@
@
@ |
(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
@
@
রাহমান মনি
@
@
ডঃ আশির আহমেদ এর
জাপান কাহিনী পড়ুন, জাপানকে জানুন
@
@
জাপানে পরিচিত বন্ধু মহলে ডঃ আশির বাবু
নামেই সমধিক পরিচিত । আর বাবু প্রচন্ড আড্ডাবাজ অত্যন্ত বন্ধুবৎসল
বুদ্ধিদীপ্ত একজন মানুষ ।
জাপান কাহিনির সপ্তম খন্ডে তার বহিঃপ্রকাশও করেছেন তিনি । তিনি পাঁচ বন্ধু
তৌফিক , শাকন , আসিফ জাবেদ এবং সানাউলfর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে উৎসর্গ
করেছেন । যারা তাঁর অবর্তমানে সন্তানের মতো অভিভাবকদের বিশেষ করে তাঁর
পিতাকে সময় দিয়ে দেখভাল করেছেন । কৃতজ্ঞতা স্বীকার সবাই যেমন করতে পারে না
। তেমনি সবাইকে দিয়ে তা হয়ও না । আর যিনি পারেন, তাকেই মানায় । যেমনটি
পেরেছেন এবং মানিয়েছে জাপান কাহিনি লেখক ডঃ আশির আহমেদকে ।
করোনাকালীন মহামারীর সময়ে লিখা জাপান কাহিনি ৭ম খণ্ডে বিভিন্ন গল্পে ঘুরে
ফিরে যে করোনা বিষয়ক আলোচনা চলে আসবে তা তিনি ভুমিকাতে জানান দিয়েছেন ।
শুরুতেই eজাপানিজ প্যারেন্টিf নামক গল্পে মহৎ একজন অভিভাবক যিনি বিদ্যালয়ে
কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে তার সন্তানদের দুপুরের টিফিন এর সাথে মাতৃহীন এক
শিক্ষার্থীর টিফিন সবার অগোচরে দিয়ে গেছেন সেই মহীয়সী মায়ের প্রতি নিজের
অজান্তেই শ্রদ্ধা চলে আসে । কতোটা মহান হলে নিজের সন্তান এবং এবং
সন্তানতুল্য সবার কাছেই গোপন রাখেন পাছে নিজেদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি না হয়
। পারিবারিক শিক্ষার আদর্শতা জাপানিজ প্যারেন্টি কে অনুকরণ করা যেতে পারে ।
eজাপানে ছাত্র রাজনীতিf গল্পে তিনি বাংলাদেশ এবং জাপানের শিক্ষার্থীদের
চিন্তা চেতনার তফাৎটা সু-কৌশলে বুঝিয়ে দিয়েছেন । বাংলাদেশে ছাত্র -শিক্ষকরা
যেখানে রাজনীতির নামে লেজুর ভিত্তিক দল করে সুবিধা আদায়ে ( চাঁদাবাজি ,
পদোন্নতি ) ব্যস্ত হয়ে পড়েন সেখানে জাপানে শিক্ষার্থীরা পড়াশুনার পাশাপাশি
বিভিন্ন ক্লাব গঠন করে সামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা সহ খেলাধুলার ক্লাবের
মাধ্যমে নিজেরা শারীরীকভাবে সুস্থ থাকার পাশাপাশি ক্রীড়া চর্চায় ব্যাস্ত
থেকে বিশ্ব আসরে অংশ নিয়ে দেশের জন্য সন্মান বয়ে আনে । আর শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষকরা তাদের উৎসাহিত করে থাকেন । ধর্মের দোহাই দিয়ে
জাপানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রাজনীতি করার অধিকার নেই।
শিশুদের জাপান কাহিনি গল্প পড়ে আমার নিজের বাল্য বেলার কথা মনে পড়ে যায়।
মাfর কাছে কিছু আবদার করলেই মা শর্ত জুড়ে দিয়ে কাজ আদায় করে নিতেন। তারপরই
কাঙ্ক্ষিত আবদার পূরণ হfতো ।
জাপানে ২০০ ইয়েন দিয়ে সন্তানকে এক প্যাকেট বিস্কুট কিনে দেয়াটা যে কোন
মায়ের পক্ষেই সম্ভব । কিন্তু , তারপরও মা তার সন্তানকে বাস্তবমুখী করে
তোলার জন্য শর্ত জুড়ে দিয়ে কাজ আদায় করে নেন । অনেকটা আমাদের কাবিখাfর (
কাজের বিনিময় খাদ্য ) মতো । হয়তো এর চেয়েও আরও বেশী কাজ মা করতে পারেন ,
করেনও , তারপরও চাহিবা মাত্রই যে সব পাওয়া যাবে না এই বাস্তব এই শিক্ষাটা
দেয়ার জন্যই শর্ত দেয়া। এই জন্যই জাপানীরা কর্মঠ এবং বাস্তব শিক্ষায়
শিক্ষিত হন । মায়ের কাছ থেকেই তা পেয়ে থাকে। মা হচ্ছেন সন্তানের প্রথম এবং
আজীবন শিক্ষক।
জাপানি শিশুদের স্বাস্থ্য গল্পটিতে লেখক সন্তান লালন পালনে প্রাথমিক
চিকিৎসক হিসেবে একজন মায়ের ভুমিকা ও দায়িত্ব সযত্নে ফুটিয়ে তুলেছেন । একটি
সন্তান একজন মায়ের নাড়ী ছেড়া ধন। তাই, সন্তানের নাড়ীর খবর অর্থাৎ সন্তান
কখন খাচ্ছে , কি খাচ্ছে , কখন ঘুমুচ্ছে , কতক্ষন ঘুমুচ্ছে ,তার গতিবিধি ,
হাসি কান্না , এমন কি তার মলমুত্র ত্যাগ এর বিবরণ পর্যন্ত একজন মা নোট করে
রাখেন । প্রয়োজনে চিকিৎসককে তথ্য সরবরাহ করে সঠিক চিকিৎসার সহায়ক ভুমিকা
পালন করে থাকেন একজন জাপানি মা ।
জাপানি গায়ক বাবা গল্পে লেখক ভেঙ্গে যাওয়া একটি পরিবারের কর্তা ব্যক্তির
ছন্নছাড়া জীবন , জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা থেকে আত্মহত্যা করার চিন্তা করা,
কন্যার উপস্থিতিতে আবার প্রানের ছোঁয়া , বেঁচে থাকার প্রবল ইচ্ছা , রক্ত বলে
কথা । মানুষ বেঁচে থাকার জন্য যে একটা অবলম্বন দরকার গল্পে তা স্পষ্টই ফুটে
উঠেছে আলোচ্য গল্পে ।
সরকারী সম্পদ নিয়ে লিখাটি জাপান পুলিশের দেশপ্রেম এবং সরকারী সম্পত্তি রক্ষা
করার যে শপথ তা পালনের সদা সচেষ্ট থাকে জাপানের পুলিশ । মোবাইল চার্জ এর মতো
সামান্য একটু বিদ্যুৎ ব্যবহারেও পুলিশের সজাগ দৃষ্টি আর আমাদের দেশে
সংশ্লিষ্টদের যোগসাজসেই সব কিছু হয়ে থাকে।
করোনাকালীন এই সময় eজাপানে করোনাf নিয়ে লিখা গল্প টি যে শুধু পাঠকের জন্যই
শিক্ষনীয় তা কিন্তু নয় ,অনুন্নত দেশ গুলো এবং তথাকথিত উন্নয়নশীল বনে যাওয়া
দেশের নীতিনির্ধারকরা যদি তাঁর গল্প থেকে প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো খোঁজে সেই
অনুযায়ী পদক্ষেপ নিয়ে তা বাস্তবায়ন করেন তা হলে একদিকে তিনি নিজে যেমন
উপকৃত হবেন তেমনি তার দেশ ও দেশের জনগণেরও যে কাজে আসবে একথা নিশ্চিত করে
বলা যায় ।
জাপানী ম্যানার যে বিশ্বখ্যাত তা সর্বজন বিদিত। কিন্তু কি কারনে সেরা তা
জাপান কাহিনির eজাপানি বিনয়f গল্পটি পড়লে কিছুটা আঁচ পাওয়া যায় । একই গল্পে
টাকা হলেই যে বাড়ির সৌন্দর্যে তা দেখানো উচিত নয় তা বুঝিয়ে দেন । আমাদের
দেশে টাকা ওয়ালাদের বাড়ী দেখলেই সহজেই অনুমান করা যায় । অথচ জাপানে আবাসিক
এলাকাগুলোতে বিল্ডিং কোড মেনে বাড়ী বানাতে হয় । ইচ্ছা করলেই চাকচিক্য করানো
যায় না এবং কেউ তা করেও না ।
জাপানি উৎসব গল্পে তিনি জাপানের বিভিন্ন দিবস সম্পর্কে ধারনা দিয়েছেন।
উন্নতির যতোই চরম শিখরে পৌঁছুক না কেন জাপান যে এশিয়ার একটি দেশ তা তাদের
বিভিন্ন সংস্কৃতির উৎসব পালনের দিকে নজর দিলেই যে কেউ আঁচ করতে পারবেন।
যদিও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সংস্কৃতি বা কুসংস্কার
রয়েছে এবং তা অনেকটাই অঞ্চলভিত্তিক । কিন্তু জাপানে সার্বজনীন ভাবে উৎসব
পালন করা হয় । এলাকাভিত্তিক উৎসব অবশ্যই আছে জাপানে ।
g৭৪ জন শিশুর প্রাণের বিনিময়h গল্প থেকে কোন প্রশাসন ( দায়িত্ব পালনকারী
সর্বোচ্চ পর্ষদ ) যদি শিক্ষা নিতে পারেন তাহলে অনাকাঙ্ক্ষিত অনেক অঘটন থেকে
রক্ষা পেতে পারবে শুধু মাত্র পূর্ব দিকনির্দেশনা জানার কারনে । ভুল থেকে
শিক্ষা নিয়ে সাবধানতা অবলম্বন এই গল্পের মূল শিক্ষা ।
eএক জাপানি মেয়ের কাছে ভালবাসার সংজ্ঞা নিয়ে লেখকের জানা ভালোবাসার সংজ্ঞা
বাংলাদেশ এর প্রেক্ষাপট থেকে, আর জাপানি মেয়ের ভালোবাসার সংজ্ঞা জাপান
অভিজ্ঞতার আলোকে । এখানে দুfজনেই জয়ী । লেখকএর ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয়
eউইন উইন সিচুয়েসনf । যদিও জাপান কাহিনি ৭ম খন্ডে তার প্রিয় শব্দ উইন উইন
সিচুয়েসন মাত্র ২ বার ব্যবহার করেছেন ।
জাপান বাংলাদেশ প্রেম রহস্যf পাঠক , রাজনীতিবিদ তো বটেই অনেক গবেষকদের জন্য
তথ্য ভান্ডার হিসেবে কাজে আসবে নিঃসন্দেহে নিশ্চিত করেই বলা যায় ।
gজাপানি বক্সারের বিশ্ব রেকর্ডh তথ্য সমৃদ্ধ একটি সত্য ঘটনা । হাকামাদা কে
নিয়ে ভবিষ্যৎ গবেষকদের কাজে লাগবে নিঃসন্দেহে বলা যায় । হাকামাদার এই ঘটনা
নিয়ে আমি নিজেও বাংলাদেশের একাধিক জাতীয় পত্রিকায় লিখেছিলাম । তবে এতোটা
তথ্য সমৃদ্ধ ছিলনা যতোটা পাওয়া যায় ডঃ আশিরের লেখনীতে ।
একই গল্পে তিনি তার পিতার অমুল্য বানী তুলে ধরেছেন -
একজন ইঞ্জিনিয়ার এর ভুলে কিছু অর্থ নষ্ট হতে পারে
একজন ডাক্তারের ভুলে একজন রোগী মারা যেতে পারে ।
একজন পলিটিশিয়ানের এর ভুলে একটা জাতি নষ্ট হতে পারে
আর , একজন বিচারক এর ভুলে ?
বিচারক এর ভুলের মাশুল দিতে হয়েছে বক্সার হাকামাদাকে। কি সেই মাশুল ?
হাকামাদা জীবনের ৪৬টি বছর= ১৬৩৭৬ দিন =১৪ লক্ষ ঘণ্টা = দেড় বিলিয়ন সেকেন্ড
কেটে গেছে শুধু মৃত্যু ভয় নিয়ে।
জাপানে বিচারকরা সম্পূর্ণ প্রভাবমুক্ত থেকে বিচার কার্য সম্পন্ন করে থাকেন
। তারপরও অমার্জনীয় এই ভুলের খেসারত দিতে হয়েছে হাকামাদা কে। তবে , বিধাতার
বিচার বলতে একটি কথা আছে । আছে gরাখে আল্লাহ , মারে কে ?h বলে চির প্রচলিত
একটি প্রবাদ । হাকামাদাfর ঘটনা যেনো তারই প্রকৃষ্ট উদাহরণ ।
eস্বদেশ কাহিনি - বই পড়াf পড়ে নিজের পুরানো একটি ঘটনা মনে পড়ে আজও হাসি পায়
। ছাত্রাবস্থায় ক্লাসের পাঠ্য বইয়ে সৈয়দ মুজতবা আলীর gবই কেনাh গল্পে eবই
কিনে কেউ কখনো দেউলিয়া হয় নাf বানীতে উদ্বুদ্ধ হয়ে জমানো অর্থ দিয়ে মাত্র
৫টি বই কিনে বেশ কিছুদিন অর্থ কষ্টে ভুগেছিলাম। যা মনে পড়লে আজও নিজের
বোকামীর মাশুল ই মনে হয় ।
স্বদেশ কাহিনি – বাংলাদেশের প্রতিবন্ধী গল্পে উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্স এর
টগবগে যুবক ডাক্তারের সততা , নিষ্ঠা , কর্মস্পৃহা এবং নৈতিকতার বর্ণনা শুনে
আশার আলো দেখতে পাই। তাদের মতো সৎ অফিসার আছে বলেই প্রিয় দেশটি এখনো দিক
হারায়নি । এই গল্পে লেখকের প্রিয় এখলাসপুরের আতিথেয়তার কথা জানান দিয়েছেন
তার স্বভাব সুলভ বর্ণনায় ।
পরবর্তী গল্পে জাপানী বয়োবৃদ্ধ দম্পতির আতিথেয়তায় তাদের সখের চাষ করা ফ্রেশ
করল্লা এবং কলমি শাক প্রাপ্তির কথাও স্বীকার করেছেন । পৃথিবীর সব দেশের
গ্রামের লোকজনই সহজ সরল এবং দিল দরিয়ার হয়ে থাকে । এই গল্পে তারই ইঙ্গিত
পাওয়া যায় ।
প্রবাসে বসবাস করলেও লেখক ডঃ আশির আহমেদ এর মন প্রান জুড়ে যে বাংলাদেশ এবং
সুযোগ পেলেই যে তা তুলে ধরেন e২০৫০ সালের জাপানf গল্প তার প্রমান।
বাংলাদেশের শিশুদের নিয়ে লেখকের স্বপ্ন এবং পরিকল্পনা অনেক সুদূরপ্রসারী ।
লেখকের অনেক কাজ-ই প্রত্যেক্ষ করার সৌভাগ্য হয়েছে । সুযোগ পেলেই তিনি
জাপানের মাটিতে বাংলাদেশ এবং প্রবাসী শিশুকিশোরদের পরিচিত করিয়েছেন এবং
স্বীকৃতি আদায় করে নিয়েছেন । ২০৫০ সালের জাপান গল্পেও তিনি জাপান , আমেরিকা
এবং ইংল্যান্ড এর প্রফেসরদের মুখ থেকে প্রশংসা স্বরুপ gবাংলাদেশ ইনোভেশনের
খনিh মন্তব্য আদায় করতে সক্ষম হয়েছেন ।
এছাড়াও, eকচ্ছপ আর খরগোশের দৌড়f , eপ্রবাসীদের আয়ের টাকাf , eসারভাইভেলf ,
eএক জাপানি মেয়ের কাছে ভালবাসার সংজ্ঞা নিয়েf , eউঠতি উদ্যোক্তাf , eক্লাসে
বাংলাদেশকে নিয়ে জাপানিদের প্রশ্নf গল্প গুলো থেকেও অনেক কিছুই শিখার আছে ।
২০১৫ তে বাংলা একাডেমীর বইমেলায় ঐতিহ্য প্রকাশনী থেকে ডঃ আশির আহমেদ এর
eজাপান কাহিনিf প্রথম খণ্ড প্রকাশ পেলে বইটি নিয়ে আলোচনায় বলেছিলাম
gজাপানকে জানার জ্ঞানকোষ হfতে পারে ডঃ আশির আহমেদ এর eজাপান কাহিনিff।
একে একে ২য় , ৩য় হয়ে এভাবে ৭ম খন্ড এসে বইটি পাঠের পর আজ বলতে ইচ্ছে করছে
eডঃ আশির আহমেদ এর জাপান কাহিনী পড়ুন, জাপান কে জানুনf ।।
@
rahmanmoni@gmail.com
@
@
ARNING:
Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content
is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to
legal action.
[প্রথমপাতা] |
@
@
@
@
@
@
@
@
@
আরও দেখুন.....
.
আরও দেখুন.....
-
করোনায় জাপান - নাইট ক্লাব বন্ধ, স্কুল
কলেজ সব খোলা, করোনায় বাংলাদেশ- নাইট ক্লাব খোলা আর স্কুল কলেজ সব!!
-
আমাদের
ছেলেবেলা, আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম?
-
শিক্ষার্থী
ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
-
বাসায়
গৃহকর্মীর প্রতি মানবিক হওয়াটা জরুরী
-
বাংলাদেশীদের
জন্য মহিয়সী এক জাপানি মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসা এবং আমার অযোগ্যত
-
দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী জাপানী এক বস-এর গল্প
-
জগতখ্যাত
জাপানী সততা
-
জাপানে
সাকুরা উৎসব, করোনায় ভাটা
-
জাপানে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন মিডিয়ার ভূমিক
-
সাংবাদিকতায়
নিরপেক্ষতা বলতে স্থায়ী কিছু নেই
-
সব
ঘটনা-ই eনিউজf হওয়া উচিত নয়
-
প্রবাসে
করোনা হলে জানান দিন, লুকোবার কিছুই নাই, আপনার করণীয়টা পালন করুন
-
জাপানের
ওকিনাওয়ার মাটিতে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করা মুন্সিগঞ্জ এর জাকির খান
-
জাপানে
অব্যাহত জন্মহ্রাসের ভয়াবহ চিত্র
-
দৈনন্দিন
কর্ম কান্ডে একজন জাপানী মা
-
দেশী
স্টাইলে প্রবাসের রাজনীতি, সংশোধন হওয়া জরুরি
-
বাংলাদেশে
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে ড. তপন পালের প্রক্ষেপণ সঠিক হতে যাচ্ছে
-
রেকর্ড
গড়ে ইতিহাসে স্থান নিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী আবে
শিনযো
-
শ্রদ্ধাঞ্জলি– স্মৃতির মনি কোঠায়
মুন্সিগঞ্জ এর ধোপা স্যার
-
জাপান
প্রবাস জীবনে আমার কৃষি কাজে সম্পৃক্ত হfবার
গল
-
প্রবাসীদের
জন্য ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের নিবন্ধন জরুরি কেন
-
প্রসংগ
- হলুদ সাংবাদিকতা, দুর্মুখদের শেষ অস্ত্র
-
জাপানকে জানার জ্ঞানকোষ হতে পারে ডঃ আশির আহমেদ এর eজাপান কাহিনিf
-
প্রসঙ্গ
জাপানে লকডাউন, বাস্তবতা
-
স্মৃতির
মণিকোঠায় সাংবাদিক সফিউদ্দিন আহমেদ ভাই
-
একজন
প্রবাসী মায়ের সফলতার গল্প
-
জাপান
প্রবাসী বিভিন্ন আঞ্চলিক সংগঠন সমূহের প্রতি বিশেষ অনুরোধ
-
টোকিও
শহীদ মিনার পুনঃস্থাপন, সাংবাদিক হিসেবে আমার কৈফিয়ত
-
জাপানে
সবচেয়ে বড় মসজিদ gবায়তুল আমান মসজিদ কমপ্লেক্সh বাস্তবায়নে প্রয়োজন সবার
সহৃদয় সহযোগিতা
-
প্রসঙ্গ
বাংলাদেশি দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি , টোকিও কত দূর?
-
জাপানে
বাংলাদেশী দক্ষ জনশক্তি রপ্তানীর দ্বার উন্মচিত
-
গণপিটুনি
অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত
-
জাপান
কাহিনী এবং একজন ডঃ আশির আহমেদ
-
জাপান
বিএনপি'র প্রতিবাদ প্রতিহতের অপচেষ্টা
-
নিয়ম
জেনেও না মানার প্রবনতা বন্ধ হওয়াটা জরুরী
-
জাপানে
বৈশাখী মেলা, আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য
-
উৎসব
মুখর পরিবেশে জাপানে শিক্ষা জীবন শুরু হয়
-
কোরিয়া
স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তিতে "ওয়ান কোরিয়া" শ্লোগানে গ্লোবাল পিস কনভেনশন
২০১৯ অনুষ্ঠিত
-
জাপানে
আমার সেকাল – একাল
-
একজন
প্রবাসীর সুখ দুঃখ
-
বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠে ফুকুশিমা'তে বসতে যাচ্ছে টোকিও
অলিম্পিক – প্যারা অলিম্পিক ২০২০ এর আসর
-
একটি
কবরস্থান প্রতিষ্ঠায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের উদ্যোগ
@
@
|