প্রথমপাতা  

সাম্প্রতিক সংবাদ 

 স্বদেশ

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশ কমিউনিটি

লাইফ স্টাইল

এক্সক্লুসিভ

বিনোদন

স্বাস্থ্য

বর্তমানের কথামালা

 শিল্প-সাহিত্য

 প্রবাসপঞ্জী 

আর্কাইভ

যোগাযোগ

@

@

@

@

@

@

@

বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে এমন eগবেষণাf?

@


আবদুল মান্নান

@

কfদিন পূর্বে আমার পূর্বের কর্মক্ষেত্রের এক সহকর্মী তার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের একটি বই আমার হাতে দিয়ে বললেন, বইটি যেন আমি পড়ে দেখি । মনে হয় বইটি লেখকের পিএইচডি থিসিসের মুদ্রিত সংষ্করণ। নাম eবাংলাদেশে ইসলামী রাজনীতির তিন দশকf (১৯৭১-২০০০) । ১৯৯০ সনের ডিসেম্বর মাসে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের একটি মিছিলে হামলা করে প্রায় চল্লিশজন শিক্ষককে যে ছাত্র সংগঠনটি রক্তাক্ত করেছিল সেই হামলাকারীদের নেতৃত্ব দিয়েছিল এই eলেখক গবেষকf । সেই হামলায় ফারুকুজ্জামান ফারুখ নামের একজন মেধাবী ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় । পরবর্তিকালে সে সহ আর তার সাথে থাকা আরো দুই তিন দূর্বৃত্তকে বেগম জিয়ার শাসনামলে শিক্ষক পেঠানোর পুরস্কার হিসেবে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের চাকুরি দেয়া হয়েছিল । এই তিন ব্যক্তিকে চাকুরি দিয়েছিলেন বেগম জিয়া কর্তৃক অবৈধভাবে নিয়োগকৃত উপাচার্য মহোদয়। ওই দূর্বৃত্তরা উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচিত উপাচার্যকে অপসারণের দাবিতে বারদিন উপাচার্য ভবনের গ্যাস বিদ্যুত আর পানি বন্ধ করে তাঁকে বন্দি করে রেখেছিল । সেই সময় শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন ডাঃ বদ্রুদ্দোজা চৌধুরী । তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গিয়ে উপাচার্যকে ছাত্র নামধারী এই দূর্বৃত্তদের দাবির মুখে পদত্যাগ করতে বললে উপাচার্য তা করতে অস্বীকার করেন । এরপর বেগম জিয়া ১৮৯৭ সালের বৃটিশ আমলের কালাকানুন প্রয়োগ করে নির্বাচিত উপাচার্যকে অপসারণ করেছিলেন । উপাচার্যের অপরাধ ছিল তিনি এরশাদ পতন পরবর্তীকালে গণতন্ত্রকামি মানুষকে একাত্তরের ঘাতকদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে বলেছিলেন । পাঠক ঠিকই ধরতে পেরেছেন ওই সময়ের ঘটনাস্থল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় । কfদিন আগে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে একদল ছাত্রলীগ নামধারী দূর্বৃত্ত শিক্ষকদের উপর হামলা করলে দেশের সকল মহল হতে তার নিন্দা জানানো হয় । ১৯৯০ সালের ঘটনায় একমাত্র আওয়ামী লীগ আর কমিউনিস্ট পার্টি ছাড়া আর কেউ সেই নৃশংস ঘটনার নিন্দা করেনি । ঘটনার প্রতিবাদে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সংসদ অধিবেশন হতে ওয়াক আউট করেছিল ।
আলোচিত বইটি যদিও একটি একাডেমিক কাজ বলে ধরে নেয়া যায় তথাপি বইটির কিছু নির্জলা অসত্য বচন আলোচনার দাবি রাখে । তার আগে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার উল্লেখ করতে চাই । একজন গবেষক অধ্যাপক বিভাগীয় একাডেমিক কমিটির সভায় প্রস্তাব রাখেন তিনি শোকের মাস আগস্ট উপলক্ষ্যে বিভাগীয় ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে eবঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশf এই বিষয়ে একটি সেমিনার দিতে চান । কোন বিরোধীতা ছাড়া তা পাস হলো । সভা শেষে আর দুfজন জামাত-বিএনপিপন্থী শিক্ষক সভাপতিকে এসে বললেন তারাও eগোলাম আযম ও ইসলামf ও eজিয়া ও গণতন্ত্রe এর উপর সেমিনার দিতে চান । সভাপতি কিছু না বলে তার পদ হতে ইস্তফা দেয়া সমীচীন মনে করেন । একজন সভাপতি যদি এই রকমের ফন্দিসর্বস্ব চাপ সহ্য করতে না পারেন তাহলে প্রথমেই তাদের ওই পদ গ্রহণ করা উচিত নয় । বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভাগের সভাপতি, অনুষদের ডিন বা উপাচার্য হতে হলে একটু সাহস ও নৈতিক মনোবলের প্রয়োজন । শুধু পা-িত্য দিয়ে উপমহাদেশে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ হয় না । কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্যার আশুতোষ মূখার্জি যুগপথে তাঁর পা-িত্য ও সাহসের কারণে অমর হয়ে আছেন । বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের এক কঠিন পরিস্থিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য আবুল ফজল অসাধারণ সাহসের পরিচয় দিয়ে সেই বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারে স্মরণীয় হয়ে আছেন ।
আলোচিত গ্রন্থটিতে ফিরে আসি । লেখক তার গ্রন্থের শুরু হতে শেষ পর্যন্ত এটি প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেছেন যে, স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা (লেখক ভুলেও বঙ্গবন্ধু শব্দটি ব্যবহার করেন নি, সব সময় শেখ মুজিব সম্বোধন করেছেন) আর বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়ে কটাক্ষ করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন । বাঙালির সকল আন্দোলনকে কটাক্ষ করেছেন । পাতায় পাতায় তিনি বাংলাদেশে পরোক্ষভাবে মওদুদীবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য ওকালতি করেছেন । লিখেছেন eমুসলিম জাতীয়তার ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা হলেও পাকিস্তান কখনো পরিপূর্ণভাবে ইসলামী আদর্শ দ্বারা পরিচালিত হয় নি। e বলতে বাকি রেখেছেন পাকিস্তান মোল্লা ওমরের আফগানিস্তানের মতো একটি অন্ধকার যুগের রাষ্ট্র হিসেবে পরিচালিত হলে তিনি খুশি হতেন । আইয়ুব খানের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে লিখেছেন eরাজনৈতিক নেতৃত্বের চরম ব্যর্থতার কারণে সেনাপ্রধান জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে সামরিক আইন জারি করে রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠ হয়f। যে গবেষক পাকিস্তানের প্রাসাদ ষড়যন্ত্র সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন তিনি নিজেকে আর যাই হোক একজন নির্মোহ গবেষক বলে দাবি করতে পারেন না । তিনি এই সত্যটি এড়িয়ে গেছেন আইয়ুব খান যখন রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে তখন পাকিস্তানে নতুন প্রণীত সংবিধানের অধীনে একটি সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল । একটি গণতান্ত্রিক কাঠামোর মধ্যে সাংবিধানিকভাবে নির্বাচন হলে এবং নির্বাচিত সরকারের হাতে রাষ্ট্র ক্ষমতা গেলে সেনাবাহিনীর ক্ষমতা অনেকটা খর্ব হয় যা পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী কখনো চায় না । পাকিস্তানে সবচেয়ে সংগঠিত রাজনৈতিক দল হচ্ছে সেনা বাহিনী এবং পাকিস্তান বর্তমানে যে একটি পতিত রাষ্ট্র তার অন্যতম কারণ শুরু থেকে পাকিস্তানের শাসন ভার পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষভাবে সব সময় সেনা বাহিনীর হাতে ছিল । ১৯৬৯ এর ছাত্র জনতার গণ আন্দোলন সম্পর্কে লিখতে গিয়ে লিখেছেন eপাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠীর বৈষম্যমূলক আচরণ, শোষণ, নির্যাতন, নিষ্পেষণের বিরুদ্ধে এই ভূখন্ডের জনগন আন্দোলন অব্যাহত রাখে । ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যূত্থানের কারণে সামরিক শাসক আইয়ুব খান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খানের নিকট ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নিতে বাধ্য হনf। বাঙালির ভাষার দাবিতে আন্দোলনের কথা লেখকের কোন মন্তব্যে একেবারেই অনুপস্থিত । ১৯৬৯ এর গণ আন্দোলন কাদের নেতৃত্বে হলো, প্রেক্ষাপট কী, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা কোথায় গেল তা উল্লেখ না করে বাংলাদেশের কোন আন্দোলন সম্পর্কে মন্তব্য করা একটি গুনাহ্র কাজ । ১৯৭০ সালের নির্বাচন সম্পর্কে লেখকের মন্তব্য হচ্ছে eমোটামুটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষf। এর পূর্বে এক গোলাম আযম-নিজামী গং ছাড়া সত্তরের নির্বাচন নিয়ে eমোটামুটিe শব্দটি কোন লেখক বা গবেষককে ব্যবহার করতে শুনিনি, এমন কী পাকিস্তানি লেখকরাও না । বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের কথা লিখতে গিয়ে লেখক মন্তব্য করেছেন eবাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির দ্রুত অবনতির ফলে সৃষ্ট অস্থিরতা ক্রমশঃ বৃদ্ধি পেতে থাকলে ১৯৭৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমানের সুপারিশক্রমে রাষ্ট্রপতি দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেনf । যুদ্ধ পরবর্তিকালে বঙ্গবন্ধু সরকার দেশ পূনর্গঠনে কী ভূমিকা রেখেছিলেন তা এই গবেষক বেমালুম ভুলে গিয়েছেন । দেশ স্বাধীন হওয়ার এক বছরের মাথায় বাংলাদেশের সংবিধান প্রণেতারা দেশকে যে একটি সংবিধান উপহার দিল তা উল্লেখ করতে এত দ্বিধা কেন ? দেশের আইন শৃঙ্খলা অবনতির পিছনে তার নিজ দলের পলাতক আল-বদর রাজাকাররা কী পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল তারও কোন উল্লেখ নেই । কী পরিস্থিতিতে কারা ১৯৭৪ সালের দূর্ভিক্ষ সৃষ্টি করেছিল তার উল্লেখ না করে তাকে কেন গবেষণা কর্ম বলতে হবে?
বাংলাদেশে ধর্মভিত্তিক দল সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে লেখক প্রশ্ন রেখেছেন অন্যান্য দেশে ধর্ম ভিত্তিক দল থাকলে বাংলাদেশে এমন দল থাকতে আপত্তি কেন ? আপত্তি এই কারণেই অন্যান্য দেশের ধর্ম ভিত্তিক দলগুলো তাদের দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে নি অথবা গণহত্যায় সামিল হয় নি । জার্মানির নাৎসি পার্টি অথবা ইতালির ফ্যাস্স্টি পার্টি যে কারণে নিষিদ্ধ সেই একই কারণে বাংলাদেশে এই ধরণের ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক দলকে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল যা জিয়া ক্ষমতা দখল করে নতুন জীবন দিয়েছিল । সবচেয়ে হাস্যকর উক্তি এই পন্ডিত গবেষকের বাংলাদেশের সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার অন্তর্ভূক্তির বিষয়টা । তিনি লিখেছেন, eসর্বোপরি ইসলামী আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রকে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে ঘোষণা করা হয়f। ধর্মনিরপেক্ষতা কী ভাবে ইসলামী আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক তা বোধগম্য নয়। বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান eমদিনা সনদf ধর্মনিরপেক্ষতার একটি উৎকৃষ্ট দলিল । সমাজতন্ত্রের অর্থ ন্যযতা ও সাম্য । পবিত্র ইসলাম ধর্মতো প্রতিষ্ঠিতই হয়েছিল এর উপর ভিত্তি করে । লেখকের মতে eমুজিব সরকার ভারতীয় সংবিধানের অনুকরণে সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে ঘোষণা করে । লেখক যদি এই সত্যটা না জানেন যে, ভারতীয় সংবিধানে eধর্মনিরপেক্ষতাf ১৯৭৫ সনে যোগ করা হয়েছিল তা হলে লেখক গবেষককে eঅর্ধশিক্ষিতf বললে কী অত্যুক্তি হবে? একাত্তরের ২৬শে মার্চ সম্পর্কে লিখতে গিয়ে লেখকের মন্তব্য e২৫শে মার্চের রাতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দসহ সাড়ে চার শতাধিক এমএনএ-এমপিএ এবং ছাত্রলীগ-যুবলীগ ও শ্রমিক লীগের নেতৃবৃন্দ ঢাকায় ছিলেন । তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করাই যদি ভুট্টো-টিক্কা গং-এর লক্ষ্য থাকতো তাহলে তা তারা অনায়াসেই করতে পারতেন । কিন্তু তাদের মধ্য থেকে একজনও মারা পড়লেন না বা গ্রেফতার হলেন না । অথচ নিরীহ মানুষের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালানো হলো । এ থেকে এটা সুস্পষ্ট যে, পাকিস্তানের হেফাজত করা পাকিস্তানী সামরিক অফিসারদের উদ্দেশ্য ছিলনা । বরং উদ্দেশ্য ছিল শান্তিপূর্ণ পন্থার পরিবর্তে রক্তাক্ত পন্থায় পাকিস্তনের একটি অংশকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়াf। এটি একটি আবিষ্কার বটে । বইটির পরতে পরতে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর শাসনকাল, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও আওয়ামী লীগ সম্পর্কে বিস্তর বানোয়াট তথ্য দিয়ে লেখক পাঠকদের বিভ্রান্ত করতে চেয়েছেন । স্তুুতি গাওয়া হয়েছে সামরিক শাসক জিয়া ও মৌলবাদী ইসলামী চিন্তাধারার ।
তথা কথিত গবেষণা লব্ধ আবর্জনাটি প্রকাশিত হয়েছে ২০১৪ সালে যখন দেশে একটি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি রাষ্ট্র ক্ষমতায় । এমনও হতে পারে সেই পন্ডিত গবেষক তার পুস্তকটি পাঠ্য বই হিসেবে বিভাগের কোন একটি কোর্সে চালুও করে দিতে পারেন । এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েক বছর আগে পর্যন্ত ইসলামী চিন্তাবিদদের ইসলাম ধর্মে অবদান পড়াতে গিয়ে মওদুদীবাদ পড়ানো হতো । এখন হয় কী না জানি না । এই লেখাটি কোন অবস্থাতেই গ্রন্থ সমালোচনা নয় । এটি এজন্যই লেখা বাংলাদেশে কোন কোন eগবেষকf গবেষণার নামে কী আবর্জনা পাঠকদের উপহার দিচ্ছেন তার কিঞ্চিত নজির তুলে ধরা । এই ধরণের পুস্তক নিয়ে কেউ তেমন একটা মাথা ঘামাবেন তা মনে করি না । লেখার উদ্দেশ্য যারা বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করবেন বা জানতে চাইবেন তাদের শুধু সতর্ক করা ।

লেখক: গবেষক ও বিশ্লেষক। সেপ্টম্বর ১০, ২০১৫

@

@

@

WARNING: Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action. 

@

[প্রথমপাতা]

@

@

@

লেখকের আগের লেখাঃ

[......লেখক আর্কাইভ]