|
||||||||||||||||||
@ @ @ @ @ |
@ চলো দূর্জয় প্রাণের আনন্দে @
@ WARNING: Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action. @ |
@ @ @ লেখকের আগের লেখাঃ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব সময় নিজের জীবনকে নিয়তির উপর ছেড়ে দেবেন না ক্ষুব্ধ, লজ্জিত এবং ক্ষমাপ্রার্ö @ @ @ @ |
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থীরা প্রতিবছরের মতো এfবছরও ইন্সটিটিউটের বাইরের দেয়ালে বাংলা নব বর্ষকে বরণ করার জন্য বেশ বড় একটি মুর্যাল এঁকেছিল । মূর্যালে শতভাগ বাঙালিয়াানা ছিল । দীর্ঘ প্রায় পনের দিন তাদের এই শিল্প কর্ম নির্মাণ করার জন্য দিন রাত পরিশ্রম করে তারা তাদের সৃজনশীলতার স্বাক্ষর রেখেছিল । প্রতিবছরের মূর্যাল পরের বছর নূতনটা না আসা পর্যন্ত স্থায়ী হয় । পয়লা বৈশাখে ইন্সটিটিউট হতে শত শত ছাত্র ছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারি ও সাধারণ মানুষ সকালে বর্ণাঢ্য র্যালি বের করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে । রাস্তার দুfধারের মানুষ তাদের করতালি দিয়ে স্বাগত জানায় এবং আবহমান বাঙালির এই উৎসবে সামিল হয় । শিক্ষার্থীদের এই আনন্দের ঠিক পূর্ব মুহূর্তে একদল নির্বোধ খবিশ পয়লা বৈশাখের জন্য আঁকা এই মূর্যালের উপর একদিন আগে পোড়া মোবিল তেল ঢেলে দিয়ে তা নষ্ট করে শিক্ষার্খীদের এই আনন্দ উৎসবে ব্যাঘ্যাত ঘটাতে চাইলো । এই খবিশরা এতই নির্বোধ যে তারা বুঝতে অপারগ ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই বাংলাদেশে তাদের উত্তরসূরীদের কয়েক বোতল পোড়া মোবিল ঢেলে দিয়ে আর যাই হোক ভয় ভীতি দেখিয়ে তাদের দমন করা যাবেনা কারণ এই প্রজন্ম দূর্জয়, তারা পথের কাঁটা দূর করে প্রাণের আনন্দে পথ চলতে জানে । চারুকলার শিক্ষার্থীরা ঠিক পর দিনই তাদের পূর্বের কাজই শুধু পূনরুদ্ধারে লেগে গেছে তাই নয় বরং চৈত্রের শেষ সূর্য ডোবার আগেই তারা তাদের সম্পূর্ণ কাজ আবার পূনরুদ্ধার করে ডিসি হিল পার্ক সংলগ্ন সড়কে প্রায় এক কিলোমিটার জায়গা জুড়ে আলপনা এঁকেছে । শুধু নষ্ট মানুষদের নষ্ট করে দেওয়া শিল্প কর্মের একটি অংশ দেয়ালে প্রতিবাদ স্বরূপ রেখে দিয়েছে । তাদেও এই প্রতিবাদি কর্মযজ্ঞে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষকরাও সামিল হয়েছেন । কাজ শেষে eএখনো গেলোনা আঁধার, এখনো রহিল বাধা, আর রেখোনা অঁধারে, আমায় দেখতে দাওf । সময় মতো তার চৈত্র সংক্রান্তি ও পয়লা বৈশাখ উদযাপন করেছে । সংবাদ মাধ্যমে খবর দিয়েছে এলাকার ইসতিয়াক নামের কোন এক মাস্তান গত বছর ও এfবছর চারুকলার শিক্ষার্থীদের শাসিয়ে গেছে তারা যেন এই ধরণের মূর্যাল আঁকা হতে বিরত থাকে । একজন মাস্তান ইস্তিয়াকের হুমকিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভয় পেয়ে যাবে তা এই মূর্খ কী ভাবে মনে করলো ? এই শিক্ষার্থীরাইতো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইসলামী ছাত্র শিবির নামক জামায়াতের সন্ত্রাসীদের কবল হতে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রায় দুfযুগ আগে মুক্ত করেছে । তখন পেশা সূত্রে আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও উপাচার্র্য । ১৯৯৯ সালের মার্চ মাসে তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এলেন দ্বিতীয় সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করতে । আমার সূচনা বক্তৃতায় বললাম চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত সরকারি চারুকলা কলেজটি যেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আত্মীকরণ করা হয় কারণ এই কলেজটি নানা কারণে প্রায় অচল হয়ে পরেছিল । যেহেতু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি চারুকলা বিভাগ আছে সেহেতু এই কলেজ ও বিভাগকে এক করে একটি ইন্সটিটিউট করলে কলেজটি বেঁচে যাবে । প্রধানমন্ত্রী এক কথায় রাজি হয়ে গেলেন এবং ফিরে গিয়ে এই বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করলেন । বাঁধ সাধলেন চারুকলা বিভাগেরই এক শিক্ষক । তিনি প্রধানমন্ত্রীর এই প্রজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি রীট মামলা করলে আত্মীকরণের পূরো বিষয়টি আটকে যায় । ২০০১ সনে বেগম জিয়া সরকার গঠন করলে তাঁর নিয়োগপ্রাপ্ত একজন উপাচার্য শেখ হাসিনার জারি করা প্রজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে সিন্ডিকেটে এক সিদ্ধান্ত নেয় এই বলে বিশ্ববিদ্যালয় ওই কলেজ আত্মীকরণ চায় না । সকলে হতবাক । এরই মধ্যে দেশের উচ্চ আদালত রীট মামলাটি খারিজ করে দেয় । কিন্তু সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তের কারণে পুরো বিষয়টি একটি দীর্ঘ সূত্রিতায় পরে যায় । শেষমেষ সকল বাঁধা পার করে ২০১০ সালের মার্চ মাসে এই কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের সাথে একত্রিকরণ করা হয় এবং তা ইন্সটিউটে রূপান্তর করা হয় । আশ্চর্য্যরে বিষয় হচ্ছে যে শিক্ষক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রীট করেছিলেন সেই শিক্ষকই একই প্রধানমন্ত্রীর হাত হতে পরবর্তিকালে একটি রাষ্ট্রীয় পুরষ্কার গ্রহণ করেন । এই ইন্সটিটিউটের সাথে স্বাভাবিক কারণেই আমার একটি আবেগ জড়িত আছে । এর ছাত্র শিক্ষকদের যে কোন অর্জনই আমি ব্যক্তিগত ভাবে আবেগ তাড়িত আর গর্বিত হই । এই যে সকল বাধা অতিক্রম করে এবার তারা আগের বছরের চাইতে ঘটা করে চৈত্র সংক্রান্তি ও পয়লা বৈশাখ উদযাপন করলো তার জন্য তাদের প্রাণঢালা অভিনন্দন ।
একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে একাত্তরে সালে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর খুব দ্রুত গতিতে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতার শাখা প্রশাখা বিস্তার করেছে । শ্রেফ রাজনৈতিক কারণে তারা দীর্ঘ একুশ বছর রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতা পেয়েছে । বঙ্গবন্ধু যে ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিল বহুদলীয় গণতন্ত্রের নামে সেই ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি বাংলাদেশে বর্তমানে বাস্তবতা । আবার যারা ধর্মকে রাজনৈতিক ফায়দা লুটার জন্য ব্যবহার করে তারা সব সময় ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে অথবা ধর্মের নামে অসত্য ফতোয়া দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে । এই বছর ধর্মব্যবসায়ীদের সব চাইতে বড় প্রতিবাদের বিষয় ছিল মঙ্গল শোভা যাত্রা যা ইতোপূর্বে জাতিসংঘের ইউনেস্কোর সংষ্কৃতির ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে । এই ধারবাহিকতায় সরকার ঘোষণা করেছে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মঙ্গল শোভা যাত্রার আয়োজন করতে হবে । এই জাত ধর্মব্যবসায়ীরা তারস্বরে চিৎকার করে বললো এটি ইসলাম ধর্মের পরিপন্থি, এমন কী পহেলা বৈশাখ উৎযাপনও একটি হিন্দুয়ানি সংষ্কৃতি । মঙ্গল শোভা যাত্রা কেন ইসলাম ধর্মের পরিপন্থি হবে তা পরিষ্কার নয় । eমঙ্গলf মানে eভালf, eশুভf বা eআনন্দf । খেলায় জিতলে দেশের মানুষ eমঙ্গলf শোভা যাত্রা বের করে । তারা সেটার নামকরণ করে eআনন্দ মিছিলf । স্কুলের এসএসসি ফলাফল প্রকাশিত হলে তখনো স্কুলের ছেলে মেয়েরা eমঙ্গলf শোভাযাত্রা বের করে । পহেলা বৈশাখের সাথে বাংলার কৃষি আর কর আদায়ের একটি যোগ সূত্র আছে । বাংলা নববর্ষ সম্ভবত একমাত্র বর্ষপঞ্জি যার কোন ধর্মীয় ভিত্তি নেই । খ্রীষ্টীয় (ভুল করে সকলে ইংরেজি বলে) নব বর্ষের সাথে যিশু খ্রীষ্টের জন্মের যোগ সূত্র রয়েছে । মুসলমানদের হিজরী সন হযরত মুহাম্মদ (দঃ) এর মক্কা হতে মদিনা হিযরত করার সময় হতে গণনা করা হয় (৬২২ খ্রীষ্টাব্দ)। আবার তুরষ্কে আরবের হিজরি সনের হিসাব ব্যবহার না করে তারা নিজেদের হিসাব মতে ব্যবহার করে । তুর্কিরা নিজেদের কখনো আরব মনে করে না যেমন ভাবে ইরানিরাও মনে করে না তারা আরব। ইরানে হিজরি সালের গুরুত্ব তেমন একটা নেই । তারা তিন হাজার বছরের পুরানো eনওরোজf সাল গণনা করে ( মার্চ ২০-২৪ সরকারি ভাবে) । নওরোজের উৎপত্তি শুরু করেছিল অগ্নি উপাসক জোরাষ্ট্রিয়ান বা পার্সিরা । ইরান পরবর্তি কালে তার কিছু পরিমার্জন করেছে । ইরান ও তুরষ্কে তাদের নব বর্ষ সম্পূর্ণ ভাবে ধর্মনিরপেক্ষ ভাবে পালন করা হয় এবং স্কুল কলেজ প্রায় পনের দিন বন্ধ থাকে । ইরানে eনওরোজf উৎসব মুসলমানদের ঈদ উৎসবকেও হার মানায় । ইরান ছাড়াও eনওরোজf ইরাক, আফগানিস্তান, তুরকিমেনিস্তান, তাজিকিস্তান সহ মধ্যপ্রাচ্য ও মধ্য এশিয়ার তেরোটি দেশে পালিত হয় এবং এই সব দেশেই নওরোজ তাদের প্রধান সর্বজনীন উৎসব । খ্রীষ্টিয়, হিজরি বা নওরোজ সব নব বছরের সূত্রপাত হয়েছিল কোন একটা ধর্মীয় ঘটনাকে কেন্দ্র করে, ব্যতিক্রম একমাত্র বাংলা নব বর্ষ । এটি চালু করেছিলেন মোগল স¤্রাট আকবর মূলত বাংলা হতে কর খাজনা আদায় ও তার হিসাব রক্ষার সুবিধার্তে । ইংরেজ আমল পর্যন্ত বাংলা ছিল সব চাইতে সমৃদ্ধশালী অঞ্চল এবং দিল্লির মসনদের সকল সম্রাট বা ইংরেজ শাসকদের খাজনা আদায়ের প্রধান উৎস ছিল বাংলা । আর খাজনা বলতে বুঝাতো মূলত জমির খাজনা । সেই সময় বেশীর ভাগ জমির বন্দোবস্ত দেওয়া হতো হিন্দু জমিদারদের । পরবর্তিকালে কিছু মুসলমান জমিদারের আবির্ভাবও হয়েছিল এবং তারা সকলেই ছিল বহিরাগত যেমন ঢাকার নবাব পরিবার । বাংলা সন প্রবর্তনের আগে এক এক অঞ্চলে একেক ধরণের বর্ষপঞ্জি ব্যবহার করা হতো এবং সেই মতেই খাজনা আদায় করা হতো, সৃষ্টি হতো বিশৃঙ্খলা । সম্রাট আকবর পুরো ব্যবস্থায় সমতা আনার জন্য একটি অভিন্ন বর্ষপঞ্জি শুরু করেন যাকে বলা হয় বাংলা বর্ষ এবং ভিত্তি বছর ধরা হয় হিজরি ৯৬৩ সনকে । প্রজাদের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয় সকল কর খাজনা সম্রাটের প্রতিনিধির (নবাব, জমিদার, দেওয়ান প্রভৃতি) কাছে বছরের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ পরিশোধ করতে হবে । সম্রাটের প্রতিনিধিরা নিজের ভাগটা রেখে বাকিটা দিল্লিতে পৌঁছে দিতেন । পহেলা বৈশাখ খাজনা দেওয়ার পর কৃষকরা (তখন কৃষি খাতই ছিল খাজনার মূল উৎস) আনন্দ ফূর্তিতে মেতে উঠতো । তখন জমি ছিল প্রধানতঃ এক ফসলি । অগ্রাহায়ণ পৌষ মাস নাগাদ কৃষকের গোলায় ধান উঠতো । তখন শুরু হতো নবান্নের উৎসব যা ছিল হিন্দু মুসলমান সকলের যেমনটি ছিল বাংলা নব বর্ষের উৎসব । এর সাথে ধর্মের বিন্দু মাত্র কোন সম্পর্ক নেই যা আমাদের দেশের অর্ধশিক্ষিত ধর্মব্যবসায়ীরা প্রতিবছর প্রচার করে । অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে এখন আমাদের চরের পীরদের কথাও শুনতে হয় ।
সুখের ও আনন্দের বিষয় হচ্ছে প্রতি বছরই ধর্মব্যবসায়ীদের গলার স্বর বড় হচ্ছে এবং তার সাথে পাল্লা দিয়ে যারা বাঙালিয়ানা আর বাংলা সংষ্কৃতিকে ধর্মের সাথে শরবত বানতে চায় না পহেলা বৈশাখে তাদের উপস্থিতি আরো বড় আর বর্ণিল হচ্ছে । এfবছর বাংলাদেশের দেখা দেখি পশ্চিম বঙ্গেও বেশ জাঁক জমকের সাথে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হচ্ছে (১৫ই এপ্রিল) । ঐতিহ্যবাহী ছায়ানট এই পহেলা বৈশাখে রমনার বটমূলে তাদের প্রতিবছরের অনুষ্ঠানের পঞ্চাশ বছর পূর্তি করলো । ধর্মব্যবসায়ীদের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে বেশীর ভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও দিনটি পালিত হয়েছে । জাতীয় সংসদ ভবনের সামনের সড়কে প্রায় দুই কিলোমিটার জুড়ে আলপনা আঁকা হয়েছে ।পুরো ঢাকা শহর প্রায় অচল ছিল । এত রং এই শহরের মানুষ সম্ভবত ইতোপূর্বে আর কখনো দেখেনি । পাড়াপাড়ায় অনুষ্ঠান হয়েছে । অনেক বাড়ীর ছাদে সকলে মিলে অনুষ্ঠান করেছে । এই একটি অনুষ্ঠান সকল বাঙালিকে এক করেছে । এর বাইরে থেকে গেছে যারা উত্তর ভারত আর আরব সংষ্কৃতিতে (মুসলমান সংষ্কৃতি নয়) বিশ্বাস করে তারা । এটি তাদের সমস্যা । চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটের ছাত্রদের মুর্যালে পোড়া মোবিল ঢেলে তা নষ্ট করতে পারে । কিন্তু যার বাংলা আর বাংলা সংষ্কৃতিতে বিশ্বাস করে তাদের লক্ষচ্যুত করা যায় নি । অন্ধকারের জীবরা বুঝতে শিখুক যে বাঙালি দুর্জয়, তারা সব বাঁধা উপেক্ষা করে প্রাণের আনন্দে পথ চলতে পারে । ধর্ম নিয়ে যারা ব্যবসা করে তারা খুব বেশী লাভবান হবে না । সখলকে বাংলা নব বর্ষেও শুভেচ্ছা ।
লেখক: বিশ্লেষক ও গবেষক । এপ্রিল ১৫, ২০১৭
@
@