[প্রথমপাতা]

 

 

 

 

নেয়ানডার্থালরা আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষ

 

 

কমিউনিটি ডেস্ক ।।

 

প্রস্তর যুগের মানুষরাও আধুনিক যুগের মানুষের পূর্বপুরুষ! এতদিন বিষয়টি জানা না থাকলেও শুক্রবার বিজ্ঞান সাময়িকী ‘সায়েন্স’এ প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে এ সম্পর্কে৷

ঐ প্রতিবেদন অনুযায়ী ইউরোপ, চীন ও নিউ গিনিতে বসবাসকারী মানুষের ডিএনএ'র ১ থেকে ৪ শতাংশের মধ্যে প্রস্তর যুগের মানুষ অর্থাৎ নেয়ানডার্থালের জিনের উপস্থিতি পাওয়া গেছে৷ মার্কিন একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে প্রতিবেদনটি৷ তবে মজার ব্যাপার হলো, নেয়ানডার্থালরা কখনো চীনে বাস না করলেও সেদেশের মানুষের মধ্যেও তাদের ডিএনএ পাওয়া গেছে৷

জার্মানির লাইপসিগ শহরে অবস্থিত মাক্স প্লাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর ইভোলিউশনারি অ্যান্থ্রোপলজিতে এই গবেষণা চালান বিজ্ঞানীদের এক আন্তর্জাতিক দল৷ নেতৃত্ব দেন সোয়ান্টে পাবো৷ তিনি বলেন, এটা খুবই খুশির খবর যে, আমাদের কারও কারও মাঝে নেয়ানডার্থালের ডিএনএ রয়েছে৷

এর আগে বিভিন্ন গবেষণার পর বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছিলেন যে, আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষ হলো হোমো সেপিয়েন্স৷ আর নেয়ানডার্থালের শত্রু হলো এই হোমো সেপিয়েন্স৷

ক্রোয়েশিয়ার একটি গুহা থেকে প্রায় ৪০ হাজার বছর আগের পুরনো একটি হাড় উদ্ধার করা হয়৷ আর এ থেকেই সংগ্রহ করা ডিএনএ দিয়ে গবেষণাটি চালানো হয়৷

নেয়ানডার্থালরা পৃথিবীতে এসেছিল প্রায় চার লক্ষ বছর আগে৷ আর প্রায় ৩০ হাজার বছর আগে তার অবলুপ্তি ঘটে৷

গবেষণার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী রিচার্ড গ্রিন বলছেন, নেয়ানডার্থালদের জিন থেকে যে আধুনিক মানুষের দেহে জিন প্রবাহিত হয়েছে এ বিষয়টি এখন অনেকটাই সত্য৷ ডয়েচে ভেলে।

 

 

>>ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিনগত কারণ অনুসন্ধান

>>মেক্সিকো উপসাগরে ‘এক্সোন ভালডেজ’ ঘটতে আর কতো দেরী?

>>বোর্নিওতে নতুন প্রানের সন্ধান

>>প্রথমবারের মত পুরো মুখমন্ডলের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন

>>আইসল্যান্ডে আরো বড় অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা বাড়ছে

>>আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি হবে?

>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান, আবহাওয়া, সূর্যাস্ত

>>বাংলা বছরের সূচনা

>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে বিবর্তন ধারার সন্ধান

>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর

>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ

>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন ‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট

>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়

>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!

>>মায়া সভ্যতা

>>অ্যাকিলিস

>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও

>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর

>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা

>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি

>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা

>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ

>>সুপার ভলকেন

>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন

>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন

>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার পেছন

>>তিমি কাহিনী

>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত

>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিন

>>টর্নেড

>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল সর্বোচ্চ হুমকির মুখে

>>ভূপাল বিপর্যয়

>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল

>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!

>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ

>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা

>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া

>>কিং কোবরা

>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক

>>রোমানিয়ায় কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর

>>ঐতিহাসিক নগরী কামাকুরা

>>গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্য

>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস

>>ফ্রিক ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ
>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি

>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ

>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুক

 

 

[প্রথমপাতা]