য বিজ্ঞানীরা প্রস্তুত

>>জোয়ান অব আর্ক
>>এশিয়ায় হুমকির মুখে পরিযায়ী পাখির দল

>>নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষ

>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান

>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে আর কতো দেরী?

>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান

>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন

>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা বাড়ছে

>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি হবে?

>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান, আবহাওয়া, সূর্যাস্ত

>>বাংলা বছরের সূচনা

>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে বিবর্তন ধারার সন্ধান

>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর

>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ

>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন ‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট

>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়

>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!

>>মায়া সভ্যতা

>>অ্যাকিলিস

>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও

>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর

>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা

>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি

>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা

>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ

>>সুপার ভলকেন

>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন

>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন

>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার পেছন

>>তিমি কাহিনী

>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত

>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিন

>>টর্নেড

>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল সর্বোচ্চ হুমকির মুখে

>>ভূপাল বিপর্যয়

>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল

>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!

>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ

>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা

>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া

>>কিং কোবরা

>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক

>>রোমানিয়ায় কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর

>>ঐতিহাসিক নগরী কামাকুরা

>>গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্য

>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস

>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি

>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ

>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুক

 

[প্রথমপাতা]