|
(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
রাহমান মনি
রাজনীতিবিদদের কাছে
খোলা চিঠিঃ এইবার আমাদের নিজেদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের সুযোগ দিন
দুর্ভাগা এই জাতি, দুর্ভাগ্য আমাদের ।
ছোটবেলা থেকে মুরব্বীদের কাছ থেকে শুনে এসেছি ব্রিটিশরা আমাদের ভারত
উপমহাদেশ ( সাধারণতঃ, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ ও
শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে ভারত উপমহাদেশ বলা হয়ে থাকে ) শাসন শুরু করে ১৭৫৭ সালের
২৩ জুন পলাশী প্রান্তরে বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে পরাজিত ও হত্যা
করার মধ্য দিয়ে । নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরিবারের কয়েকজন এবং তার রাজ্যর
প্রশাসনের মধ্যে থেকে মীরজাফর, উমিচাঁদ, জগৎশেঠ প্রমুখের ষড়যন্ত্র ও
বিশ্বাসঘাতকতায় নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের সাথে সাথে মূলত স্বাধীন বাংলার
সূর্য অস্তমিত হয় এবং শুরু হয় ইংরেজদের শাসন ও শোষণ। যার পরিসমাপ্তি ঘটে
১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের মধ্য দিয়ে ।
প্রায় ১৯০ বছর শাসন ও শোষণ এর পর আমাদের পূর্ব পুরুষদের আন্দোলনের মাধমে
ইংরেজ শাসন ও শোষণের অবসান ঘটে । ব্রিটিশদের তাড়ানোর পেছনে অন্যতম কারন ছিল
পরাধীনতা থেকে মুক্তি । আশায় ছিল এই মুক্তি মিললে আর কেউ শোষণ করতে পারবেনা
, বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো যাবে ।
দুইশত বছরের কাছাকাছি শাসন করে বিদায় নিতে হয়েছে বৃটিশদেরকে । সেই থেকে শুরু
হয় আমাদের (পূর্ব পুরুষদের ) স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার ।
কিন্তু, দীর্ঘ সময় শাসন করার আমাদের ভাল করেই চিনেছিল বৃটিশরা । তাই তো
বিদায়ের প্রাক্কালে ভাগ করে দিয়ে যায় তৎকালীন ভারতবর্ষকে । আর , তাদের
কুটচালে আমাদের পূর্ব পুরুষরা ভাগাভাগি করে ক্ষমতার স্বাদ নেয়ার জন্য এবং
তাদের অভিলাষে পাকিস্তান এবং ভারত নামে দুইটি দেশ ভাগ করে নেন ।
আমরা পাকিস্থানের অংশ হয়ে আত্ম প্রকাশ করি । পাকিস্তান আবার পূর্ব ও পশ্চিম
পাকিস্তান নামে নামে প্রশাসনিক সুবিধার্থে ভাগ করা হয় । তখন কিছু কিছু বুঝতে
শিখেছি মাত্র । ছোটবেলায় শুনতাম পূর্ব পাকিস্তানেই সব কিছু উৎপন্ন হয় আর তা
চলে যায় পশ্চিম পাকিস্তানে । কাগজ তৈরি হয় পূর্ব পাকিস্তানে অথচ পশ্চিম
পাকিস্তানে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে পাওয়া যায় । অর্থাৎ আবারো সেই শোষণ । আর
এক্ষেত্রে শোষণ করতে থাকে পশ্চিম পাকিস্তানের শোষক শোষক গোষ্ঠী ।
পশ্চিম পাকিস্তান আমাদের মুখের ভাষা থেকে শুরু করে সব কিছুতেই আমাদেরকে
দাবিয়ে রাখার চেষ্টারত ছিল । কিন্তু এভাবে কতোদিন ?
শোষিতের দানা জমাট বাঁধতে দেরি হয়নি । তারই পরিনতিতে আমাদের মহান
মুক্তিযুদ্ধ । ন্যায্য পাওনা থেকে কাউকে যে বেশী দিন বঞ্চিত করে রাখা যায়না
, তারই প্রমান সরুপ আমাদের মহান স্বাধীনতা অর্জন ।
স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে
আমরা সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম । কিন্তু একটি ভুখন্ড এবং
একটি পতাকা প্রাপ্তি ছাড়া আমরা কি সত্যিকার অর্থে স্বাধীন হয়েছিলাম ? আজও
কি হতে পেরেছি ?
আর , তাইতো স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার স্থপতির মুখে শুনতে হয়েছিল ‘যেদিকে
তাকাই সব-ই চাটার দল’। আক্ষেপ করেছিলেন নিজের ‘কম্বলটি’ না পাওয়ায় ।
স্বাধীন দেশে জনগণের স্বপ্ন ভঙ্গ শুরুটা সেই থেকেই ।
‘সোনার বাংলা’ গড়ার প্রত্যাশা পূরণ হবার আগেই চলে যেতে হয় স্বাধীনতার
স্থপতিকে । অকালেই । অপ্রত্যাশিত ভাবে ।
কিন্তু কেন ? পাক হানাদার এবং তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যে জাতি জয়
ছিনিয়ে সেই জাতি কিনা গুটি কয়েক সেনা অফিসারের বিরুদ্ধে সামান্যতম প্রতিরোধ
গড়ার চেষ্টা টুকুও করতে পারলো না ! এইটা কি আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের
ব্যর্থতা ?
পট পরিবর্তনের পরবর্তীতে আসে সামরিক শাসক জেনারেল জিয়া । নতুন করে আবার
আমাদেরকে স্বপ্ন দেখানো শুরু করে । সোনার বাংলার পরিবর্তে ‘স্বনির্ভর গ্রাম
বাংলা’ । শুরু হয় সবুজ বিপ্লব । কিন্তু এই স্বপ্নও বেশীদিন স্থায়ী হয় না ।
আর এই সব ক্ষেত্রে স্বপ্ন দেখানো ও প্রচার করার জন্য প্রয়োজন হয় ধূর্ত
লোকের । মজার ব্যাপার হলো , এর সব ক্ষেত্রেই কিন্তু ধূর্তলোকদের অভাব হয়নি
। পটপরিবর্তনে শূন্য পদ পূরণ করার জন্য এগিয়ে এসেছে সুবিধাভুগি ,
স্বার্থবাদী কিছু সংখ্যক রাজনৈতিক নেতা এবং সুশীল সমাজ খ্যাত কিছু
বুদ্ধিজীবি । তাইতো জনগনের আশা আকাংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না , বরং পদদলিত
করে তারা নিজ নিজ আখের গুছাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন ।
পরাধীন থাকাবস্থায় আমাদের শোষণ করে শোষকরা সব কিছু নিয়ে গেছে । তাই আমরা সব
সময় বঞ্চিতই থেকেছি ।
কিন্তু , এখন তো আমরা স্বাধীন । তাহলে , আমরা আজও কেন অবহেলিত ! এখন তো
আমাদের উৎপন্ন পণ্য কেহ নিয়ে যায়না । ভিন দেশ থেকে কেহ শাসন করতেও আসেনা ।
তবে কেন নিজ দেশেও আমরা নিরাপদ নই ?
এতদ কিছু জানা সত্বেও আমাদের রাজনীতিবিদরা থেমে নেই । শুরু হয় মরহুম
নেতাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পালা । নিরলসভাবে তারা চেষ্টা করে আসছেন ।
কেহবা শহীদ জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়নে , কেহবা জাতীর জনকের স্বপ্নের
মাত্রাতিরিক্ত বাস্তবায়নের ( পূরণে ) চাপ চাপিয়ে দিচ্ছে আমাদের উপর ।
এতে অভ্যস্ত হয়ে ইচ্ছা বা অনিচ্ছা সত্বেও দীর্ঘদিন আমাদের তা মেনে নিতে
হয়েছে । মেনেও নিয়েছি । আদর্শ এবং স্বপ্ন পূরণেই ব্যস্ত থেকেছি । সব
কিছুতেই যেন স্বপ্ন অথবা আদর্শ ।
বর্তমানে আবার এতে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে । তা সবারই জানা ।
কিন্তু আমরা ছা-পোষা মানুষ । জীবনযুদ্ধে অনেকটাই পেরেশান এবং বড়ই ক্লান্ত ।
হয়রান হয়ে গেছি আপনাদের পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে । এখন নিজেরা নিজেদের স্বপ্ন
বাস্তবায়ন করতে চাই ।
না , আমাদের স্বপ্ন আহামরি কোন চাওয়া পাওয়া নয় । সুস্থ্যভাবে , নিরাপদ জীবন
যাপন-ই আমাদের স্বপ্ন ।
আমরা স্বপ্ন দেখি সন্তান সন্ততিদের নিয়ে নিরাপদ ভাবে বেঁচে থাকার , মুক্ত
বাতাসে প্রাণভরে নিঃশ্বাস নেওয়ার , ঘর থেকে বের হলে আবার নিরাপদে ঘরে ফেরার
।
বিশেষ করে আমরা যারা বিদেশে বসবাস করে অর্থ উপার্জন করে অর্জিত অর্থ দেশে
প্রেরণ করি । সেই অর্থ আমাদের দেশীয় অর্থনীতিতে কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলে ।
সেখানে কোন চাঁদাবাজ থাকবে না । কেহ এসে বলবে না যে, বিদেশে থেকে অনেক
কামিয়েছেন আমাদের কিছুটা দেন , নইলে ---- । প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের জন্য
আমলাদের পিছন পিছন দৌড়াদৌড়ি করতে করতে , জুতার তলা ক্ষয় হবেনা , ভিসার
মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে না । সঠিক পদ্ধতিতে সব কিছুরই সমাধান হয়ে যাবে ।
আমাদের স্বপ্ন , কোন সন্ত্রাসীর জন্য কাউকে বেঘোরে প্রাণ দিতে হবে না । মা
বোনের ইজ্জত কেড়ে নিয়ে উৎসবে মেতে উঠবে না কোন নরপশু । প্রশ্রয় পাবে না কোন
রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ার ।
নিজেদের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্য ব্যবহার করবে না কোমলমতি তরুনদেরকে ।
সন্ত্রাস করে অর্জনকৃত সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে নিজেদের মধ্যে
হানাহানির খেসারত হিসেবে পথচারী কিংবা সাধারন শিক্ষার্থীদের প্রাণ দিতে হবে
না । নিরীহ শ্রমিক কিংবা খেটে খাওয়া মানুষদের আয়ে ব্যঘাত ঘটবেনা সন্ত্রাসের
কারনে ।
আমাদের স্বপ্ন প্রবাস থেকে দেশে গিয়ে আতংকে দিন কাটাতে হবে না ।
আর এই সামান্য মৌলিক অধিকারটুকু পূরণ করার জন্য চাই সুষ্ঠু সমাজ ব্যবস্থা
এবং সঠিক দিক নির্দেশনা এবং বলিষ্ঠ নেতৃত্ব । এর সবই সম্ভব আমাদের দেশ
পরিচালনাকারী অর্থাৎ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের স্বদিচ্ছা এবং যোগ্য
নেতৃত্বদানের মাধ্যমে ।
তাই , আমাদের রাজনীতিবিদদের কাছে সবিনয় অনুরোধ , মানুষের জীবন জীবিকায়
প্রভাব পড়ে এবং মানুষের জীবন হানী হয় এমন কোন আদর্শ কিংবা স্বপ্ন বাস্তবায়ন
আর নয় । নিজেদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের সুযোগ দিন । আপনাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন
করাতে হলে নিজ নিজ সন্তানদের বিদেশে নিরাপদে না রেখে বাংলাদেশে রেখে
তাদেরকে রাস্তায় নামিয়ে মিছিল করান । পিকেটিং করান ।
হরতালের জন্য কিংবা হরতাল বিরোধী মিছিলে যোগদান করিয়ে অযথা আন্দোলনের নামে
ইটপাটকেল নিক্ষেপে রাস্তায় নিজ সন্তানদের লাশ ফেলে সে লাশ কাঁধে নিয়ে নিজে
মিছিল করুন । বুঝতে পারবেন, পিতার কাঁধে সন্তানের লাশ কতোটা ভারী এবং মায়ের
বুক কতোটা খালী !
সব শেষে বলবো , আমাদের স্বপ্ন খুবই মানবিক এবং যুক্তিসঙ্গত ।
অন্য কোনো স্বপ্ন নয় আমরা আমাদের বসবাসযোগ্য দেশ, বাংলা (বাংলাদেশ) গড়ায়
এবং দু’বেলা দু’মুঠো খেয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করে বেঁচে থাকার স্বপ্ন
পূরণের সুযোগ দিন ।
দয়া করুন ।।
rahmanmoni@gmail.com
ARNING:
Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content
is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to
legal action.
[প্রথমপাতা] |
-
জাপানে
স্কুল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, আমাদের শিক্ষনীয়
-
মিথ্যা
জন্ম তারিখের বিড়ম্বনা ও একটি আবেদন
-
জাপানীরা কর্মঠ হওয়ার হাতে খড়িটা পায় শিশু বয়স থেকেই
-
আমি
যদি একদিনের জন্য ক্ষমতা পেতাম
-
জাপানে
সাংবাদিক নিষিদ্ধ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে নব্য আওয়ামী লীগার এবং
পুরাতন মিলে একাকার
-
প্রবাসে রাজনীতিতে প্রয়োজন সহনশীলতা
-
মানুষ
গড়ায় কেন জাপানকে আমাদের অনুস্মরণ করা উচিত
-
করোনায় জাপান - নাইট ক্লাব বন্ধ, স্কুল
কলেজ সব খোলা, করোনায় বাংলাদেশ- নাইট ক্লাব খোলা আর স্কুল কলেজ সব!!
-
আমাদের
ছেলেবেলা, আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম?
-
শিক্ষার্থী
ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
-
বাসায়
গৃহকর্মীর প্রতি মানবিক হওয়াটা জরুরী
-
বাংলাদেশীদের
জন্য মহিয়সী এক জাপানি মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসা এবং আমার অযোগ্যত
-
দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী জাপানী এক বস-এর গল্প
-
জগতখ্যাত
জাপানী সততা
-
জাপানে
সাকুরা উৎসব, করোনায় ভাটা
-
জাপানে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন মিডিয়ার ভূমিক
-
সাংবাদিকতায়
নিরপেক্ষতা বলতে স্থায়ী কিছু নেই
-
সব
ঘটনা-ই ‘নিউজ’ হওয়া উচিত নয়
-
প্রবাসে
করোনা হলে জানান দিন, লুকোবার কিছুই নাই, আপনার করণীয়টা পালন করুন
-
জাপানের
ওকিনাওয়ার মাটিতে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করা মুন্সিগঞ্জ এর জাকির খান
-
জাপানে
অব্যাহত জন্মহ্রাসের ভয়াবহ চিত্র
-
দৈনন্দিন
কর্ম কান্ডে একজন জাপানী মা
-
দেশী
স্টাইলে প্রবাসের রাজনীতি, সংশোধন হওয়া জরুরি
-
বাংলাদেশে
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে ড. তপন পালের প্রক্ষেপণ সঠিক হতে যাচ্ছে
-
রেকর্ড
গড়ে ইতিহাসে স্থান নিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী আবে
শিনযো
-
শ্রদ্ধাঞ্জলি– স্মৃতির মনি কোঠায়
মুন্সিগঞ্জ এর ধোপা স্যার
-
জাপান
প্রবাস জীবনে আমার কৃষি কাজে সম্পৃক্ত হ’বার
গল
-
প্রবাসীদের
জন্য ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের নিবন্ধন জরুরি কেন
-
প্রসংগ
- হলুদ সাংবাদিকতা, দুর্মুখদের শেষ অস্ত্র
-
জাপানকে জানার জ্ঞানকোষ হতে পারে ডঃ আশির আহমেদ এর ‘জাপান কাহিনি’
-
প্রসঙ্গ
জাপানে লকডাউন, বাস্তবতা
-
স্মৃতির
মণিকোঠায় সাংবাদিক সফিউদ্দিন আহমেদ ভাই
-
একজন
প্রবাসী মায়ের সফলতার গল্প
-
জাপান
প্রবাসী বিভিন্ন আঞ্চলিক সংগঠন সমূহের প্রতি বিশেষ অনুরোধ
-
টোকিও
শহীদ মিনার পুনঃস্থাপন, সাংবাদিক হিসেবে আমার কৈফিয়ত
-
জাপানে
সবচেয়ে বড় মসজিদ “বায়তুল আমান মসজিদ কমপ্লেক্স” বাস্তবায়নে প্রয়োজন সবার
সহৃদয় সহযোগিতা
-
প্রসঙ্গ
বাংলাদেশি দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি , টোকিও কত দূর?
-
জাপানে
বাংলাদেশী দক্ষ জনশক্তি রপ্তানীর দ্বার উন্মচিত
-
গণপিটুনি
অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত
-
জাপান
কাহিনী এবং একজন ডঃ আশির আহমেদ
-
জাপান
বিএনপি'র প্রতিবাদ প্রতিহতের অপচেষ্টা
-
নিয়ম
জেনেও না মানার প্রবনতা বন্ধ হওয়াটা জরুরী
-
জাপানে
বৈশাখী মেলা, আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য
-
উৎসব
মুখর পরিবেশে জাপানে শিক্ষা জীবন শুরু হয়
-
কোরিয়া
স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তিতে "ওয়ান কোরিয়া" শ্লোগানে গ্লোবাল পিস কনভেনশন
২০১৯ অনুষ্ঠিত
-
জাপানে
আমার সেকাল – একাল
-
একজন
প্রবাসীর সুখ দুঃখ
-
বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠে ফুকুশিমা'তে বসতে যাচ্ছে টোকিও
অলিম্পিক – প্যারা অলিম্পিক ২০২০ এর আসর
-
একটি
কবরস্থান প্রতিষ্ঠায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের উদ্যোগ
|