[প্রথমপাতা]

 

 

 

 

জোয়ান অব আর্ক

 

File:Joan of arc miniature graded.jpg

 

 

কমিউনিটি ডেস্ক ।।

 

৩০ শে মে ফরাসী বীরকন্যা জোয়ান অব আর্কের ৫৭৯ তম মৃত্যবার্ষিকী (১৪১২-১৪৩১)। পূর্ব ফ্রান্সের একটি সামান্য কৃষকের ঘরে জন্মানো জোয়ান ফরাসী সেনাবাহিনীর জন্য বিরল যুদ্ধজয় এনে দিয়েছিলেন। তার নেতৃত্বেই ফ্রান্স জিতে নেয় তাদের বেহাত হয়ে যাওয়া ভূমি। অনেকের ধারনা জোয়ানের ভবিষ্যত দেখার ঐশ্বরিক ক্ষমতা ছিল। তিনি সপ্তম চার্লসের ক্ষমতারোহনের পেছনেও পরোক্ষ ভূমিকা রেখেছিলেন।

দেশের এত গৌরব বয়ে আনা সত্বেও তাকে বার্গুনডিয়ানরা আটক করে ইংরেজদের কাছে বিক্রি করে দেয়। সেখানে একটি খৃষ্টান আদালতের রায়ে তাকে পুড়িয়ে মারা হয়। সে সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৯।

তার মৃত্যুর ২৪ বছর পর সপ্তম চার্লসের উদ্যোগে পোপ তৃতীয় ক্যালিক্সটাস তার পুনর্তদন্তে জোয়ানকে নির্দোষ সাব্যস্ত করেন। তখন তাকে শহীদের মর্যাদা দেয়া হয়।

চাষীর মেয়ে জোয়ান বলেছিলেন তিনি অন্তর্দৃষ্টিতে দেখেছেন যে ইশ্বর তাকে বলছেন ইংল্যান্ডের হাত থেকে মাতৃভূমি উদ্ধার করতে। তখন মুকুটহীন রাজা সপ্তম চার্লস তাকে অর্ল্যান্স উদ্ধারের মিশনে পাঠান। তার নেতৃত্বে মাত্র নয় দিনে তিনি অর্ল্যান্সকে মুক্ত করেন। পরবর্তীতে জোয়ানের আরো কয়েকটি বিজয় সপ্তম চার্লসকে রেইমসের সিংহাসনে আসীন করে এবং একই সাথে সিংহাসন নিয়ে বিরোধের মিমাংসা করে।

এর আগে প্রায় শত বর্ষ ধরে ধরে চলা যুদ্ধে ফরাসীদের অবস্থা খুবই নাজুক ছিল। ১৩৩৭ সালে বৃটিশদের সাথে এই যুদ্ধ শুরু হয় এবং তাদের রণকৌশনের কাছে একের পর এক ফরাসীরা পরাস্ত হতে থাকে।

একপর্যায়ে বৃটিশরা প্রায় দুটি রাজতন্ত্রের অধিকারী হতে চলে পাশাপাশি ফরাসীরা কয়েক প্রজন্ম ধরে কোন ধরনের যুদ্ধজয়ের মুখই দেখলোনা।

পশ্চাতের ঘটনাবলিঃ

জোয়ানের জন্মের সময়কালে ফ্রান্সের রাজা ষষ্ঠ চার্লস উন্মাদ হয়ে যান ও রাজ্য পরিচালনায় অক্ষম হয়ে পড়েন। তখন রাজার ভাই ডিউক লুইস অব অর্ল্যান্স এবং রাজার চাচাতো ভাই জন দ্যা ফিয়ারলেস, বার্গুন্ডির ডিউক রাজক্ষমতার জন্য কলহে লিপ্ত হন এবং রাজবংশ ও রাজকীয় পরিবারের উত্তরাধিকার নিয়ে ব্যাপক বিরোধ জন্ম নেয়।

বিরোধ আরো বৃদ্ধি পায় যখন বেভোরিয়ার রানী ইসাবিরুর অবৈধ সম্পর্কের কথা ফাঁস হয়ে যায়। ১৪০৭ সালে ঘটনা একেবারে ক্লাইমেক্সে পৌঁছায় যখন ডিউক অব বার্গুন্ডির আদেশে ডিউক অব অর্ল্যান্সকে হত্যা করা হয়।

এই দ্বিধা বিভক্ত রাজ্যের অনুসারীরা আরমাগনাস ও বার্গুনডিয়ানস নামে বিভক্ত হয়ে পরে। ইংলিশ রাজা পঞ্চম হেনরী এর পুরো সুযোগ নিয়ে ১৪১৫ সালে ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলের শহরগুলো দখল করে নেন। এদিকে সপ্তম চার্লসের চার ভাই মারা গেলে, তিনি মাত্র ১৪ বছর বয়সে ফ্রান্সের সিংহাসনে বসেন। তার একটি অনবদ্য কীর্তি ছিল বার্গুন্ডিয়ানদের সাথে ১৪১৯ সালে শান্তি স্থাপন। তবে এই শান্তি চুক্তি বেশি দিন স্থায়ী হতে পারেনি। জন দ্যা ফিয়ারলেস চার্লসের গ্যারান্টি প্রটেকশনে থাকা কালিন অবস্থায় জনৈক আরমাগনাস ব্যক্তি তাকে হত্যা করে। বার্গুন্ডির নতুন ডিউক ফিলিপ দ্যা গুড এই হত্যাকান্ডের জন্য চার্লসকে ইংরেজদের সাথে হাত মিলিয়ে তাকে হত্যার অভিযোগ করেন।

জন্ম ও শৈশবঃ

জোয়ানের পিতা হলেন জ্যাক ডি'আর্ক ও মাতা ইসাবেল রোমিই। জন্মস্থান ডোমাঁয়েই (Domrémy)। তার পিতার ৫০ একর জমি ছিল। তা ছাড়া তিনি ক্ষুদ্র একটি সরকারি কাজ করতেন। সেটা হলো গ্রামের চাষিদের কাছ থেকে খাজনা আদায়। তাদের গ্রামকে ঘিরে বার্গুন্ডিয়ানদের এলাকা। প্রায়ই তাদের আশেপাশের গ্রামগুলোতে তারা হানা দিত। একবার জোয়ানদের গ্রামও পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিল।


উত্থানঃ

জোয়ানের ভবিষ্যতবানী সত্যি হবার খবরে রবার্ট ডি বোউয়িকোর্ট তাকে তাকে সপ্তম চার্লসের কাছে নিয়ে যান। সেখানে যাবার পথে শত্রুভূমি বার্গুন্ডিয়ানদের অধিকৃত অঞ্চলের উপর দিয়ে যেতে হয়। সেখান দিয়ে জোয়ান পুরুষ ছ্দ্মবেশে গমন করেন।

যখন জোয়ান রাজদরবারে পৌঁছান চার্লস অর্ল্যান্ডস উদ্ধারের বৈঠক করছিলেন। চার্লসের শাশুড়ি ইয়োলান্দে অব আরাগন অর্ল্যান্ডস উদ্ধারে অর্থ সহায়তা করছিলেন। জোয়ান সেনাবাহিনীর সাথে নাইটের পোষাকে যাবার অনুমতি প্রার্থনা করেন।

তবে তাকে তাৎক্ষনিক ভাবেই যুদ্ধে যাবার অনুমতি দেয়া হয়নি। তাকে বেশ বেগ পেতে হয় অনুমতি পাবার জন্য।

জোয়ান তৎকালিন ফ্রেঞ্চ নেতৃত্বের রক্ষনাত্বক রণকৌশল পরিহার করে আক্রমনাত্বক কৌশল অবলম্বন করেন এবং অর্ল্যান্ডকে মুক্ত করেন।

আকস্মিক অর্ল্যান্ডসকে হারিয়ে বৃটিশরা পুনরায় প্যারিস দখল অথবা নরম্যান্ডি আক্রমনের পরিকল্পনা করে। এদিকে যুদ্ধে জেতার পর জোয়ান সপ্তম চার্লসের কাছে রেইমসকে উদ্ধারে লরেঁ দখলের জন্য তাকে দ্বিতীয় ডিউক জন আলেনকনের সাথে সেনাবাহিনীর যৌথ নেতৃত্ব চান। চার্লস তা মঞ্জুর করেন। প্যারিসের তুলনায় রেইমস দ্বিগুন বড় আর একেবারে শত্রুব্যুহের ভেতর অবস্থিত।

এরপর ফরাসী সেনাবাহিনী ১২ই জুন জারগিউ, ১৫ই জুন মেউনগ-সর-লরেঁ ও ১৭ই জুন বারগুন্ডি দখন করেন। ডিউক আলেনকন স্বীকার করেন এ সবই জোয়ানের সিদ্ধান্তে হয়েছে। আলেনকন জারগিউতে তার জীবন বাঁচানোর জন্যও জোয়ানের কথা উল্লেখ করেন।

৩রা জুলাই ফরাসী সেনারা বার্গুনডিয়ান শহর অক্সারে দখল করে নেয়।

রেইমস দখলের পর তার দরজা ১৬ই জুলাই খুলে দেয়া হয়। জোয়ান ও ডিউক আলেনকন দ্রুতই প্যারিস অভিমুখে যেতে চাচ্ছিলেন কিন্তু রয়েল কোর্ট বার্গুন্ডির ডিউকের সাথে আলোচনার আদেশ দেয়।

বৃটিশ সেনাবাহিনী ডিউক অব বেডফোর্ডের নেতৃত্বে লড়াই করছিল, ১৫ অগাষ্ট তারা ফরাসী বাহিনীর মুখোমুখি হয়। প্যারিসে উভয় পক্ষের লড়াই হয়। জোয়ান এক পায়ে আঘাত পান। আঘাত নিয়েই তিনি যুদ্ধ চালিয়ে যান। পরবর্তীতে এক রাজকীয় আদেশে তাদেরকে প্রত্যাহার করার নির্দেশ দেয়া হয়।

আটকঃ

লা-শেরিটে-সর-লরেঁতে নভেম্বর ও ডিসেম্বরে ছোটখাট অভিযানের পর, জোয়ান এপ্রিলে ইংলিশ ও বার্গুন্ডিয়ানদের অবরোধের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর পরিকল্পনা করেছিলেন। সে সময় ২৩শে মে ১৪৩০ তারিখে সেনাবাহিনীর একটি অংশ তাকে আটক করে ফেলে, বার্গুন্ডিয়ানরা তাকে ঘিরে ঘোড়া থেকে নামতে বাধ্য করে। প্রাথমিক ভাবে তিনি আত্মসমার্পন করেননি।

ঐতিহাসিকরা সপ্তম চার্লস সে সময় যথাযথ ভূমিকা পালন করেননি বলে তাকে অভিযুক্ত করেন। আটক অবস্থায় জোয়ান কয়েকবার পালানোর চেষ্টা করেন। একবার তিনি ৭০ ফুট (২১ মিটার) উঁচু টাওয়ার থেকে নীচের নরম মাটিতে লাফিয়ে পড়ে বার্গুন্ডিয়ান শহর আরাসে পালিয়ে যান। বৃটিশ সরকার তাকে বার্গুন্ডিয়ান ডিউক ফিলিপের কাছ থেকে কিনে নেয়।

বিচারঃ

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণদিত বিচারে ডিউক বেডফোর্ড তার ভাগ্নের ষষ্ঠ হেনরীকে ফ্রান্সের সিংহাসন দেন। জোয়ানকে রাজার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়। ১৪৩১ সালের ৯ই জানুয়ারী তার বিচার কার্যক্রম আরম্ভ হয়।

বিচারে নিয়মানুসারে তাকে কোন আইনজীবি দেয়া হয়নি।

বিচারে তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছে তিনি ইশ্বরের দয়ায় বিশ্বাস করেন কিনা। জবাবে জোয়ান বলেছিলেন "যদি আমি তা না করি তবে ইশ্বর যেন আমাকে সেখানেই রেখে দেয় আর যদি বিশ্বাস করি তবে ইশ্বর যেন আমাকে রক্ষা করে।" আসলে এই প্রশ্নটিই ছিল চালাকি পূর্ণ প্রশ্ন। কারন কেউ ইশ্বরের দয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারেনা। যদি জোয়ান বলতেন হ্যাঁ করি, তবে তাকে ধর্মের বিরুদ্ধে যাবার অভিযোগ আনতেন আর যদি জোয়ান বলতেন "না" তবে বলা হতো তিনি নিজের অভিযোগ নিজেই স্বীকার করেছেন।

ছলচাতুরি বিচারে আদালত তাকে ১২ নম্বর আর্টিকেল অনুযায়ী দোষি সাব্যস্ত করে। আইন সম্পর্কে অজ্ঞ জোয়ান তখন বুঝতে পারেননি যে আসলে তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হচ্ছে।

মৃত্যুদন্ডঃ

সে সময় ধর্মের বিরুদ্ধে যাওয়ার ছিল শাস্তি ছিলো সর্বোচ্চ শাস্তি। তাকে সে শাস্তি মৃত্যদন্ডই দেয়া হয়েছিল। কারাগারে জোয়ান মেয়েদের পোষাক পরিধান করা শুরু করেন। এর ক'দিন পর তাকে কারাগারেই ধর্ষন করা হয়। এ ঘটনার পর জোয়ান আবার পুরুষদের পোষাক পরিধান শুরু করেন। এর পেছনে মূল কারন ছিল ছেলেদের পোষাকে নিরাপত্তা বেশি পাওয়া যেতে পারে আর তার পরার জন্য অন্য কোন বস্ত্র অবশিষ্ট ছিলনা।

প্রত্যক্ষদর্শীরা তার মৃত্যদন্ডের দৃশ্য বর্ণনা করেছেন। তাকে ১৪৩১ সালের ৩০শে মে পুড়িয়ে মারা হয়। তাকে একটি পিলারের সাথে বেঁধে ফেলা হয়। জোয়ান গীর্জার যাজকদের কাছে একটি ক্রুস চান। জনৈক চাষী একটি ছোট ক্রুস তৈরি করে জোয়ানের পোষাকের সামনে ঝুলিয়ে দেন।

জোয়ানের মৃত্যুর পর ইংরেজরা তার কয়লা হয়ে যাওয়া শরীরকে প্রদর্শন করে যাতে কেউ কোনদিন দাবি না করতে পারে জোয়ান বেঁচে পালিয়ে গেছে। এরপর তার শরীর আরো দু'বার পোড়ানো হয় যাতে তার ছাইগুলো এতো মিহি হয়ে যায় যে কেউ তা সংগ্রহ করতে না পারে। 

 


>>এশিয়ায় হুমকির মুখে পরিযায়ী পাখির দল

>>নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষ

>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান

>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে আর কতো দেরী?

>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান

>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন

>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা বাড়ছে

>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি হবে?

>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান, আবহাওয়া, সূর্যাস্ত

>>বাংলা বছরের সূচনা

>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে বিবর্তন ধারার সন্ধান

>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর

>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ

>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন ‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট

>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়

>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!

>>মায়া সভ্যতা

>>অ্যাকিলিস

>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও

>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর

>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা

>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি

>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা

>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ

>>সুপার ভলকেন

>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন

>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন

>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার পেছন

>>তিমি কাহিনী

>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত

>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিন

>>টর্নেড

>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল সর্বোচ্চ হুমকির মুখে

>>ভূপাল বিপর্যয়

>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল

>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!

>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ

>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা

>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া

>>কিং কোবরা

>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক

>>রোমানিয়ায় কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর

>>ঐতিহাসিক নগরী কামাকুরা

>>গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্য

>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস

>>ফ্রিক ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ
>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি

>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ

>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুক

 

 

[প্রথমপাতা]