|
পান্থ পৌর্বাপর্য ( চতুর্থ পর্ব)
এ,কে,এম,নূরুন্নবী
মাধবীর কালো চোখের চকিত চাহনির কথাগুলো
আমার কাছে চন্দ্রিমার মতো আবেগদীপ্ত স্নায়ুমুগ্ধকর মনে হলো। আবার মনে
মনে ভাবলাম এটা আবার মাধবীর প্রেমাভিনয় নয় তো। সব কিছু ভেবে আমার
মাত্রাজ্ঞান কিছুটা হলেও হারিয়ে যায়। আবার ভাবলাম আমার চেয়ে হয়তো অনেক
বেশি তার মনে প্রেমের চাঞ্চল্য বিস্তার লাভ করেছ। কারণ মেয়েরা কখনও
পুরুষের কাছে আগে ধরা দিতে চায় না। আর যদিও বা ধরা কখনও দিয়ে থাকে তখন
তারা আর সে পথ থেকে সহজেই ফিরে যেতে চায় না। মেয়েরা তাদের মনের দিক থেকে
অনেক শক্তিশালী। তারাই দাম্পত্য জীবনের শক্তিশালী ভিত তৈরী করতে পারে।
ব্যাপারটা খুব একটা ভাল মনে হচ্ছিল না। কারণ যখন সে জানবে আমার পরিচয়।
তখন তার মনের অবস্থাটা হবে কী? স্থির সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না। সকালে
সবার জন্য নাস্তার ব্যাবস্থা করার জন্য হোটেলে যাব ঠিক এমন সময় মাধবী
বললো, কোথায় যাও আমিও যাব তোমার সাথে। বেশ চলো। বড়দাদা বললেন শ্যামল
আমিও যাব। তিন জনেই গিয়ে নাস্তা নিয়ে এলাম। সঙ্গে বড় দাদা থাকায় পথে
মাধবীর সঙ্গে কোন কথা হলো না। মাধবীর মনের ইচ্ছা দেখে বুঝলাম সে যেন কী
বলতে চায়। পথে কোন কথা হলো না। আমি মনে মনে ভাবলাম এখনি আমার সিদ্ধান্ত
নিবার সময় এসে গেছে। তা না হলে পরে হয়তো অনুশোচনা করতে হবে। আমি জানি
মানুষের জীবন গতিময়। প্রতিটি মানুষ নিজ প্রত্যাশীত গন্তব্যে
সুনির্দিষ্টভাবে লক্ষ্যে পৌছতে চায়। তা না হলে ব্যাহত হয় জীবনের গতি।
নৈরাশ্যপীড়িত হয়ে ব্যর্থতায় জীবন নিয়ে বেদনাদায়ক বিদায় নিতে হয়। কোন
মানুষই জীবনের করুণ পরিণতির কথা ভাবেন না। মানুষ জানে লক্ষ্য নির্দিষ্ট
করে জীবনের হাল ধরে চললে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। তা ছাড়া যে
সামান্য কয়েক দিন আমি মাধবীর সাথে মিশেছি তাতে মাধবীকে আমার কাছে
অনেকটাই প্রতিভাবান ও বুদ্ধিমতী বলেই মনে হয়েছে। তাছাড়া আমার জ্ঞান
চক্ষু ও অনেকটা খুলে গেছে। মনে হয়েছে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে অনেক বেশি
বাস্তববাদী। সে কখনও আমার কাছে ছলচাতুরীর আশ্রয় গ্রহণ করেনি।
পুরুষের দৃষ্টিতে মেয়েরা সকল সময় রহস্যময়ই থেকে যায়। তাই সিদ্ধান্ত
নিলাম মাধবী যদি কোন ছলচাতুরীর আশ্রয় নিয়ে না থাকে তাহলে সত্যিই তাকে
আমি আমার জীবন সঙ্গি হিসেবে গ্রহণ করব। সত্যি কথা বলতে কী, আমি
প্রতিভাবান মাধবীর মধ্যে কিছুটা হলেও নারী চরিত্রের গগণচুম্বী ভিন্নরূপ
চরিত্র পেয়েছি। যে কারণে আমি মুগ্ধ হয়ে অগ্রসর হওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ
করেছি। নাস্তা করে সবাই আমরা রওনা করলাম। এমন সময় কাকা বাবু বললেন আমাকে
আবার একটু সীতাকুন্ডু মন্দিরে নিয়ে চল। জীবনে আর কোন দিন আসা হবে কী না
তা ভগবান জানেন। তাই শেষ কীর্তনটা করে নিতে চাই। আমরা সবাই রাজি হলাম ।
যথারীতি রওনা করলাম। চন্দ্রনাথ মন্দিরটি পাহাড়ের চূড়ায় হওয়ায় মাঝে মাঝে
বিশ্রাম নিয়ে উপরে উঠে গেলাম। আমি ও মাধবী ছাড়া সকলেই উপাসনালয়ে বসে
পড়লেন। আমি ও সে চন্দ্রনাথ মন্দির থেকে সামান্য দূরে গিয়ে দাঁড়িয়ে
নীচের অপার সৌন্দর্য অবলোকন করছিলাম।
এর মাঝেই তাকে জিজ্ঞেস করলাম তোমার বাবার নাম কী?
বললো ত্রিদীপ চক্রবর্তী।
মার নাম উর্মী চক্রবর্তী,
বড় ভাই অসিম কুমার চক্রবর্তী,
বৌদির নাম কাজল চক্রবর্তী।
বড় বোনের নাম উষা চক্রবর্তী,
বড় বোনের ছেলের নাম সাম্মু চক্রবর্তী
তোমার নাম ,আমি জানিনা।
বাহ এত নাম তুমি জান আর তোমার নাম জান না এ কেমন কথা। ও হাঁসতে
থাকে,শেষে বললো আমি কী করে বলবো আমার নাম কী? শুনেছি ছেলেরা বিয়ে করার
পর তাদের স্ত্রীদের নতুন নাম রাখে। ,কী নামেই বা ডাকবে তা আমি কেমন করে
বলবো।। সে যা রাখে তাই হবে। আমার কাছে মনে হলো তার কথায় অস্বাভাবিকতা ও
অলৌকিকতা নেই । বললাম তুমি কী কাউকে ভালবাস। সে বললো হাঁ বাসি। তবে তাকে
পাব কী না জানি না। ছেলেটি কী করে । বাবার কাছে শুনেছি বাংলায় অনার্স
পাশ করে মাস্টার্স ফাইনাল দিয়েছে। রেজাল্ট হয়নি। তাকে আমি প্রাণ দিয়েই
ভাল বাসি। সে আমার মন হরণ করেছে। আমি কেমন যেন ভেবাচেকা খেয়ে গেলাম।
আবার মনে মনে ভাবলাম আমিও তো বাংলায় অনার্স করে মাস্টার্স ফাইনাল দিয়েছি।
তবে ও কার কথা বলছে ,আমি কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। চিন্তাই করছিলাম। সে
পাল্টা আমাকে জিজ্ঞেস করে তুমি কাউকে ভালবাস কী ? উত্তরটা সরাসরি দিতে
চিন্তায় পড়ে গেলাম। সে আবার বললো, এ সামন্য কথাটি বলতে এতটা সময় নিলে
কেন? বললাম না আমি অন্য একটি চিন্তায় ছিলাম । একটু ভাবছিলাম আর কী? হ্যাঁ
ভালবেসেছি, তবে সে ভালবাসে কী না জানি না।
সে কী, তোমাকে সে ভালবাসে কী না তা তুমি জান না। এ কেমন কথা বললে?
না, আমি তা জানি না।
কেন জান না।
কারণটা আর কিছুই না,তাকে কোন দিন মুখ খুলে বলা হয়নি আমি তাকে ভালবাসি।
শুধু আকার ইঙ্গিতে বলে ছিলাম। সে বুঝেছে কী না তা জানি না।
ওকি প্রেম সম্পর্কিত কোন কথা বলেছিল কোন দিন।
না বলে নাই।
আকার ইঙ্গিতে কোন কথা বলেছিল।
অনেক কথাই তো বলেছে । আমি আকার ইঙ্গিত ভাল বুঝতে পারি না। তাই কিছুই
বুঝিনি।
তবে কী করে ভালবাসা হলো। সে যদি তোমাকে কিছুই বলে না থাকে তাহলে তো আর
ভালবাসা হলো না। কাউকে ভালবাসতে হলে মুখ ফুটে বলতে হবে। তার মনের অবস্থা
যেনে নিতে হবে। সে তোমাকে নিয়ে এমন ভাবনা ভাবে কী না,তা জানার চেষ্টা
করতে হবে। তবেই তো ভালবাসা হবে।
আমার সে রকম সৎ সাহস ছিল না।
হাঁ, বুঝেছি,ভিতুদের ভালবাসা মানায় না। এত কোন বস্তু না যে দোকানে গিয়ে
পয়সা দিয়ে কিনে নিলাম আর ওমনি সেটা আমার হয়ে গেল। তোমার যদি সাহস নাই
থাকে ঠিক আছে আমকে বলো ,তার নাম ঠিকানা দাও আমি তাকে বলবো।
তা আর বুঝি হয় না মাধবী।
কেন হবে না।
আমি সেই মেয়েকে আমার মন থেকে সবটুকু ভালবাসা দিয়েই ভাল বাসি। মনে মনে
ভালবেসেই যাব। যদি কোন দিন সে অগ্রসর হয়ে আমাকে বলে তাহলে আমি তার জন্য
এগিয়ে যাব। এখন অপেক্ষায় আছি ।
মেয়েরা কখনও পুরুষদের মত মনের কথা হুট করে বলে না। অনেক কিছু চোখ মুখ
দেখে বুঝে নিতে হয়।
ঠিক আছে মাধবী পরে এ ব্যাপার নিয়ে তোমার সাথে কথা হবে। তোমার কথা শুনে
মনে হচ্ছে তুমি খুব সাহসী মেয়ে। বল দেখি তোমার ভালবাসার সে ছেলেটির কথা।
হাঁ বলবো। বলবো না কেন । আমি সব সময় সত্য কথা বলতে পছন্দ করি।
ভাল যখন বেসেছি আমার অন্তরআত্মা দিয়ে তখন আর সমস্যা কিসের। তবে পরে বলব।
এখন বললে সমস্য কোথায়।
সমস্যা একটা আছে। যা তুমি বুঝবে না। আমি বুঝি।
আমি বলছিলাম কী, তুমি যে ছেলেটাকে ভালবাস আমিও তো তোমার কারণে তাকে
ভালবাসব তাই না। এটাই তো স্বাভাবিক। আমার সাথে তার পরিচয় করে দাও।
হাঁ তাকে তোমার সামনে এনে তোমার সাথে তাকে পরিচয় করে দেয়া আমার পক্ষে
দুঃসাধ্য। তবে আমি হাতের আঙ্গুলের ইশারায় তাকে দেখে দিতে পারি। তোমার
সামনে আমি তাকে জিজ্ঞেস করবো সত্যি সত্যিই সে আমাকে ভালবাসে কী না।
হাঁ ঠিক আছে তাই হবে। বল কবে দেখা করে দিবে।
দিব কোন এক অন্তরঙ্গতার সময়।
মাধবীর কাছ থেকে হেয়ালী কথা শুনার পর আমার মনটা কেমন যেন ভেঙ্গে যায়।
আমি কিছুটা হলেও আচম্বিত হয়ে পরি। আমার শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে। মাধবী বললো
চলো একটু সামনে অগ্রসর হই। বললাম মাধবী আমার শরীরটা খুব একটা ভাল লাগছে
না তাই একটু জিড়াতে চাই। তুমি না হয় উপাসনালয়ে গিয়ে ধর্মকর্ম কর আমি
একটু বিশ্রাম নিব। ঠিক আছে তাই হবে। তবে একটা শর্ত আছে সেটা হলো তোমাকে
বললাম একটু সামনে যেতে ভেবেছিলাম তুমি আমার কথাটি রাখবে। তার পর আমি
উপাসনালয়ে চলে যাব। আমি নিবিষ্ট মনে তার কথাগুলি শুন ছিলাম। তার পর
বললাম ঠিক আছে চলো কোথায় যাবে।
না বেশী দূর না মন্দিরের পিছে। চলো।
সেখানে গিয়ে মাধবী অসঙ্কোচে বললো দেখ আমি যাকে প্রাণ খুলে ভালবাসতাম
শুনলাম সেও একজনকে ভালবাসে তাই তোমার মনটা যতখানি খারাপ হয়েছে ঠিক আমার
মনটাও ততো খানিই খারাপ হয়েছে। তোমার সাথে থাকতে ভাল লাগছে তাই আছি ।বিষণ্ন
কণ্ঠে বললো যদি তুমি তাড়িয়ে দাও তা হলে আজই আমার জীবনে কিছু একটা ঘটে
যাবে। কথাটা শুনে মনটা খুব খারাপ হলো। না না আমি তোমাকে তাড়িয়ে দিব কেন।
থাকলে ভাল লাগবে, এই আর কী। ঠিক আছে দুজনে থাকি।
দু জনেই নিশ্চুপ কারও সাথে কোন কথা হলো না। মাধবী ভিতরে ভিতরে
অগ্নুৎপাতের ন্যায় ভীষণ জ্বলছিল।
হঠাৎ মৃদু কণ্ঠে মাধবী বলে উঠলো আমার কপালটাই পোড়া।
আমি বললাম কেন?
সে বললো না কিছু না।
এমনি বললাম আর কী।
কোন ঘটনা না থাকলে কেউকি এমনি এমনি কথা বলে।
হাঁ বলে।
আমি জীবনে কাউকে ভালবাসিনি। একজনকেই কেবল ভালবেসে ছিলাম। সে কিনা আর
একজনকে ভালবাসে। আমি বললাম ঠিক আছে আমাকে তার সাথে পরিচয় করে দাও সব
কিছু ঠিক করে দিব। কিভাবে তোমার সাথে পরিচয় করে দিব, আমি যে তোমাকেই
ভালবেসে ছিলাম। তুমি কিনা আর একজনকে ভালবাস বললে।
মাধবী আমি তো তোমাকেই ভালবেসে কবিতা শুনিয়েছি।
তুমি কিছুই বললে না, চলে গেলে।
আসলে তোমরা ছেলেরা না বোকা ।
আমার সকালের কথায় বুঝনি।
আমি কী বলতে চেয়েছি।
মেয়েরা কখনও স্পষ্ট করে কোন কথা বলে না। বুঝে নিতে হয়।
তুমি কিভাবে ঘর সংসার করবে বল দেখি। মেয়েরা আকার ইঙ্গিতে কথা বলা বেশী
পছন্দ করে, বুঝে নিতে হয়।
আমি সকরুণ ভাবে তাকে বললাম,মাধবী আমি তোমাকে ছাড়া অন্য কারও কথা ভাবতেই
পারতাম না। তুমি যখন বললে অন্যকে ভালবাস, তখন আমার সবকিছু ওলোটপালট হয়ে
যায়। হৃদকম্পনকে নিয়ন্ত্রিত করা আমার পক্ষে কষ্ট দায়ক হয়ে পড়েছিল।আমার
সকল স্বপ্ন ধূলিসাৎ হয়ে গিয়েছিল।তুমি আমার মায়াবি বুকে প্রেম নির্যাস
ঢেলে অস্থির করেছ । জানিনা এর শেষ কোথায়? এখন আমার আর নিজেস্ব ইচ্ছা
অনিচ্ছা বলে কিছুই নেই। সব কিছু তোমার উপর নির্ভর করছে। জানিনা এ
বিপর্যয় কেটে উঠতে পারব কী না। আমি চাই তোমার আমার অক্ষয় প্রীতি থাকবে
চিরকাল। তা না হলে আমার জীবনে ও একটা কিছু ঘটে যাবে। তবে আমার মনে অনেক
আশঙ্কা আছে মাধবী। তোমাকে পাব কী না জানি না। কারণ অনেক কিছু। যা শুনলে
তুমিও হয়তো আমাকে ঘৃণা করে চলে যাবে।
মাধবী বলে শুন শ্যামল, আমার যদি প্রাণও চলে যায়, চলে যাবে,তবুও আমি
অন্য কাউকে আর নতুন করে জীবনে ভালবাসতে পারব না। আমি যখন তোমাকে
ভালোইবেসেছি তখন আরকি। তোমার অতীত নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে চাই না। আমি ছোট
বেলা থেকেই বাউল গানের ভক্ত ছিলাম। বাউল গান আমার প্রিয়। বাউলেরা গানের
মাধ্যমে গেয়েছেন
" নানান বরন গাভীরে ভাই, একই বরন দুধ,
জগৎ জুরিয়া দেখি সব একই মায়ের পুত।"
তুমি হিন্দু হও আর খৃষ্টান হও অথবা বৌদ্ধ কিম্বা মুসলিম হও এটা আমার
দেখার বিষয় না। ভালবেসেছি বেশ, ভালইবাসবো এটাই আমার শেষ কথা। একজন
মানুষকে ভালবেসেছি সে কি করে, কিম্বা কোন ধর্মের এটা আমার দেখার বিষয়
না। সবার আগে আমার কাছে আমার ভালবাসার মূল্য বেশী।আমি আমার ভালবাসাকে
জলাঞ্জলি দিতে পারি না। আমি নিজ আত্মপ্রত্যয়ে বিশ্বাসি। আমি যা
সিদ্ধান্ত নেই,তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করি। আমার বাবা মা ভাই বোন সকলেই
তা জানেন।
এর মধ্যেই দু একজন করে উপাসনালয় থেকে বের হচ্ছেন দেখে আমরা চলে এলাম
কাছে। বৌ দি তো বলেই ফেললেন কি ব্যাপার আজকাল তো ঠাকুর ঝি আর শ্যামলকে
তো দেখাই যায় না। তোমরা থাক কোথায়। তোমাদের কী ধর্মকর্ম নেই। নাকি
ভগবান তুষ্টি হয়ে তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। বললাম, না বৌদি
ধর্মকর্ম সবি মানি কিন্তু বয়সের কারণে ভাবছি এখন কিছুই ঠিক রাখা যাবে
না। তাই একটু দূরে দূরে থাকি আর কী। আমরা সবাই বাহিরে দাঁড়ায়ে আছি এমন
সময় কাকা বাবু বাহির হয়ে বললেন ক্ষুধানিবৃত্তির প্রয়োজন।
চলো নিচে যাই কিছু খেয়ে নেই।
আমি বললাম জী ক্ষুধা পেয়েছে কিছু খাওয়া উচিৎ।
আবার নিচে নামতে হবে ,নামতে তো অনেক কষ্ট লাগে।
আমি বললাম তা না হলে আপনারা এখানে অপেক্ষা করুণ হালকা খাবার নিয়ে আসি।
কাকা বাবু খুশি হয়ে বললেন তা হলে তো ভালই হয় বাবা।
(অসমাপ্ত)
WARNING:
Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content
is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to
legal action.
[প্রথমপাতা] |
লেখকের আগের লেখাঃ
|