[প্রথমপাতা]

 

 

 

নিজের অনেক শ্রমে গড়া এই বার্ণ ইউনিট, পোড়া রোগী, এই দেশ ছেড়ে কোথাও যেতে পারিনিঃ ডা. সামন্ত লাল সেন

 

 

মহৎ মানুষের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে, বিশেষ করে চিকিৎসা সেবায় মহৎ মানুষের সংখ্যা খুবই কম। রোগী তথা মানুষকে আলোকিত পথে পথ দেখানো স্বল্প সংখ্যক চিকিৎসকের মধ্যে সাদা মনের এক মহৎ মানুষের নাম ডা. সামন্ত লাল সেন, বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারির জাতীয় প্রধান সমন্বয়কারী। যিনি সারা জীবন চিকিৎসা সেবায় ত্যাগ স্বীকার করে, নিজের জীবনের সব ইচ্ছা জলান্জলী দিয়ে, সব মানুষের ভালোবাসা নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারী বিভাগকে পিতৃস্নেহে জড়িয়ে ধরে আছেন। ইতিহাস পরিক্রমায় হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের সাথে, বাংলাদেশের চিকিৎসা সেবার যার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জারী ইউনিটের ইতিহাস, বর্তমান অবস্থা, পোড়া রোগীর চিকিৎসা নিয়ে ডা. সামন্ত লাল সেন কথা বলেছেন লেখক, সাংবাদিক ও চিকিৎসক ডা. স্বপন কুমার মন্ডল এর সাথে--

ডা. স্বপন কুমার মন্ডলঃ জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতির রাজপথে চলতে কি ধরনের সাবধানতা আমাদের নেওয়া উচিত?
ডা. সামন্ত লাল সেনঃ বাস বা অটো রিক্সায় যারা যাতায়াত করেন, তাদের প্রতি অনুরোধ, দরজা-জানালা বন্ধ করে জেল খানার মত গাড়িকে আবদ্ধ করবেন না। আবদ্ধ গাড়িতে অতি গরম বাস্প বাতাস নিশ্বাসের মাধ্যমে শ্বাসনালী পুড়িয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ করে দিতে পারে, তাই বের হবার দরজা-জানালা খোলা রাখুন, গরম বাতাস বের হতে দিন।

ডা. স্বপনঃ ঘটনা ঘটার মুহূর্তে করণীয় কি?
ডা. সামন্তঃ ঘটনা ঘটার মুহূর্তের মধ্যে ‍‌‌‌'স্টপ ড্রপ রুল' মানতে হবে অর্থাৎ মুহূর্তের মধ্যে সব কাজ বন্ধ করে মাটিতে পড়ে গড়াগড়ি দিতে হবে। তারপর পোড়া দেহে প্রচুর পানি ঢালতে হবে।

ডা. স্বপনঃ বার্ণ রোগীদের জন্য ‌‌'গোল্ডেন আওয়ার' বলে একটা কথা আছে?
ডা. সামন্তঃ ১ম চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে রোগীকে বার্ন ইউনিটে আনতে পারলে রোগীর জন্য এই সময়টাকে আমরা গোল্ডেন আওয়ার বলি। এই সময়টা রোগীর জন্য ভালো। এর পর যত দেরী হবে ফ্লুইড লস তত বেশি হবে, রোগীর অবস্থাও খারাপ হতে থাকবে।

ডা. স্বপনঃ বাংলাদেশের কোথায় পোড়া রোগীর চিকিৎসা হয় ?
ডা.সামন্তঃ প্রাথমিক চিকিৎসা সব হাসপাতালেই হতে পারে। একটু বেশি খারাপ হলে ঢাকা মেডিকেল ছাড়াও মিটফোর্ড, সোহরাওয়ার্দ্দী, চট্রগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, খুলনা,বগুড়া, আরো অনেক জায়গায় পোড়া রোগীকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া যেতে পারে।

ডা. স্বপনঃ পোড়া রোগীর চিকিৎসা কি প্লাস্টিক সার্জন ছাড়া অন্য বিষয়ের কোন ডাক্তার করতে পারেন না?
ডা. সামন্তঃ পোড়া রোগীর প্রাথমিক চিকিৎয়া সব ডিসিপ্লিনের ডাক্তারাই করতে পারেন কিন্ত তার পরের চিকিৎসা বা মূল চিকিৎসা প্লাস্টিক সার্জনরাই করেন।

ডা. স্বপনঃ বাংলাদেশে প্লাস্টিক সার্জন কত জন?
ডা.সামন্তঃ মোট ২৫ জন, ধীর গতিতে হলেও এই সংখ্যা বাড়ছে।

ডা. স্বপনঃ এই স্বল্প সংখ্যক চিকিৎসক দিয়ে সারা দেশের পোড়া রোগীর চিকিৎসা কিভাবে সম্ভব? বিশেষ করে বর্তমানে দেশের এই পরিস্থিতিতে?
ডা. সামন্তঃ চেহেরা বা দেহ সুন্দর করা বাদে, শুধু পোড়া রোগী ও ঠোঁট কাটা-তালু কাটা রোগীর জন্য এই মুহুর্তে সারা দেশে ৫০০ প্লাস্টিক সার্জন দরকার। ২৫ জন দিয়ে তাই আমাদের খুব হিমশিম খেতে হচ্ছে।

ডা. স্বপনঃ রংপুর বা রাজশাহীতে চিকিৎসা হয় জেনেও অনেকে ঢাকা মেডিকেলে চলে আসেন, তাদের জন্য কিছু বলুন।
ডা. সামন্তঃ এরা ভুল করে। রংপুরে একটা পোড়া রোগী যদি ঢাকা আসতে চায় তাহলে ২/৩ সময় লেগে যাবে, দেশের বর্তমার পরিস্থিতিতে আরো বেশি সময় লাগবে। গোল্ডেন আওয়ার অনুসারে তার প্রচুর ফ্লুইড লস হবে, রোগীর মুত্যু ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে। তাই দেশের মানুষকে বলব, পোড়া রোগী নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব কাছের কোন হাসপাতালে যাবেন, প্রাথমিক চিকিৎসা হবার পরে যদি হাসপাতালের প্লাস্টিক সার্জন বা কর্তৃপক্ষ মনে করেন, বিশেষায়িত হাসপাতালে নেওয়া দরকার, তাহলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত ব্যবস্থা মেনটেন করার পরে আপনারা অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসবেন।

ডা. স্বপনঃ পোড়া রোগীর জন্য বর্তমান বার্ণ ইউনিট, আই সি ইউ কবে চালু হয়েছে, বেড সংখ্যা কত? খরচ কি রকম?
ডা. সামন্তঃ ২০০৩ সালে বর্তমান বার্ণ ইউনিট এ বিল্ডি এ চালু হয়। আর আই সি ইউ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা বর্তমান সরকার ও এক্সিম ব্যাংক এর সহায়তায় এক বছর হল চালু হয়েছে। এর বেড সংখ্যা ১০। বেসরকারী পর্যায়ে ২০% পোড়া রোগীর জন্য চিকিৎসা ব্যয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা, ৫০% পোড়া রোগীর জন্য ব্যয় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা। সরকারী বলে আমাদের আইসিইউ এর কোন খরচ রোগীকে বহন করতে হয় না, সব সরকারই বহন করে।

ডা. স্বপনঃ বেসরকারী পর্যায়ে পোড়া রোগীর চিকিৎসা কোথায় হয়?
ডা. সামন্তঃ বেসরকারীভাবে অ্যাপোলো, স্কয়ার, সিটি, সেন্টাল হাসপাতালে চিকিৎসা হয়।

ডা. স্বপনঃ ২০০৩ সালের ৫০ বেড এর এই ইউনিট কাগজে কলমে ও কথায় ১০০ ইউনিট হিসাবে বলা হয়, কিন্তু আমরা যতটুকু জানি বরাদ্ধ আসে ৫০ জনের জন্যই। জাতীয় প্রধান সমন্বয়ক হিসাবে আপনার কাছে সত্যটা জানতে চাই।
ডা. সামন্তঃ ঘটনা সত্য। আমলা তান্ত্রিক জটিলতাই এর মূল কারন। তবে অচিরেই সমস্যা সমাধান হবে বলে আমার বিশ্বাস।

ডা. স্বপনঃ সম্প্রতি রাজনীতির সহিংসতার শিকার হয়ে কত জন ভর্তি আছেন? কত জন মারা গেছেন?
ডা. সামন্তঃ প্রায় ৩৫০ জনের মত ভর্তি আছেন। গতকাল পর্যন্ত ১৩ জন মারা গেছেন।

ডা. স্বপনঃ আগে রোগী ও বিশিষ্টজনের কাছে আপনার পরিচিতি ছিল। ইলেকট্রনিক ও প্রিন্টমিডিয়ার কারনে আপনার মহৎকর্ম উদ্দীপনা এদেশের সাধারন মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে। দেশের আপামর সাধারন মানুষ আপনাকে দানবীর রনদা প্রসাদ সাহা, ডা,. ইব্রাহীমের মত শ্রদ্ধার চোখে দেখে। আপনার অনুভূতি কি?
ডা. সামন্তঃ আমি মনে করি, ভগবান ডাক্তাদেরকে আর্শীবাদ দিয়ে মানব সেবায় জন্য পাঠায়। কেউ মানুষের ভালোবাসা নিয়ে মানব সেবায় বেশি ব্যস্ত থাকে, কেউ সেবার পাশাপাশি অর্থ রোজগারেই বেশি ব্যস্ত থাকে। একটু ধৈর্য্য নিয়ে সেবা করলে মানুষের মন জয় করা খুব সহজ। আমি নিজের জীবনে কারো খারাপ কিছু করি নাই, চিন্তাও করি নাই। আমার দীর্ঘ জীবনের কর্মের কারনে মানুষ হয়তো আমায় ভালবাসে, শ্রদ্ধা করে। মানুষের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা নিয়েই বাকি জীবনটা কাটাতে চাই।

ডা. স্বপনঃ স্যার, আমরা জানি, আপনার উদ্দ্যোগেই হাসপাতালের বার্ন ইউনিট চালু হয়, সেই ইতিহাস সম্পর্কে কিছু জানতে চাই।
ডা. সামন্তঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরপর বঙ্গবন্ধু চট্রগ্রাম থেকে পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা রোগীদের ঢাকায় আনলেন। পঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা দেখতে গিয়ে তিনি বুঝতে পারলেন পোড়া রোগীর জন্য প্লাস্টিক সার্জন দরকার। ১৯৭৫ সালে ড. বোজলিং নামে একজন ইন্ডিয়ান প্লাস্টিক সার্জন তিনি বাংলাদেশে নিয়ে আসলেন। আমি যখন ১৯৮০ সালে ঢাকা মেডিকেলে বদলী হয়ে এলাম তখন আমার অধ্যাপক ছিলেন ডা. শহীদুল্লাহ, ডা. কবীরউদ্দিন। দুজনেই মারা গেছেন। বার্ণ রোগীদের দুরাবস্থা দেখে আমরা সবাই সেই সময় চিন্তা করলাম আলাদা বার্ণ ইউনিট দরকার। ১৯৮৬ সালে অধ্যাপক শহীদুল্লাহ স্যারের নেতৃত্বে, অধ্যাপক কবীর স্যারের সহযোগিতায় তৎকালীন ৩৫/বি নামে একটা ওয়ার্ডে ৮ টি বেড নিয়ে ক্ষ’দ্র পরিসরে বার্ণ ইউনিট আমরা চালু করি। তারপর আমরা সরকারে কাছে প্রস্তাব রাখলাম আলাদা বার্ণ ইউনিট, আলাদা বিল্ডি তৈরী করার জন্য। তারপর আমরা জায়গা হিসাবে এই জায়গাটা সিলেক্ট করি। এটা আগে বস্তি ছিল। ১৯৮৬ সাল থেকে সরকারের কাছে দৌঁড়াদৌঁড়ি করতে করতে সাবেক মন্ত্রী সালাউদ্দিন, শেখ সেলিম, এখানকার যারা নেতা ছিলেন, সবার সহায়তায় এই বিল্ডিং এর কার্যক্রম শুরু হয়। ২০০৩ সালে এই বিল্ডিং ৫০ বেডের বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারী ইউনিট হিসাবে যাত্রা শুরু করে।

ডা. স্বপনঃ আপনার চোখে বাংলাদেশে চিকিৎসা বিগ্গানের অগ্রগতি সম্পর্কে বলুন।
ডা. সামন্তঃ অনেক রোগী বিদেশে চলে যান। অথচ এমন কোন চিকিৎসা নাই যা বাংলাদেশের ডাক্তাররা পারে না। ৪০ বছর আগে এতটা ছিল না। এখন তো অনেক উন্নতি হয়েছে, বিশ্বমানের সেবা এখন এদেশেই সম্ভব। আপনি তো নিজে ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জন, আমার মনে পড়ে, ১৯৭৫ সালে পঙ্গু হাসপাতালে ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জন ছিলা না। এটা কঠিন একটা সাবজেক্ট। ম্যান্ডিবল, ম্যাক্সিলা ভেঙ্গে গেলে আমরাই ম্যানেজ করতাম। এখন তো আপনারাই করেন। যত দিন যাবে চিকিৎসা বিগ্গানের উন্নতি হতেই থাকবে।

ডা. স্বপনঃ একদিন আপনি থাকবেন না, আপনার কর্ম দানবীর রনদা প্রসাদ সাহা, ডা. ইব্রাহীমের মত চিরন্জীব করে রাখবে, আপনাকে নিয়ে আলোচনা হবে, মনোমেন্ট হবে, আপনার অনুভূতি কি?
ডা. সামন্তঃ আমাকে নিয়ে আলোচনা বা আমার মনুমেন্ট নিয়ে আমি ভাবি না। আমি সবচেয়ে বেশি খুশি হব আমার মৃত্যুর পর পোড়া রোগীরা যেন ভালো চিকিৎসা পায়। একদিন এই বার্ন ইউনিট আরো উন্নত হবে--এই আশা আমি করি। আমার ব্যক্তিগত জীবনে ইচ্ছা ছিল, চেহেরা বা দেহ সুন্দর করা বড় মাপের একজন প্লাস্টিক সার্জন হব, বড় মাপের অধ্যাপক হব কিন্তু পোড়া রোগীদের চিকিৎসা করতে করতে সব জলান্জলী দিয়েছি। বিদেশে অনেক বড় চাকুরী নিয়ে চলে যেতে পারতাম। অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে, অনেক কষ্ট সহ্য করে, নিজের অনেক শ্রমে গড়া এই বার্ণ ইউনিট, পোড়া রোগী, এই দেশ ছেড়ে কোথাও যেতে পারিনি। সব সময় ভাবতাম আমি না থাকলে কি হবে এই বার্ণ ইউনিটের? এখন একটা ভিত্তির উপর এই প্রতিষ্ঠান দাঁড়িয়ে গেছে, খুব শীঘ্রই এটা ইন্সটিটিউট হবে। এর উন্নয়নের গতি এখন আর থেমে থাকবে না।

ডা. স্বপনঃ সবাই আপনাকে ভালবাসে। আপনি মানুষের মন জয় করতে পারেন। রোগী তথা মানুষের মন জয় করার বিষয়ে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ চিকিৎসকদের প্রতি আপনার উপদেশ?
ডা.সামন্তঃ ভোগে সুখ নয়, ত্যাগেই সুখ। একটু ধৈয্য নিয়ে, একটু ভালোবাসা দিয়ে সেবা দিলেই রোগী তথা মানুষের মন পাওয়া যায়। জীবনের জন্য অর্থের প্রয়োজন আছে কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত অর্থ অনর্থের মূল হয়ে দাঁড়াতে পারে। আমরা যেন টাকার পিছনে না ছুটি, মানুষ যেন অগোচরে আমাদেরকে ডাকাত, কসাই না বলে। ভালো ব্যবহার, ভাল মানের সেবা রোগীদের বিদেশ যাওয়া থামাতে পারে। ডাক্তার হবার আগে আমাদের সৎ, দায়িত্ববান ভালো মানুষ হতে হবে। বর্তমান ও ভবিষ্যৎ চিকিৎসকদের প্রতি আমি আহ্বান করছি ‘আসুন, আমরা শুরু করি, আমরা জাগি, আমরা জাগলে, সবাই জাগবে, জাগবে বাংলাদেশ।’

 

 

WARNING: Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action. 
 

 

>>গহরজানের চরিত্র পেলে মনপ্রাণ দিয়ে করব: সঞ্জিতা 

>>একান্ত আলাপচারিতায় সুকান্ত ভট্টাচার্যের ভ্রাতা বিভাস ভট্টাচার্য

>>বাংলাদেশে মৌলবাদীদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারঃ কবীর চৌধুরী

>>একক অবদানে কোনো জুটি গড়ে উঠে না: অপু বিশ্বাস

>>'নজরুল আমাদের কুড়িয়ে পাওয়া ধন'

>>বাংলাদেশে মৌলবাদীদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারঃ কবীর চৌধুরী (১৮ বছর আগে টোকিওতে সাংবাদিক সজল বড়ুয়ার নেয়া দুর্লভ এক সাক্ষাৎকার)

>>জাপান প্রবাসীদের দেশপ্রেম ও আতিথেয়তা আমাকে মুগ্ধ করেঃ খন্দোকার ইসমাইল

>>প্রবাসীদের ব্যবসায়িক বা পেশাগত প্রতিষ্ঠা আমাকে মুগ্ধ করেছেঃ মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর

>>প্রবাসীরা বাংলা গান শুনুন, বাংলাকে বিশ্বের মাঝে তুলে ধরুনঃ আইয়ূব বাচ্চু

>>কমিউনিটির সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে বাংলাদেশের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত এ,কে,এম, মজিবুর রহমান ভূঁইয়াঃ জাপান প্রবাসী বাংলাদেশিরা গঠনমুলক এবং ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছেন

>>রবীন্দ্রনাথ আমার দুর্বলতাঃ ফেরদৌসি মজুমদার

>>২৭ বছর আগের বাংলাদেশের সাথে এখনকার বাংলাদেশের অনেক পার্থক্যঃ কমিউনিটির সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে অক্ষয় কুমার

>>আমার নাচ আর হাসিটাকেই দর্শকরা বেশি পছন্দ করেন মনে হয়ঃ কমিউনিটির সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে সালমান খান

>>ভালো গান গাইতে হলে শুদ্ধ করে বাংলা শব্দগুলো খেয়াল করতে হবেঃ কমিউনিটির সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে সাবিনা ইয়াসমিন

>>একান্ত সাক্ষাতকারে দেবাশিষ বিশ্বাসঃ মানুষের ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে আছি

>>ববিতার মন খারাপ

>>কমিউনিটির মুখোমুখি নায়করাজ রাজ্জাকঃ যতদিন বেঁচে থাকবো জহির রায়হান আমার মাঝে বেঁচে থাকবেন

>>কমিউনিটির মুখোমুখি চিত্রনায়িকা শাবনুরঃ বছরে দু'টির বেশি ছবি করবোনা

>>কমিউনিটির মুখোমুখি লাকি ইনামঃ মঞ্চ নাটক আর নাটক প্রশিক্ষন নিয়েই ব্যস্ত আছি

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে সুকন্যা চৌধুরীঃ
সুপার মডেল হতে চাই

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে তারিনঃ ঈদের নাটক

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে বিপ্লবঃ প্রমিথিউস এখন তার নতুন প্রজেক্ট ও মঞ্চে গান গাওয়া নিয়ে ব্যস্ত

>>ভারতীয় মিডিয়ার আগ্রাসনে বাংলাদেশে ক্ষতি হচ্ছে 

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে নায়ক সোহেল রানাঃ চলচ্চিত্র অঙ্গনের অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যত নিয়ে ভাবনা

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে সিনথিয়া: টাকার পেছনে ছুটছে নতুনরা

>>কমিউনিটির সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোশারফ হোসেনঃ ভারত থেকে কয়লা আমদানি করে বিদ্যুত উৎপাদনের সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে মিলাঃ বাবা চাননি আমি পেশাদার কণ্ঠ শিল্পী হই

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে পার্থ বড়ুয়াঃ সংগীত-অভিনয়কে কখনো আলাদা করে দেখিনি

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে এটিএম শামসুজ্জামানঃ কপালে থাকলে ঠেকায় কে

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে মোনালিসা: চলচ্চিত্র আমাকে দিয়ে হবে না

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি’র সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে জয়া আহসানঃ
কিছুটা হাততালি হয়তো পাই

>>কমিউনিটির মুখোমুখিঃ অভিনয় মডেলিং ও নতুন সংসার নিয়ে প্রভা

>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকার সব কাজই যত্ন নিয়ে করি : চুমকী

>>কমিউনিটির সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে চলচ্চিত্র নায়ক ফেরদৌসঃ আমাদের চলচ্চিত্রের কিছু প্রযোজক পরিচালক খুব স্বার্থপর

>>কমিউনিটির সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীঃ যে পতাকার জন্য লক্ষ মা-বোনরা ইজ্জত হারিয়েছেন, রাজাকারদের গাড়িতে সেই পতাকাই উঠেছিল

>>কমিউনিটিকে দেয়া সাক্ষাতকারে স্পিকারঃ দুর্যোগ থেকে হাওরবাসীকে বাঁচাতে আলাদা
হাওর মন্ত্রণালয় গঠন করতে হবে

>>কমিউনিটিকে অর্থমন্ত্রীঃ বিদ্যুৎ সংকটের কারনে বাংলাদেশে বিনিয়োগ হচ্ছে না

>>১৯৪৮ থেকেই ভাষা আন্দোলনের সূচনাঃ বিশিষ্ট ভাষা সৈনিক রওশন আলম

>>প্রবাসীদের দেশের প্রতি গভীর টান চোখে পড়ার মতঃ বিশিষ্ট চিত্রনির্মাতা তানভীর মোকাম্মেল

 

 

[প্রথমপাতা]