কমিউনিটির সাথে একান্ত
সাক্ষাতকারে বাংলাদেশের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত এ,কে,এম, মজিবুর রহমান
ভূঁইয়াঃ
জাপান প্রবাসী বাংলাদেশিরা গঠনমুলক এবং ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছেন
কমিউনিটি রিপোর্ট ।। জুলাই ১০, ২০১১ ।।
অবশেষে চলে যাচ্ছেন জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জনাব এ, কে , এম,
মজিবুর রহমান ভূঁইয়া। জাপানে এ দফায় তার কর্মকাল ছিলো ১০ মাসের মত। এই সময়ে
তিনি বিভিন্ন কাজ করেছেন, নিয়েছেন উদ্যোগ, কিছু কিছু ক্ষেত্রে সফল হয়েছেন
কিছু ক্ষেত্রে হননি। ১০ মাসের কর্মজীবনের নানান অভিজ্ঞতার কথা ফুটে উঠেছে
কমিউনিটির সাথে তার এক একান্ত সাক্ষাতকারে। সাক্ষাতকারটি নিয়েছেন কমিউনিটি
সম্পাদক জেড এম আবুসিনা, সাথে ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক রাহমান মনি। রাষ্ট্রদূতের কার্যালয়ের নেয়া এই সাক্ষাতকারে
রাষ্ট্রদূতকে সহায়তা করেন ইকনোমিক কাউন্সিলর জনাব মানজুরুল হক, দূতালয়
প্রধান জনাব মাসুদুর রহমান এবং প্রথম সচিব জনাব নাজমুল হুদা।
আমরা প্রথমেই তাকে প্রশ্ন রেখেছিলাম বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যকার বর্তমান
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে। জবাবে তিনি আমাদেরকে বললেন, "আমি মনে করি জাপান
বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক খুবই চমত্কার। তাদের সাথে বহু বছরের
যোগাযোগের ফলে, বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধের সময় জাপানি সহায়তার ফলে এই চমত্কার
সুসম্পর্ক গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে উভয়
দেশের সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। এসবের ভিত্তিতেই আমি বলতে পারি আমাদের
সম্পর্ক খুবই চমত্কার। এ সম্পর্ক আগামীতে আরো জোরদার, বেগবান এবং ঘনিষ্ট হবে।
এ ছাড়াও, গত বছরের নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফরের মাধ্যমে
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের আরো নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এতে করে আমাদের
সহযোগিতার নতুন নতুন ক্ষেত্র আমরা চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়েছি। কাজেই ভবিষ্যতে
সহযোগিতা আরো সম্প্রসারিত হবে"
কমিউনিটিঃ ১১ই মার্চের ভয়াবহ ভূমিকম্প ও সুনামির ফলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে
কোন প্রভাব ফেলেছে বলে মনে করেন?
রাষ্ট্রদূতঃ ১১ই মার্চের ঘটনা খুবই দুঃখজনক। এটি একটি অত্যান্ত প্রবল একটি
প্রাকৃতিক দুর্যোগ যা জাপানকে নাড়া দিয়েছে এবং গোটা বিশ্বকেও নাড়া দিয়েছে।
এত বড় দুর্যোগে বিশ্বের সবাই সহযোগিতার হাত নিয়ে জাপানের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে
এবং আমরাও দাঁড়িয়েছিলাম। ১১ই মার্চের ঘটনায় আমি মনে করি আমাদের সম্পর্ক আরো
জোরদার হয়েছে। এতে কোন খারাপ প্রভাব পড়ার কথা না এবং পড়েওনি। আমরা এর
মাধ্যমে দু'দেশের মাঝে সমন্বিত এবং সহযোগিতার একটি পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছি।
সহযোগিতা এবং সহানুভুতির মাধ্যমে আমাদের সম্পর্ক আরো নিকটবর্তী হয়েছে,
ঘনিষ্টতা আরো কাছাকাছি হয়েছে।
কমিউনিটিঃ দু'দেশের সম্পর্ককে বাড়ানোর আরো সুযোগ রয়েছে কিন্তু সেভাবে বাড়ানো
সম্ভব হচ্ছেনা -এ কথাকে আপনি কিভাবে মুল্যায়ন করেন?
রাষ্ট্রদূতঃ আমি প্রথমতঃ বাড়ানো সম্ভব হচ্ছেনা -এ কথা মনে করিনা। কারন যে কোন
দু'টি দেশের সম্পর্ক সবসময়েই একটি গতিময় বিষয়। আমাদের দু'দেশের সম্পর্ক
স্বাধীনতার পর থেকেই অত্যান্ত হৃদ্যতাপূর্ণ এবং আন্তরিক ছিলো। বিশেষ করে
১৯৭৩ সালের অক্টোবর মাসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জাপান সফরের মাধ্যমে
দু'দেশের সুসম্পর্কের সূত্রপাত হয়। সেই চলমান ধারার একটি নতুন গতিময়তা
সৃষ্টি হয়েছে গত বছরের নভেম্বরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফরের মাধ্যমে।
আমরা সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করেছি এবং সে বিষয়ে আমরা একত্রে কাজ করে
যাচ্ছি। আমি মনে করি আমাদের মধ্যকার সম্পর্ক ভবিষ্যত দিনগুলোতে আরো চমত্কার
হবে।
কমিউনিটিঃ অন্যান্য দেশ যেমন ভারত, ভিয়েতনাম এসব দেশের সাথে জাপানের
উচ্চপর্যায়ের সফর বিনিয়ম হচ্ছে কিন্তু বাংলাদেশের সাথে এরকম উচ্চপর্যায়ের
সফর তেমন নেই, বিশেষ করে জাপানের পক্ষ থেকে -এর কারণ কী?
রাষ্ট্রদূতঃ গতবছরের নভেম্বরেই জাপান সফর করে গেলেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী, তার
আগেও বাংলাদেশ থেকে বেশ ক'জন মন্ত্রী জাপান সফর করে গেছেন কাজেই
উচ্চপর্যায়ের সফর অনুপস্থিত কোথায় তা ঠিক বুঝতে পারছিনা। এ ছাড়াও গত
ফেব্রুয়ারি মাসে জাপানের পার্লামেন্টারি সহকারি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ
সফর করেন। কাজেই আমি মনে করি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুপস্থিত -এ কথা ঠিকনা।
তা ছাড়া, এখন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে তাদের সফর ঠিক
স্বাভাবিক পর্যায়ে নেই। আমরা আশা করছি খুব শিগগিরই উচ্চপর্যায়ের আলোচনা
পুনরায় শুরু হবে।
কমিউনিটিঃ জাপানে কোন কাজটিকে আপনার সবচাইতে বড় সাফল্য বলে মনে করেন?
রাষ্ট্রদূতঃ প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর অত্যান্ত সফল ও ফলপ্রসূ হয়েছে - এই সফরের
সাথে সম্পৃক্ত থাকতে পারাটাকেই আমি মনে করি সবচাইতে বড় সাফল্য। শুধু আমার
সফল্য নয়, এটা দূতাবাসের সাফল্য -আমরা সবাই মিলে একটি টিমের মত কাজ করি,
আমি সেই টিমেরই একটি একটি অংশ। এই সফরের মাধ্যমে সহযোগিতার নতুন দিক
নির্দেশনা এসেছে। আগামী কয়েক বছরে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক কী রকম হবে
তার একটি মূল দিক-নির্দেশনা দ্বিপাক্ষিক ভাবে সাক্ষরিত হয়েছে।
কমিউনিটিঃ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ দূতাবাস সম্পর্কে অনেক বিরূপ কথা
শোনা যায়, সহযোগিতা না পাওয়ার কথা শোনা যায়। কিন্তু জাপানে বাংলাদেশ
দূতাবাসের ক্ষেত্রে এধরনের অভিযোগ শোনা যায়না। এটা কী করে সম্ভব হয়েছে?
রাষ্ট্রদূতঃ আমরা সরকারি চাকুরি করি এ কথা ঠিক। কিন্তু আমরা প্রবাসীদেরকে
সবসময়েই নিজেদের আপন লোক হিসেবেই ভেবে এসেছি। আমরাও তাদের অংশ হিসেবেই মনে
করি। এক হিসেবে আমরাও প্রবাসী। এ ধরনের অনুভুতি থেকে এবং প্রবাসীদের সহায়তা
থেকেই এটি সম্ভব হয়েছে বলে মনে করি।
কমিউনিটিঃ ভবিষ্যতের জন্য আমরা কী এ ধরনের আরো কোন সার্ভিস প্রত্যাশা করতে
পারি?
রাষ্ট্রদূতঃ দূতাবাসের কর্মীদের মধ্যে সবসময়েই আত্মসমালোচনার বিষয়টি ঘটে থাকে
যাতে ভবিষ্যতে আরো উন্নত সার্ভিস প্রদান করা সম্ভব হয়। আমাদের কাজগুলোকে
প্রবাসীরা কী ভাবে নিচ্ছেন তার ভিত্তিতেই আমরা কর্মপরিকল্পনা স্থির করি।
এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া।
কমিউনিটিঃ এমআরপি বা মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট জাপানে কবে নাগাদ চালু হতে পারে?
রাষ্ট্রদূতঃ এমআরপি চালুর ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকার সর্বত্র ব্যবস্থা নিচ্ছেন। যে
সমস্ত দেশে প্রবাসীর সংখ্যা বেশি সেসব দেশগুলোকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কয়কটি
ভাগে ভাগ করা হয়েছে- এ থেকে ই পর্যন্ত। জাপানের অবস্থান হচ্ছে ডি তে।
দূতাবাসের বর্তমান পরিসরে অবকাঠামো ও জনবলের ঘাটতি রয়েছে। রয়েছে পর্যাপ্ত
স্থান সংকট। এদিকে সরকার দূতাবাসে নতুন শ্রম উয়িং খুলছেন। ফলে সেখানে
অন্ততঃ আরো তিনজনের বসার ব্যবস্থা করতে হবে। নতুন দূতাবাস ভবন নির্মিত হলে
এমআরপি চালু করাটা সহজ হবে।
কমিউনিটিঃ জাইকা থেকে গার্মেন্টস শিল্পে জাপানে লোক নিয়োগ করা হচ্ছে
বাংলাদেশের সংবাদপত্রে এমন বিজ্ঞাপন দেয়া চলছে। এ সম্পর্কে দূতাবাস কতটা
অবহিত?
রাষ্ট্রদূতঃ গত বছর দু'দেশের সম্পর্কের ভবিষ্যত নিয়ে একটি চুক্তি সাক্ষরিত হয়।
তার ভিত্তিতে সরকারের দেশে রিক্রুটিং এজেন্সি নিয়োগ দেবার কথা। তবে এ নিয়ে
কোন অর্থ লেনদেন হচ্ছে কিনা সে সম্পর্কে দূতাবাস অবহিত নয়।
কমিউনিটিঃ জাপান প্রবাসীদের সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন?
রাষ্ট্রদূতঃ জাপানে যে সব প্রবাসী বাংলাদেশিরা থাকেন আমি মনে করি তারা অত্যান্ত
গঠনমূলক এবং ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছেন আমাদের দেশের জন্য। দু'দেশের
সম্পর্ককে গতিশীল করার জন্য বিভিন্ন ভাবে তারা অত্যান্ত ইতিবাচক ভূমিকা
রাখছেন বলে আমি মনে করি। তারা বিভিন্ন কাজে নিয়জিত আছেন, তারা এদেশের
নাগরিকদের কাছে সবসময়ে আমাদের দেশকে তুলে ধরছেন। তা ছাড়াও দু'দেশের
অর্থনৈতিক সহযোগিতাতেও তারা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
কমিউনিটিঃ দেশে ফিরে গিয়ে কর্মব্যাস্ততার পাশাপাশি আর কিছু করার কী ইচ্ছা
আছে?
রাষ্ট্রদূতঃ দেশে ফিরে গিয়ে কর্মব্যাস্ততা থাকবে -আমি মনে করি সেটিই আমার প্রথম
বিবেচ্য বিষয়। দায়িত্বের প্রয়োজনে যতটা সময় দেয়া প্রয়োজন আমি তার সবটুকুই
দেব। এর পাশাপাশি যদি দেশের জন্য অন্য কিছু করার সুযোগ থাকে তাহলে আমি সেটি
করবো।
কমিউনিটিঃ ১১ই মার্চের দুর্যোগের পর দূতাবাস প্রবাসীদের পাশে কতটা দাঁড়াতে
সক্ষম হয়েছে বলে মনে করেন?
রাষ্ট্রদূতঃ আমি মনে করি এ বিষয়ে আমাদের সর্বোত্তম প্রচেষ্টা ছিলো। আমরা
দূতাবাসের পক্ষ থেকে কে কোথায় কেমন আছেন সে সব খবর নেবার পাশাপাশি কোথাও
কেউ সমস্যায় থাকলে তা সমাধানের উদ্যোগ নেবার পাশাপাশি প্রবাসীদের সমন্বয়
কোন কিছু করা যায় কি-না সে সব দিকগুলো খতিয়ে দেখেছি। প্রবাসীদের পাশাপাশি
জাপানে যারা দুর্গত ছিলেন আমরা তাদের পাশেও দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি।
এ সময় জনাব মাসুদুর রহমান জানান, প্রবাসীদের সহায়তার জন্য সে সময় ছুটির
দিনেও দূতাবাস খোলা রাখা হয়েছিলো। দূতাবাস কর্মীরা ভাগ করে ডিউটিতে ছিলেন।
এ ছাড়াও সেন্দাইতে আটকে পড়া বাংলাদেশিদেরকে নিয়ে আসার জন্য আমাদের বিশেষ
টিম সেখানে গিয়েছিলো।
রাষ্ট্রদূত বলেন, আমরা সেসময় অনেক কিছুই করেছি। তার বিস্তারিত না দিয়েও বলা
যায়, দু'দেশের সরকারের মধ্যে যোগাযোগ, জাপানি দুর্গতদের পাশে কী ভাবে
দাঁড়ানো যায় সরকারকে তা অবহিত করেছি, সরকারের সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ
রক্ষা করেছি। পাশাপাশি দূতাবাসের নিজস্ব উদ্যোগে আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ
নেবার চেষ্টা করেছি। প্রবাসীদের সাথে মিলেও আমরা উদ্যোগ নেবার চেষ্টা
করেছি। অন্যান্য দেশগুলোর দূতাবাসের সাথে মিলে আমরা বিবৃতি দিয়েছি, সমবেদনা
জ্ঞাপন করে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছি। জাপানি দুর্গতদের জন্য বিশেষ
প্রার্থনা ও নিহতদের জন্য শোক প্রকাশ করে এক মিনিট নিরবতা পালন করেছি।
দূতাবাসের কর্মীরা তাদের একদিনের বেতন দুর্গতদের সহায়তায় দান করেছেন।
প্রবাসীদের নেয়া উদ্যোগেও আমরা পূর্ণ সমর্থন দিয়েছি। আমরা আমাদের দূতাবাসের
দায়িত্ব যথাযথ ভাবে পালন করেছি।
কমিউনিটিঃ প্রবাসীদের প্রতি আপনার কোন বিশেষ বার্তা কমিউনিটির মাধ্যমে বলতে
চান?
রাষ্ট্রদূতঃ আমি প্রথমে বলবো, জাপানে আমি রাষ্ট্রদূত হবার আগেও আমি এখানে
দীর্ঘদিন ডেপুটি মিশন চিফ হিসেবে ছিলাম। তখনও আমি প্রবাসীদের সাথে ঘনিষ্টভাবে
মেশার চেষ্টা করেছি, তাদের সমস্যাগুলো বোঝার চেষ্টা করেছি। আমি মনে করি
প্রবাসীরাও আমাদের সাথে ঘনিষ্টভাবে কাজ করেছেন। এই ধারাটি আগামীতেও বজায়
থাকবে আমি সেই আশাই করি।
কমিউনিটিঃ কমিউনিটির পক্ষ থেকে আপনার মূল্যবান সময় দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
রাষ্ট্রদূতঃ
আপনাদেরকেও আসার জন্য ও কথা বলার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
>>রবীন্দ্রনাথ আমার দুর্বলতাঃ ফেরদৌসি
মজুমদার
>>২৭ বছর আগের বাংলাদেশের সাথে এখনকার
বাংলাদেশের অনেক পার্থক্যঃ কমিউনিটির সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে
অক্ষয় কুমার
>>আমার নাচ আর
হাসিটাকেই দর্শকরা বেশি পছন্দ করেন মনে হয়ঃ কমিউনিটির সাথে একান্ত
সাক্ষাতকারে সালমান খান
>>ভালো গান গাইতে হলে
শুদ্ধ করে বাংলা শব্দগুলো খেয়াল করতে হবেঃ কমিউনিটির সাথে একান্ত
সাক্ষাতকারে সাবিনা ইয়াসমিন
>>একান্ত
সাক্ষাতকারে দেবাশিষ বিশ্বাসঃ মানুষের ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে আছি
>>ববিতার মন খারাপ
>>কমিউনিটির মুখোমুখি
নায়করাজ রাজ্জাকঃ যতদিন বেঁচে থাকবো জহির রায়হান আমার মাঝে বেঁচে থাকবেন
>>কমিউনিটির
মুখোমুখি চিত্রনায়িকা শাবনুরঃ বছরে দু'টির বেশি ছবি করবোনা
>>কমিউনিটির মুখোমুখি
লাকি ইনামঃ মঞ্চ নাটক আর নাটক প্রশিক্ষন নিয়েই ব্যস্ত আছি
>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে সুকন্যা
চৌধুরীঃ
সুপার মডেল হতে চাই
>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে তারিনঃ
ঈদের নাটক
>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে
একান্ত সাক্ষাৎকারে বিপ্লবঃ প্রমিথিউস এখন তার নতুন প্রজেক্ট ও মঞ্চে গান
গাওয়া নিয়ে ব্যস্ত
>>ভারতীয় মিডিয়ার আগ্রাসনে বাংলাদেশে ক্ষতি হচ্ছে
>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে
একান্ত সাক্ষাৎকারে নায়ক সোহেল রানাঃ চলচ্চিত্র অঙ্গনের অতীত
বর্তমান ও ভবিষ্যত নিয়ে ভাবনা
>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে
একান্ত সাক্ষাৎকারে সিনথিয়া: টাকার পেছনে ছুটছে নতুনরা
>>কমিউনিটির সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোশারফ হোসেনঃ ভারত থেকে কয়লা আমদানি করে বিদ্যুত
উৎপাদনের সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী
>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে
একান্ত সাক্ষাৎকারে মিলাঃ
বাবা চাননি আমি পেশাদার কণ্ঠ শিল্পী হই
>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে
একান্ত সাক্ষাৎকারে পার্থ বড়ুয়াঃ
সংগীত-অভিনয়কে কখনো আলাদা করে দেখিনি
>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে এটিএম
শামসুজ্জামানঃ
কপালে থাকলে ঠেকায় কে
>>কমিউনিটি স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে
একান্ত সাক্ষাৎকারে মোনালিসা:
চলচ্চিত্র আমাকে দিয়ে হবে না
>>কমিউনিটি
স্কাইনেটজেপি’র সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে জয়া আহসানঃ
কিছুটা হাততালি হয়তো পাই
>>কমিউনিটির
মুখোমুখিঃ অভিনয় মডেলিং ও নতুন সংসার নিয়ে প্রভা
>>কমিউনিটি
স্কাইনেটজেপি নিউজের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকার সব কাজই যত্ন নিয়ে
করি : চুমকী
>>কমিউনিটির
সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে চলচ্চিত্র নায়ক ফেরদৌসঃ আমাদের
চলচ্চিত্রের কিছু প্রযোজক পরিচালক খুব স্বার্থপর
>>কমিউনিটির
সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীঃ যে পতাকার জন্য
লক্ষ মা-বোনরা ইজ্জত হারিয়েছেন, রাজাকারদের গাড়িতে সেই পতাকাই
উঠেছিল
>>কমিউনিটিকে
দেয়া সাক্ষাতকারে স্পিকারঃ দুর্যোগ থেকে হাওরবাসীকে বাঁচাতে
আলাদা
হাওর মন্ত্রণালয় গঠন করতে হবে
>>কমিউনিটিকে
অর্থমন্ত্রীঃ বিদ্যুৎ সংকটের কারনে বাংলাদেশে বিনিয়োগ হচ্ছে না
>>১৯৪৮ থেকেই ভাষা আন্দোলনের সূচনাঃ বিশিষ্ট ভাষা সৈনিক রওশন আলম
>>প্রবাসীদের
দেশের প্রতি গভীর টান চোখে
পড়ার মতঃ বিশিষ্ট চিত্রনির্মাতা তানভীর
মোকাম্মেল
[প্রথমপাতা] |