[প্রথমপাতা]

 

 

 

 

আইসল্যান্ডেই এই, ইয়েলোস্টোন ফাটলে কি হবে?

 

ইয়েলোস্টোনের গর্ভে কি আছে?

 

কমিউনিটি ডেস্ক ।।

আইসল্যান্ডের আগ্নেয়গিরি থেকে ছাই বেরিয়ে ইউরোপের আকাশে বিমান চলাচল প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে৷ ওদিকে বিশেষজ্ঞরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কের ‘পরম আগ্নেয়গিরি’-টি বিস্ফোরিত হলে কি হবে, সেই দুঃস্বপ্ন দেখছেন৷

তবে ইয়েলোস্টোনের বিস্ফোরণ ঘটতে এখনও হাজার হাজার বছর বাকি থাকতে পারে৷ এখানে শেষ বিস্ফোরণটি ঘটেছিল প্রায় ৬,৪০,০০০ বছর আগে৷ এবং তারও আগের দু'টি বিস্ফোরণ ঘটে ১৩ লক্ষ এবং ২১ লক্ষ বছর আগে৷ সে অনুযায়ী আরো ৯০,০০০ বছর পার হওয়ার আগে ইয়েলোস্টোনে আবার বিস্ফোরণ ঘটার কোনো সম্ভাবনা নেই৷ কিন্তু বিপদ হল এই যে, আগ্নেয়গিরিরা অঙ্কের হিসেব মেনে চলে না৷

আবার মেনে চলেও বটে৷ যেমন কিছু কিছু আগ্নেয়গিরি প্রতি দশ বছর অন্তর বিস্ফোরিত হয়৷ অপরাপর আগ্নেয়গিরি আবার দীর্ঘকাল ধরে সুপ্ত থাকে৷ এবং আসন্ন বিস্ফোরণের বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দেয়৷ যেমন তরল ম্যাগমা বেড়ে আগ্নেয়গিরিটি ফুলে উঠতে পারে, যে ফোলাটা জিপিএস পদ্ধতিতে সহজেই ধরা পড়ে৷ এছাড়া থাকে ভূকম্পন, পরিভাষায় যাকে বলে সিসমিসিটি৷

তবে ইয়েলোস্টোনের বিস্ফোরণের ফলশ্রুতি যে ব্যাপক, মারাত্মক এবং অভাবনীয় হবে, সে-বিষয়ে সব বিজ্ঞানীরাই একমত৷ সাড়ে ছ'লক্ষ বছর আগে ইয়েলোস্টোনের শেষ বিস্ফোরণে আনুমানিক ১,০০০ ঘনকিলোমিটার ছাই-পাথর বেরিয়েছিল৷ খ্রিষ্টপরবর্তী ৭৯ সালে মাউন্ট ভিসুভিয়াসের যে বিস্ফোরণে পম্পেয়াই শহরটি নিশ্চিহ্ন হয়, ইয়েলোস্টোনের বিস্ফোরণটি ছিল তার চেয়ে ৩,০০০ গুণ বেশী শক্তিশালী৷ সে ধরণের একটি বিস্ফোরণ আজ ঘটলে, যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল সংখ্যক মানুষের জীবনহানি ঘটবে, শস্য বিনষ্ট হবে. পানীয় জল দূষিত হবে৷

বিগত দুই শতাব্দীর বৃহত্তম আগ্নেয়গিরি বিস্ফোরণটি ঘটে ১৮১৫ সালে, ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট টাম্বোরায়৷ সে' বিস্ফোরণে অন্তত ৭১,০০০ মানুষ প্রাণ হারায় এবং এক বছরের জন্য সারা বিশ্বের তাপমাত্রা হ্রাস পায়৷ প্রায় ৭৩,০০০ বছর আগে সুমাত্রার টোবা আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণে নাকি মানবজাতির অধিকাংশ ধ্বংস হয়েছিল, অন্তত সে-আমলের কঙ্কাল নাকি সে'কথাই বলে৷ ডয়েচে ভেলে।

 

 

>>আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে প্রভাবিত বিমান, আবহাওয়া, সূর্যাস্ত

>>বাংলা বছরের সূচনা

>>বিশ লাখ বছরের পুরনো কঙ্কাল থেকে বিবর্তন ধারার সন্ধান

>>শুকিয়ে যাচ্ছে আরল সাগর

>>জেব্রাফিশঃ হৃদযন্ত্রের টিস্যু নিজেই সারিয়ে তোলে
>>হাতি -ফোর হুইল ড্রাইভ

>>গ্রহাণুর ওপর নজর রাখবে নতুন ‘কমপ্যাক্ট’ স্যাটেলাইট

>>প্রবালেরা মারা যাচ্ছেঃ বিভিন্ন দেশে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়

>>মৌমাছির হুল ফোটানোয় অসুখ সারে!!

>>মায়া সভ্যতা

>>অ্যাকিলিস

>>২০১৪ সালে চালু হচ্ছে গ্যালিলিও

>>"সেটি" প্রকল্পের ৫০ বছর

>>প্রাচীন মানবের পূর্ণাঙ্গ জিন বিশ্লেষণ
>>ধ্বসে যেতে পারে পশ্চিম এন্টার্কটিকা

>>ঝড়ের সংখ্যা কমে বাড়তে পারে গতি

>>শিরাকাওয়া-গো এবং গোকাইয়ামা

>>পৃথিবীর গভীরতম স্থানঃ চ্যালেঞ্জার ডিপ

>>সুপার ভলকেন

>>চীনে হাজার হাজার ডাইনোসরের পায়ের চিহ্ন

>>শিকোকুর তাকামাত্সুঃ প্রকৃতি, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রন

>>প্যারিস ট্রেন ক্র্যাশঃ কি ছিল তার পেছন

>>তিমি কাহিনী

>>মাউন্ট সেন্ট হেলেনের অগ্নুৎপাত

>>ছাদ উড়ে যাওয়া বিমানের কাহিন

>>টর্নেড

>>জলবায়ু পরিবর্তনে গাছপালা ও প্রাণীকূল সর্বোচ্চ হুমকির মুখে

>>ভূপাল বিপর্যয়

>>মাছেরা যেদিন ডাঙায় উঠল

>>মহাবিশ্বে অজানা গরম বস্তু!

>>এয়ার ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশনঃ মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ঘ

>>তেনেরিফেঃ এভিয়েশন ইতিহাসের সবচাইতে বড় দুর্ঘটনা

>>সুপার কন্টিনেন্টের ভাঙাগড়া

>>কিং কোবরা

>>লেক চুজেনজিঃ মনমাতানো একটি লেক

>>রোমানিয়ায় কমিউনিস্ট বিরোধী বিপ্লবের ২০ বছর

>>ঐতিহাসিক নগরী কামাকুরা

>>গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের রহস্য

>>একাত্তুরের টুকরো ছবি
>>একাত্তুরের গনহত্যা
>>চ্যানেল স্ক্যাবল্যান্ডস

>>ফ্রিক ওয়েভঃ সমুদ্রের দৈত্যাকার ঢেউ
>>চীন জাপান যুদ্ধ
>>সাপ্পোরোর ইয়ূকি মাতসুরি

>>যশোর রোড
>>ইয়াইয়ামাঃ অবকাশ যাপনের অদ্বিতীয় স্থান
>>ইয়াকুশিমাঃ জাপানের প্রাচীনতম বৃক্ষরাজির দ্বীপ

>>মাতসুশিমাঃ জাপানের অন্যতন দর্শনীয় স্থান
>>ওসাকা ক্যাসেল
>>বিশ্বের ব্যাস্ততম ষ্টেশন শিঞ্জুক

 

 

[প্রথমপাতা]