|
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অসামান্য জনপ্রিয় এবং শক্তিমান তরুণ কবি সুকান্ত
ভট্টাচার্যের ৬৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি
@

@
নূর মোহাম্মদ নূরু
বাংলা সাহিত্যের
মার্কসবাদী ভাবধারায় বিশ্বাসী এবং প্রগতিশীল চেতনার অধিকারী তরুণ কবি
সুকান্ত ভট্টাচার্য। রবীন্দ্রোত্তর বাংলা কবিতার বৈপ্লবিক ভাবধারাটি যাঁদের
সৃষ্টিশীল রচনায় সমৃদ্ধ হয়েছে, সুকান্ত তাঁদের অন্যতম। তারুণ্যের শক্তি
দিয়ে উন্নত শিরে মানুষের মর্যাদার জন্য মানুষকে প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান
সুকান্তের কবিতায় লক্ষণীয়। সুকান্তের কবিতা সাহসী করে, উদ্দীপ্ত করে। তাঁর
কবিতার ছন্দ, ভাষা, রচনাশৈলী এত স্বচ্ছন্দ, বলিষ্ঠ ও নিখুঁত যে, তাঁর
বয়সের বিবেচনায় এরূপ রচনা ছিলো অসাধারণ ও বিস্ময়কর। সুকান্তের কবিতা সব
ধরনের বাধা-বিপত্তিকে জয় করতে শেখায়। তার বক্তব্যপ্রধান সাম্যবাদী রচনা
মানুষকে জীবনের সন্ধান বলে দেয়। যাপিত জীবনের দুঃখ-যন্ত্রণাকে মোকাবেলা
করার সাহস পাওয়া যায় তাঁর কবিতা থেকে। অভিনবত্বের চেয়েও প্রকাশ ভঙ্গির
বলিষ্ঠতা এবং প্রতিমা নির্মাণের অভিনবত্বের জন্য পাঠক সমাজে অকুণ্ঠ প্রশংসা
পেয়েছে | উচ্চতর মানবিক চেতনায় উজ্জীবিত কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য পার্টি ও
সংগঠনের কাজে অত্যধিক পরিশ্রমের ফলে দুরারোগ্য ক্ষয়রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি
১৯৪৭ সালের ১৩ই মে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন। মানবতার জয়ের জন্য লড়াকু
ভূমিকায় অবতীর্ণ প্রগতিশীল চেতনার অধিকারী কবির ১৩ই মে ৬৮তম মৃত্যুবার্ষিকী।
তারুণ্যের কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের মুত্যুদিনে আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট কলকাতার ৪৩, মহিম হালদার
স্ট্রীটের মাতুতালয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা নিবারণ ভট্টাচার্য কলকাতার
কলেজ স্ট্রিটে বইয়ের ব্যবসা করতেন এবং মা সুনীতি দেবী ছিলেন গৃহবধূ। তাঁদের
পৈতৃক নিবাস ছিল ফরিদপুর জেলার (বর্তমান গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া থানার
উনশিয়া গ্রামে)। কবির জন্মের পূবেই তার পূর্ব পূরুষেরা এ দেশ থেকে ভারতে
চলে যায়। পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য
সুকান্তের নিজের ভাতুষ্পুত্র। সুকান্তের বাড়িতে সাহিত্যের খুব ভাল পরিবেশ
ছিল। মনীন্দ্রলাল বসুর eরমলাfউপন্যাসের নায়ক সুকান্তের নামেই আদরের ভাইটির
নাম রেখেছিলেন জ্যাঠতুতু দিদি রানি। রানি দিদির উৎসাহেই লেখালেখিতে
সুকান্তের হাতে খড়ি। স্কুলের ছাত্র হিসেবে ভালো মার্ক্স পাওয়া মেধাবী ছাত্র
হবার নজির ছিলোনা সুকান্তের। অর্থাৎ সাধারণ মানের ছাত্র ছিলেন তিনি। তাই
লেখাপড়ায় খুব একটা আগ্রহ দেখাতেন না। তদূপরী ভারত জুড়ে ভারতীয়দে ব্রিটিশদের
বিরুদ্ধে ভারত ছাড়ো আন্দোলনের কারণে লেখাপড়া বাধা গ্রস্থ হচ্ছিলো তার। এ
সময় ছাত্র আন্দোলন ও বামপন্থী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হওয়ায় ১৯৪৫ সালে
প্রবেশিকা পরীক্ষাতে অকৃতকার্য হলে তাঁর আনুষ্ঠানিক শিক্ষার সমাপ্তি ঘটে।
কৈশোর থেকেই সুকান্ত যুক্ত হয়েছিলেন সাম্যবাদী রাজনীতির সঙ্গে | পরাধীন
দেশের দুঃখ দুর্দশাজনিত বেদনা এবং শোষণ মুক্ত স্বাধীন সমাজের স্বপ্ন, শোষিত
মানুষের কর্ম জীবন এবং ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য সংগ্রাম তাঁর কবিতার মূল
প্রেরণা | ১৯৪১ সালে সুকান্ত কলকাতা রেডিওর গল্পদাদুর আসরের যোগদান করেন।
সেখানে প্রথমে তিনি রবীন্দ্রনাথের কবিতা আবৃত্তি করেন। রবীন্দ্রনাথের
মৃত্যুর পর সেই আসরেই নিজের লেখা কবিতা পাঠ করে তাঁকে শ্রদ্ধা জানান।
গল্পদাদুর আসরের জন্য সেই বয়সেই তাঁর লেখা গান মনোনীত হয়েছিল আর তাঁর সেই
গান সুর দিয়ে গেয়েছিলেন সেকালের অন্যতম সেরা গায়ক পঙ্কজ মল্লিক। সুকান্তকে
আমরা কবি হিসেবেই জানি। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ যেমন কেবল মাত্র কবি ছিলেন না,
সাহিত্যের সকল ক্ষেত্রে তাঁর ছিলো অবাধ বিচরণ। তেমনি সুকান্তও ঐ বয়সেই
লিখেছিলেন কবিতা ছাড়াও, গান, গল্প, নাটক এবং প্রবন্ধ। তাঁর eছন্দ ও
আবৃত্তিf প্রবন্ধটি পাঠেই বেশ বোঝা যায় ঐ বয়সেই তিনি বাংলা ছন্দের
প্রায়োগিক দিকটিই শুধু আয়ত্বে আনেন নি, সে নিয়ে ভালো তাত্বিক দক্ষতাও অর্জন
করেছিলেন। ১৯৪৫ সালে সুকান্ত কমিউনিস্ট পার্টির পত্রিকা দৈনিক স্বাধীনতার
eকিশোর সভাf বিভাগ সম্পাদনা করতেন।
আট নf বছর বয়স থেকেই সুকান্ত লিখতে শুরু করেন। স্কুলের হাতে লেখা পত্রিকা
eসঞ্চয়েf একটি ছোট্ট হাসির গল্প লিখে আত্মপ্রকাশ করেন। তার দিনকতক পরে বিজন
গঙ্গোপাধ্যায়ের eশিখাf কাগজে প্রথম ছাপার মুখ দেখে তাঁর লেখা বিবেকান্দের
জীবনী। মাত্র এগার বছর বয়সে eরাখাল ছেলেf নামে একটি গীতি নাট্য রচনা করেন।
এটি পরে তাঁর eহরতালf বইতে সংকলিত হয়। বলে রাখা ভালো, পাঠশালাতে পড়বার
কালেই eধ্রুবf নাটিকার নাম ভূমিকাতে অভিনয় করেছিলেন সুকান্ত। সপ্তম
শ্রেণিতে পড়ার সময় বাল্য বন্ধু লেখক অরুণাচল বসুর সঙ্গে মিলে আরেকটি হাতে
লেখা কাগজ eসপ্তমিকাf সম্পাদনা করেন। অরুণাচল তাঁর আমৃত্যু বন্ধু ছিলেন।
মার্কসবাদী চেতনায় আস্থাশীল কবি হিসেবে সুকান্ত কবিতা লিখে বাংলা সাহিত্যে
স্বতন্ত্র স্থান করে নেন। সুকান্তকে বলা হয় গণমানুষের কবি। অসহায়-নিপীড়িত
সর্বহারা মানুষের সুখ, দুঃখ তার কবিতার প্রধান বিষয়। অবহেলিত মানুষের
অধিকার আদায়ের স্বার্থে ধনী মহাজন অত্যাচারী প্রভুদের বিরুদ্ধে নজরুলের মতো
সুকান্তও ছিলেন সক্রিয়। যাবতীয় শোষণ-বঞ্চনার বিপক্ষে সুকান্তের ছিল দৃঢ়
অবস্থান। তিনি তার কবিতার নিপুণ কর্মে দূর করতে চেয়েছেন শ্রেণী বৈষম্য।
মানবতার জয়ের জন্য তিনি লড়াকু ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। অসুস্থতা অর্থাভাব
তাকে কখনো দমিয়ে দেয়নি। মানুষের কল্যাণের জন্য সুকান্ত নিরন্তর নিবেদিত
থেকেছেন। তিনি মানবিক চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে বিদ্রোহের ডাক দিয়েছেন। তার
অগ্নিদীপ্ত সৃষ্টি প্রণোদনা দিয়ে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে
প্রয়াসী ছিলেন। মানবিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য বাংলা
কাব্যধারার প্রচলিত প্রেক্ষাপটকে আমূল বদলে দিতে পেরেছিলেন।
ক্ষনজন্মা এই কবির রচনার সংখ্যা খুব একটা বেশি নয়। কিন্তু যদি তাঁর
বয়সটির কথা মনে রাখি, তবে সেই সংখ্যা অবিশ্বাস্য। তাঁর রচনাবলির মধ্যে
বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলোঃ ছাড়পত্র (১৯৪৭), পূর্বাভাস (১৯৫০), মিঠেকড়া
(১৯৫১), অভিযান (১৯৫৩), ঘুম নেই (১৯৫৪), হরতাল (১৯৬২), গীতিগুচ্ছ (১৯৬৫)
প্রভৃতি। পরবর্তীকালে উভয় বাংলা থেকে সুকান্ত সমগ্র নামে তাঁর রচনাবলি
প্রকাশিত হয়। সুকান্ত ফ্যাসিবাদবিরোধী লেখক ও শিল্পিসঙ্ঘের পক্ষে আকাল
(১৯৪৪) নামে একটি কাব্যগ্রন্থ সম্পাদনা করেন। সুকান্তের কবিতা
বিষয়বৈচিত্র্যে ও লৈখিক দক্ষতায় অনন্য। সাধারণ বস্তুকেও সুকান্ত কবিতার
বিষয় করেছেন। বাড়ির রেলিং ভাঙা সিঁড়ি উঠে এসেছে তার কবিতায়। সুকান্তের
কবিতা সব ধরনের বাধা-বিপত্তিকে জয় করতে শেখায়। যাপিত জীবনের
দুঃখ-যন্ত্রণাকে মোকাবেলা করার সাহস সুকান্তের কবিতা থেকে পাওয়া যায়।
তারুণ্যের শক্তি দিয়ে উন্নত শিরে মানুষের মর্যাদার জন্য মানুষকে প্রস্তুত
হওয়ার আহ্বান সুকান্তের কবিতায় লক্ষণীয়। সুকান্তের কবিতা সাহসী করে,
উদ্দীপ্ত করে। তার বক্তব্যপ্রধান সাম্যবাদী রচনা মানুষকে জীবনের সন্ধান বলে
দেয়। স্বল্প সময়ের জীবনে তিনি বাংলা সাহিত্যকে অনেক কিছু দিয়ে গেছেন।
রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, দিজেন্দ্রলাল রায়, জীবনানন্দ দাশসহ সে সময়ের বড় বড়
কবির ভিড়ে তিনি হারিয়ে যাননি। নিজের যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখে গেছেন নিজ
প্রতিভা, মেধা ও মননে। সুকান্ত তার বয়সিক সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করেছেন তার
পরিণত ভাবনায়। ভাবনাগত দিকে সুকান্ত তার বয়স থেকে অনেক বেশি এগিয়ে ছিলেন।
মনীন্দ্র বসুর উপন্যাসের সুকান্তকেও অকালেই যক্ষা রোগে চলে যেতে হয়েছিল।
কবি সুকান্তেরও সেই একই গতি হবে তা হয়তো পরিবারে কেউ ভাবেন নি। একাধারে
বিপ্লবী ও স্বাধীনতার আপোসহীন সংগ্রামী কবি সুকান্ত ছিলেন কমুনিষ্ট পার্টির
সারাক্ষণের কর্মী। পার্টি ও সংগঠনের কাজে অত্যধিক পরিশ্রমের ফলে নিজের
শরীরের উপর যে অত্যাচারটুকু তিনি করলেন তাতে তাঁর শরীরে প্রথম ম্যালেরিয়া ও
পরে দুরারোগ্য ক্ষয়রোগে আক্রান্ত হয়ে ১৯৪৭ সালের ১৩ই মে মাত্র ২১ বছর বয়সে
কলিকাতার ১১৯ লাউডট ট্রিষ্ট্রের রেড এড কিওর হোমে মৃত্যুবরণ করেন। সুকান্ত
ভট্টাচার্যের জীবন মাত্র মাত্র ২১ বছরের আর লেখালেখি করেন মাত্র ৬/৭ বছর।
সামান্য এই সময়ে নিজেকে মানুষের কবি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। তাঁর
রচনা পরিসরের দিক থেকে স্বল্প অথচ তা ব্যাপ্তির দিক থেকে সুদূরপ্রসারী। ১৩ই
মে ক্ষনজন্মা তরুন কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য়ের ৬৬তম মৃত্যুদিন। মৃত্যুদিনে
তাঁকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায়।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যম কর্মী
WARNING:
Any unauthorized use
or reproduction of
'Community' content is
strictly prohibited
and constitutes
copyright infringement
liable to legal
action.
[প্রথমপাতা] |

@
লেখকের আগের লেখাঃ
-
মহানবী
হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর উর্ধ্বলোকে পরিভ্রমণের ঐতিহাসিক ও অলৌকিক ঘটনার
মহামান্বিত রজনী পবিত্র শবে মিরাজ আজ
-
দ্যা
লেডি ইউথ দ্যা ল্যাম্প
-
কাল
বৈশাখে বজ্রপাতঃ বজ্রপাতে মানুষের মৃত্যু থেকে রক্ষা পেতে সতর্কতার বিকল্প
নাই
-
তিতাস
পাড়ের কৃতি ঔপন্যাসিক অদ্বৈত মল্লবর্মণ
-
স্বাধীনতা
যুদ্ধে বীর শ্রেষ্ঠ পদকপ্রাপ্ত শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফের
৪৪তম শাহাদাৎবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি
-
ভোটরঙ্গ
-
ব্লগিয়ানা
-
বিশ্ব
ভোক্তা অধিকার দিবসের ভাবনা
-
কেন
এ পৈশাচিকতা
-
৩
ডিসেম্বর, বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস আজঃ সুন্দর পৃথিবী গড়তে প্রতিবন্ধী
ব্যক্তিদের সম্পৃক্ত করার বিকল্প নাই
-
বাংলার
বুলবুল গায়ক ভাওয়াইয়া সম্রাট আব্বাস উদ্দীন আহমদের ১১৩তম জন্মবার্ষিকীতে
ফুলেল শুভেচ্ছা
-
বাংলাদেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ,
সাহিত্যিক ও সমাজকর্মী নীলিমা ইব্রাহিমের ৯৩তম মৃত্যুদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি
-
কুরবানীর
ঈদঃ মনের পশুকে করহে জবাই, সবাইকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা
-
বাংলা
সাহিত্যের দিকপাল, পুঁথি সম্রাট মুন্সি আবদুল করিম ৬১তম
-
একজন
রাজনীতিবীদের মূর্তির খোঁজে!!
-
বাংলাদেশের
অগ্রগণ্য আধুনিক কবি, সাহিত্যিক, গবেষক ও সাহিত্য-সম্পাদক আব্দুল মান্নান
সৈয়দের ৪র্থ মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি
-
কবি,
গল্পকার, প্রবন্ধকার এবং বাংলা সাহিত্যে চলিতভাষার প্রতিষ্ঠাতা প্রমথ
চৌধুরীর ৬৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি
-
অব্যবস্থাপনার
বলি
-
চিত্রশিল্পী,
এশিয়ার কণ্ঠস্বর এস এম সুলতানের ৯১তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা
-
উপমহাদেশের
প্রখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী মোহাম্মদ রফির ৩৪তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি
-
"উপমহাদেশের
কালজয়ী লোক সঙ্গীত শিল্পী আবদুল আলীমের ৮৩তম জন্মবার্ষিকী"
-
মুক্তিযুদ্ধের
সফল রূপকার আইনজীবী, রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী
তাজউদ্দিন আহমদের ৮৯তম জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা
-
আত্মশুদ্ধির
সর্বোত্তম মাস পবিত্র রমজানে আমাদের করনীয় ও বর্জনীয়
-
পুরুষ
নির্যাতন একটি
উদ্বেগজনক সামাজিক
সমস্যাঃ নিয়ন্ত্রণ জরুরী
-
ভেজাল
ও রাসায়নিক মিশ্রিত খাদ্যঃ দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
-
ক্ষতিকর
প্লাস্টিক বোতলজাত পানীয় থেকে সাবধান!!
-
মেয়েটি
কী জানে ফেয়ারনেস ক্রিম কতটা ক্ষতিকর?
|