[প্রথমপাতা]

 

 

 

 

 

ফোর্ট উইলিয়ামে একাত্তরের যুদ্ধদিনের কথা

 

প্রফেসর আবদুল মান্নান

কোলকাতা পোঁছার আগে ভাবতেই পারিনি যে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তি পুরুষ জেনারেল (অবঃ) জে এফ আর জেকবের সাথে দেখা হবে। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর রমনা রেস কোর্সে বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ কমান্ডার জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে পাকিস্তানি সেনা বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় সেনা প্রধান আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজি যে আত্মসমর্পনের দলিলে স্বাক্ষর করেছিলেন তার প্রস্তুতি পর্বের কাজগুলি ঢাকা সেনানিবাসে করেছিলেন জেনারেল জেকব। ১৬ই ডিসেম্বর ঢাকা প্রবেশ করা মিত্র বাহিনীর দু’জন জেনারেলের অন্যজন ছিলেন জেনারেল জিএস নাগরা।

আকাশ পথে ঢাকা হতে কোলকাতা পঞ্চাশ মিনিটের পথ । এয়ার ইন্ডিয়ার রাত নয়টা চল্লিশ মিনিটের ফ্লাইটটা ছাড়তে ছাড়তে রাত সাড়ে এগারটা। এই ফ্লাইটে বাংলাদেশ হতে যাচ্ছেন ৭৮ জনের একটি প্রতিনিধি দল যারা একাত্তরে সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত ছিলেন অথবা নানাভাবে মুক্তিযুদ্ধকে সহায়তা করেছেন এবং বর্তমান প্রজন্মের কয়েকজন যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করেন। সাথে আছেন বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ছয়জন সদস্য। আর আছেন একজন তরুণী, রাসা আলভি। তার কথায় পরে আসছি। এবারের দল নেতা একাত্তরের অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধা কর্ণেল (অবঃ) জাফর ইমাম, বীর বিক্রম। বেলোনিয়া যুদ্ধে তাঁর বীরত্ব গাঁথা এখনো লোকমুখে ফিরে। ভারত সরকার হতে সকলে সপরিবারে আমন্ত্রিত কোলকাতায় অবস্থিত ফোর্ট উইলিয়ামে ইস্টার্ন কমান্ড সদর দপ্তরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে। একাত্তর পরবর্তী সময়ে দিনটি সেখানে ইস্টার্ন কমান্ড ডে হিসেবে পালিত হতো। পরবর্তীকালে তারা এই অনুষ্ঠানটিকে আরো অর্থবহ করে তুলতে একাত্তরে তাদের বাংলাদেশের সহযোদ্ধাদেরও অংশীদার করার সিদ্ধান্ত নেয় । এর আগে এই প্রতিনিধি দলে অংশগ্রহনকারীর সংখ্যা খুব বেশী না হলেও এবার তার সংখ্যা ৭৮। ফ্লাইট যখন কোলকাতার নেতাজি সুভাস বোসু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করে তখন রাত সোয়া বারটা। ইমিগ্রেশনে দীর্ঘ লাইন। মনে মনে চিন্তা করি এই লাইন পাড়ি দিয়ে বের হতে হতে তো সকাল হবে। নাহ্ একটু পরেই একজন ইমিগ্রেশনের অফিসার এসে বললেন ‘জয় বাংলা’ হতে যারা ডেলিগেশনে এসেছেন তারা শেষের তিনটি কাউন্টারের যান। বাহ্ বেশ ভালই লাগল। ১৯৭২ সনে প্রথম যখন এই শহরে আসি তখন বাংলাদেশীদের এখানে সকলে ‘জয় বাংলার’ লোক হিসেবে চিনতো। তখন পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু হয়নি। একশত টাকা দিয়ে একটি ট্র্যাভেল পারমিট যোগাড় করতে হতো। ইমিগ্রেশন থেকে বের হতেই ইস্টার্ন কমান্ড হতে আসা সৈনিকদের উষ্ণ অভ্যর্থনা। তারা কিছুতেই আমাদের লাগেজ পত্র ধরতে দেবেন না। আমাদের কাজ শুধু সনাক্ত করে দেয়া। বাকিটা তাদের দায়িত্ব। হোটেলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে রাত তখন ভোর হয় হয়। ভাগ্যিস রাতের খাওয়াটা বিশেষ ব্যবস্থায় বিমান বন্দরেই পাঠিয়ে দেয়া হয়েছিল। নাহলে রাতটা উপোস করেই কাটিয়ে দিতে হতো।
সকাল সাতটা হতে নয়টার ভিতর হোটেলে নাস্তা সারতে হবে। তারপর আমাদের দেখভাল করার দায়িত্বে নিয়োজিত সেনা সদস্যদের ভাষ্য অনুযায়ী ফোর্ট উইলিয়ামের উদ্দেশ্যে বাস ‘মার্চ’ করবে। পৃথিবীর সর্বত্রই সম্ভবত সেনা সদস্যদের কিছু কমন ভাষা আছে যা সেনানিবাসের বাইরে খুব ব্যবহার হয় না। বাস ‘মার্চ’ করাটাও ওই রকম আরকি। ঠিক বেলা সাড়ে নয়টায় ফোর্ট উইলিয়ামের উদ্দ্যেশে বাস ‘মার্চ’ করলো। রাতের ক্লান্তি সকলের চোখে মুখে বেশ দৃশ্যমান। পারলে এই বেলাটা হোটেলে ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেয়। তবে তার উপায় নেই। সব কর্মসূচী একেবারেই ঘড়ি ধরে আগে হতেই ঠিক করা আছে। দেশ ছাড়ার আগে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় দূতাবাসের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বাংলাদেশ প্রতিনিধিদের এই ব্যাপারে বিস্তারিত ব্রীফ করেছেন। ঐতিহাসিক ফোর্ট উইলিয়াম। ১৬৯৬ সনে ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যখন দূর্গটি নির্মাণ শুরু করে তখন বাংলার মসনদে নবাব সিরাজউদ্দোলা। ব্যবসা করতে আসা বেনিয়া ইংরেজদের দূর্গ নির্মাণের কথা শুনে নবাবের সন্দেহ হয়। সেই দূর্গের নবাব দখল নিয়েছিলেন। বলা হয় সেই তখন হতেই বাংলার নবাবের সাথে বেনিয়া ইংরেজদের বৈরীতা শুরু। দূর্গের হাত বদল হয়েছে একাধিকবার। পলাশীর যুদ্ধের পর ইংরেজদের বাংলা দখল করার পর নতুন রূপে নির্মাণ করা হয় সেই দূর্গের। নামকরণ হয় ইংল্যান্ডের রাজা তৃতীয় উইলিয়ামের নামে। অনেকটা গঙ্গার পাড় ঘেঁষে দূর্গ। তাতে ইংরেজদের সুবিধা অনেক। এক সময় দূর্গের ঘাটে কোম্পানির বজরা ভিড়তো আর তাতে বোঝাই হতো বাংলা হতে সংগৃহীত নানা ধরনের সওদা। পরে ওই ঘাট দিয়ে ইংল্যান্ড হতে সৈন্য সামন্ত আসলো। একসময় ভারতবর্ষ হতে বিদায় নিল ইংরেজরা। ফোর্ট উইলিয়াম হয়ে উঠলো ভারতীয় সেনা বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের সদর দপ্তর। এই কমান্ডের দায়িত্ব পূর্ব ভারতের সকল রাজ্যের প্রায় ছয়কোটি মানুষের নিরাপত্তা। ১৯৭১ সালে এখান হতেই পরিচালিত হয়েছিল ঢাকা মুক্ত করার শেষ লড়াই। তখন এই দূর্গের প্রধান সেনাপতি লেঃ জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা। পরবর্তীকালে একই দায়িত্ব পালন করেন জেনারেল জেকব।

দূর্গে পৌঁছাতেই আগত অতিথিদের সাদর অভ্যর্থনা জানালেন পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের বর্তমান সেনাধ্যক্ষ লেঃ জেনারেল দালবীর সিং। সাথে ছিলেন একাধিক সিনিয়র অফিসার। প্রথম বেলায় আনুষ্ঠানিক অভ্যর্থনা। দালবীর সিং ১৯৭৪ সালে কমিশন প্রাপ্ত। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় স্কুল পড়ুয়া। মনে আছে তার সেই যুদ্ধের কথা। বুঝতে পারছিলেন পার্শ্বের দেশ পূর্ব পাকিস্তানে ভয়াবহ কিছু একটা হচ্ছে এবং তাতে না চাইলেও জড়িয়ে পরছে ভারত সরকার আর তার জনগণ। পরে জেনেছেন বাংলাদেশে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ভয়াবহ গণহত্যার কথা। আরো শুনেছেন বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের সাহস আর শৌর্যবীর্যের কাহিনী। সেই মানুষগুলির কয়েকজনকে তিনি অভ্যর্থনা জানাতে পেরে গর্বিত। বাংলাদেশের দল নেতা কর্ণেল (অবঃ) জাফর ইমাম, বীর বিক্রম, শোনালের সেই যুদ্ধ দিনের কথা। কেমন করে তিনি তার সৈনিকদের নিয়ে বেলোনিয়া আর ফেনীতে যুদ্ধ করেছিলেন ব্রিগেডিয়ার মিরন হামিদুর রহমান যখন গঙ্গাসাগরের যুদ্ধের কথা শোনাচ্ছিলেন তখন মনে হচ্ছিল তিনি কোন এক হলিউডের ছবির চিত্রনাট্য পরছেন। তিনি ভুললেন না সেই যুদ্ধে বাংলার ছাত্র, ইপিআর আর সাধারণ গ্রামের মানুষের আত্মত্যাগের কথা বলতে। হোসেন আক্তার চৌধুরী, সকলে তাকে আক্কু চৌধুরী বলে চেনেন। মনে করিয়ে দিলেন ভারতের জনগণের আত্মত্যাগের কথা। কেমন করে তারা নিজেদের খাবার পর্যন্ত ভাগাভাগি করে খেয়েছেন। অবসর প্রাপ্ত ভারতীয় ব্রিগেডিয়ার ব্রার। যুদ্ধ করেছেন কুমিল্লা সেক্টরে। বললেন মুক্তি বাহিনী আর স্থানীয় জনগণের সহায়তা ছাড়া এত কম সময়ে ঢাকা দখল সম্ভব হতো না। রাঘভীর সিং একাত্তরে একজন কর্ণেল। সিলেট সীমান্ত অতিক্রম করার পর তাদের রসদ ফুরিয়ে যায়। এক বেলা একেবারেই অভূক্ত। এলাকার মানুষ জানতে পেরে তাদের জন্য দুই ডেগ খিচুড়ি নিয়ে এসে হাজির। তিনি বলেন বাংলাদেশে প্রবেশ করার আগে তারা বুঝতে পারেন নি স্বাধীনতার জন্য এদেশের মানুষের সে কি ব্যাকুলতা। মেজর জেনারেল আবুল কালাম আমাদের এই প্রজন্মেও সেনা অফিসার। মুক্তিযুদ্ধের সেই দিন গুলির দুঃসহ অভিজ্ঞতা তার নেই। তবে তিনি এই যুদ্ধে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর আত্মত্যাগের জন্য কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুললেন না। রাতের ক্লান্তি দূর করতে বাইরে এক কাপ চা খেতে গিয়ে দেখি কয়েক জনের সহায়তায় জেনারেল (অবঃ) জেকব একটি সরু সংযোগ সেতু পেরিয়ে ধীর পদে নীচে নামছেন। তার দিকে হাত বাড়াতেই তিনি আমার হাতটি ধরে নীচে নামলেন। আমার দিকে তাকিয়ে বললেন ইয়ং ম্যান তোমার হাতটা বেশ নরম। মনে মনে বলি ষাটর্ধ বয়সের মানুষ কী ভাবে ইয়ং ম্যান হয়? জেকবের নিজের বয়স ৯৩। তাঁর কাছে আমার বয়সের কাউকে ইয়ং ম্যান মনে হতেই পারে। অভ্যর্থনা কক্ষে প্রবেশের সাথে সাথে সকলে দাঁড়িয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা জানালেন। এই বয়সেও জেকব এবং তার মতো অনেকেই এই সময় ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চল হতে ছুটে আসেন কোলকাতায় এই আশায় তাদের সাথে যুদ্ধ দিনের কিছু সাথীদের সাথে দেখা হবে বলে। কথা বলবেন মন ভরে। অনুষ্ঠানের সব শেষে জেকব মাইক হাতে নিয়ে বেশ দৃঢ় কণ্ঠে বললেন তিনি এই বছরের গোড়ার দিকে বাংলাদেশে গিয়েছিলেন যখন বাংলাদেশ সরকার একাত্তরের বন্ধুদের সম্মান জানালো। ১৯৭১ এর ঢাকার সাথে বর্তমানের ঢাকার তফাৎ দেখে তিনি অনেকটা অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে তার পার্শ্বে গিয়ে বসি। তিনি ‘ইয়ং ম্যানের’ কাঁধে হাত রেখে জানতে চাইলেন কী করি। বলি এখন এক প্রকার বেকার। চেহারায় শিশু সুলভ হাসি। অনুরোধ করলেন কখনো যদি প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা হয় তাঁকে যেন তাঁর শুভেচ্ছা জানিয়ে দেই।

১৬ ডিসেম্বর বাঙ্গালির বিজয় দিবস। ইস্টার্ন কমান্ডও দিনটির একই নাম করেছে। সকাল সাড়ে সাতটায় ফোর্ট উইলিয়ামের বিজয় স্তম্ভে সকলে হাজির। সকলের দৃষ্টি আমাদের সঙ্গে আসা রাশা আলভির দিকে। তাঁর মাথায় বাংলাদেশের পতাকা বাঁধা। পড়নের কাপড় সবুজের উপর লাল কাজ। চঞ্চলা আলভিকে দেখে মনে হচ্ছিল বাংলাদেশের পতাকা অনুষ্ঠাস্থল দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে পড়ালেখা করা আলভির সাথে আলাপ করে জানা গেল সে এখন পাইলট হওয়ার পথে। বর্তমানে ইন্টার্নি করছে। সাবেক সেনা কমকর্তা বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা। আলভিদের চোখ দিয়ে আমাদের প্রজন্ম আগামী দিনের বাংলাদেশ দেখে। দিনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু বাইবেল, পবিত্র কোরান, ত্রিপিটক আর গীতা পাঠ দিয়ে। বিজয় স্তম্ভে পুষ্পস্তবক দিয়ে প্রথম সম্মান জানালেন তিন বাহিনীর তিনজন সৈনিক। যুদ্ধের ময়দানে সৈনিকদের আত্মত্যাগ সব চেয়ে বেশী। তারপর বাংলাদেশের পক্ষ হতে সম্মান জানালেন কর্ণেল (অবঃ) জাফর ইমাম আর মেজর জেনারেল আবুল কালাম। সব শেষে লেঃ জেনারেল দালবীর সিং। রাতে সেনা স্টেডিয়ামে সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠান। দর্শক মাতাতে এসেছিলেন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী উষা উথুপ। প্রায় একঘণ্টা সঙ্গীত পরিবেশনের শেষে যখন তিনি গাইলেন ‘ইয়ে দোস্তি আভ কাভি নাহি তোরেঙ্গে’ তখন দেখি আমার পার্শ্বে বসা ভারতীয় সেনা অফিসারের চোখে অশ্রু। তিনি একাত্তরে রৌমারী রনাঙ্গনে তাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাঙ্গালি খালি পায়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সাহস দেখে অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। কিছুক্ষণ আগেও আমাকে বলছিলেন ‘তোমরা ভাগ্যবান তোমাদের মুজিবের মতো একজন রাজনৈতিক নেতা ছিল’। রাত ন’টায় মিলন মেলা ভাঙ্গল। তখন মনে মনে ভাবি উভয় দেশের রাজনৈতিক নেতারা যদি আর একটু চেষ্টা করতেন পরষ্পর পরষ্পরকে বুঝতে তাহলে দু’দেশের কত সমস্যাই না সহজে সমাধান হয়ে যেত। জেনারেল দালবীর সিং হতে বিদায় নিতে গিয়ে তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলি আশা করি সামনের বছর এমন একটি অনুষ্ঠান হবে এবং সেখানেও জেনারেল জেকব ছাড়াও একাত্তরের রনাঙ্গনের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন। জবাবে তিনি বলেন জেনারেল জেকব সুস্থ থাকলে অবস্যই আসবেন। সব শেষে একটি কথা না বললেই নয়। এ’কদিনে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনের কাউকে কিন্তু অনুষ্ঠানে দেখা যায় নি। অবশ্য তাদের আমন্ত্রণ জনানো হয়েছিল কিনা তা আমার জানা নেই।

লেখক: সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় । ডিসেম্বর ২৩, ২০১৩

 

 

WARNING: Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action. 

 

[প্রথমপাতা]

 

 

 

লেখকের আগের লেখাঃ

[......লেখক আর্কাইভ]