@
@
@
@
@ |
@
@
নাই কাজ তো খৈ ভাজ
@
আবদুল মান্নান
@
বাংলা ভাষায় এমন কিছু শব্দ, উপমা বা প্রবাদ আছে যা অন্য কোন ভাষায় খুঁজে
পাওয়া দুষ্কর । এমন একটি শব্দ eপরশ্রীকাতরতাf । বঙ্গবন্ধু আজ হতে প্রায়
পঞ্চাশ বছর আগে লিখেছিলেন যা তিনি তাঁর eঅসমাপ্ত আত্মজীবনীfতে উল্লেখ
করেছেন । পরের শ্রী দেখে কাতর । eপরনিন্দাচর্চাf । একসাথে দুfবাঙালি বসলে
আরেকজনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নিন্দা মন্দ করেন বা বলেন । বাংলা ভাষায় একটি
প্রবাদ বাক্য আছে eনাই কাজ তো খৈ ভাজf। অর্থাৎ হাতে কোন কাজ না থাকলে খৈ
ভাজা । খৈ ভাজা খারাপ কিছু নয় । গরুর দুধ দিয়ে খৈ খেতে বেশ সুস্বাধু । এই
প্রজন্মের ছেলে মেয়েদের কাছে তা তেমন পরিচিত জিনিষ নয় । তারা বার্গার আর
চিপস্ খেতে বেশী স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবে। অনেকে মনে করবে এটি গ্রামের
চাষাভুষার খাবার । ইদানিং বাংলাদেশে তেমন কোন রাজনৈতিক ইস্যু নেই । সরকারের
অনেক ভাল কর্মকান্ড আছে তবে প্রধান সরকারি দল তথা আওয়ামী লীগের চোখে পরার
মতো তেমন একটা নেই । শোকের মাস আগষ্টটা কোন মতে তারা পার করলো । দলের এবং
অঙ্গসংগঠনের বেশ কিছু অপরিনামদর্শি কাজকর্ম দলকে বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছে ।
এমন একটি বিশাল দলের কেন জামায়াত বিএনপিfর নেতা কর্মীদের দলে ফুল দিয়ে বরণ
করতে হবে তা অনেকের কাছে বোধগম্য নয় । দেশ স্বাধীন হওয়ার পর জামায়াত, আলবদর
আর আল-শামসের দূর্বৃত্তরা মওলানা ভাসানির পতাকা তলে সমবেত হয়ে বঙ্গবন্ধু
সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সূচনা করেছিল । বর্তমানে তারা খোদ আওয়ামী লীগে
প্রবেশ করে কী সর্বনাশ করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে আল্লাহ মালুম । কfদিন ধরে
পঁচাত্তরে জাসদের ভূমিকা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনকে উত্ততপ্ত করার চেষ্টা করা
হচ্ছে । কিছুদিন পর তাও হয়তো থেমে যাবে । জাসদ নিয়ে কিছু বলার আগে একাত্তর
পরবর্তিকালে মওলানা ভাসানির ন্যাপ আর তাঁর দলের মূখপত্র eহক কথাf নিয়ে
আলোচনা করলে বর্তমান প্রজন্ম উপকৃত হতো । এটি অস্বীকার করার কোন উপায় নেই
একটি সদ্য স্বাধীন দেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে বিভক্ত করতে জাসদের
ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ । যারা সে সময় জাসদে গিয়েছিলেন তারা ছিলেন
রোমান্টিক বিপ্লবী । তাদের হঠকারি রাজনীতি অনেক মেধাবি যুবককে বিভ্রান্ত
করেছে । জাসদ প্রতিষ্ঠাদের অন্যতম সিরাজুল আলম খানের হাত ধরে বাংলাদেশের
প্রগগতিশীল রাজনীতির পচন শুরু । তবে ভালোর দিকটা হচ্ছে পরবর্তিকালে জাসদ
তাদের ভুল স্বীকার করেছে এবং মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির ছাতার নীচে
সমবেত হয়েছে এবং স্বৈরাচার বিরোধী ও চারদলীয় জোটের অপশাসন বিরোধী আন্দোলনে
শরিক হয়েছে এবং মহাজোট সরকারের অংশীদার হয়েছে । জাসদ বিষয়ক এই বিতর্ককে
পুঁজি করে বেগম জিয়ার বিএনপি একটু নড়ে চড়ে বসেছে এবং বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র
রায় থেকে শুরু করে বিএনপিfর দুfআনা দামের এক মহিলা নেত্রী পর্যন্ত বিবৃতি
দেয়ার সুযোগ করে নিয়েছেন । এই নেত্রী বলতে বাকি রেখেছেন বঙ্গবন্ধুকে
সপরিবারে হত্যা করার পিছনে তাঁর কন্যার হাত রয়েছে । জামায়াত-বিএনপি পন্থি
দুfএকজন ব্লগার লিখেছে fবঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড হতে জিয়া আউট, জাসদ ইন!f
চেষ্টা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড হতে জিয়াকে কী ভাবে দায়মুক্তি দেয়া যায়
তা খুঁজে বের করার । অবশ্য এই চেষ্টা বিএনপি সব সময় করে আসছে । মুস্কিলটা
হচ্ছে ইতিহাসের দলিলপত্র কোনটাই জিয়ার পক্ষে নেই । বাংলাদেশের সব সমস্যার
জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ এখন অপরিহার্য
হয়ে উঠেছে । জাসদ বিষয়ে অনভিপ্রেত বিতর্ক থামাতেও তাঁকে হস্তক্ষেপ করতে
হয়েছে । গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী তিনি এই বিতর্ক নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে তা
বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন । অন্য অনেকেই না বুঝলেও তিনি ঠিকই বুঝেছেন এই
ধরণের বিতর্ক ১৪ দলীয় জোটকে দূর্বল করবে এবং যারা বর্তমান সরকারকে দূর্বল
করতে চায় তাদের হাতকে শক্তিশালী করবে।
জাসদ বিতর্ক শুরু হওয়ার আগে নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হাইকোর্টের একটি
পর্যবেক্ষণ নিয়ে কিছু বিশ্লেষক খৈ ভাজার চেষ্টা করেছিলেন । এমন কী আমার
পাড়ার স্বঘোষিত বুদ্ধিজীবী তরকারি বিক্রেতা মিন্নত আলি পর্যন্ত বাদ যায় নি
। তার দোকানে দশটাকার ধনে পাতা আনতে গেলে মিন্নত আলি প্রশ্ন করে eস্যার
হাইকোর্ট নাকি আগামী নির্বাচন কেমন সরকারের অধীনে হবে তার একটা ফর্মূলা
বাতলে দিয়েছে?f তাকে বলি এই বিষয়ে আমার তেমন কিছু জানা নেই । কfদিন বেশ
কয়েকটা পত্রিকায় দেশের বেশ কিছু প্রথিতযশা বিশ্লেষক হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ
নিয়ে লিখে পন্ডশ্রম করলেন । পন্ডশ্রম এই কারণেই যেহেতু দেশের সর্বোচ্চ
আদালত ত্রয়োদশ সংশোধনী মামলায় পরিষ্কার বলে দিয়েছে নির্বাচন কালিন সরকার
নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের দ্বারা গঠিত একটি সরকারের অধীনেই হবে সেহেতু বিষয়টা
নিয়ে এই মুহূর্তে বিতর্ক করার কোন অবকাশ নেই । তবু এই বিশ্লেষকরা চেষ্টা করে
যে কোন ভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ফেরত যাওয়া যায় কী না । এতে তাদের
কারো কারো পক্ষে তেমন একটা সরকারের উপদেষ্টা হওয়া যাবে । কারো কারো ভাগ্যে
বিদেশী দূতাবাসে রাষ্ট্রদূতের চাকুরীও জুটে যেতে পারে । একজন বিদগ্ধ
বিশ্লেষক লিখলেন হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে তা
হবে দুeনেত্রীর জন্য এক্সিট রুট । যখন এই পর্যবেক্ষণ আওয়ামী লীগ নাকচ করে
দিয়ে বললো পরবর্তি সাধারণ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ীই হবে তাতেও এই প-িত
বিশ্লেষকরা নিরুৎসাহিত হলোন না । আমার এক কবি সাংবাদিক বন্ধু লিখলেন তাহলে
আওয়ামী লীগই বলুক সামনের নির্বাচন কী ভাবে সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করা যায় ।
একটি দেশের নির্বাচন কী ভাবে হবে তা কোন দল ঠিক করে না । তা উল্লেখ থাকে
সংবিধানে । নির্বাচনে কোন একটি দল অংশগ্রহণ করবে কী না তা একান্তভাবে দলীয়
সিদ্ধান্ত । এখানে জোর জবরদস্তির কিছু নেই । ২০১৩ সালের ৫ই জানুয়ারির
নির্বাচনে বিএনপিকে অংশগ্রহণ করাতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও তৎকালিন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব ধরণের ছাড় দিতে অফার দিয়েছিলেন । সেই যাত্রায়
বিএনপিকে নির্বাচনে আনা যায় নি কারণ বিএনপি আর তার মিত্ররা মনে করেছিল তারা
এমন এক গণআন্দোলন গড়ে তুলতে সক্ষম হবে যাতে বাপ বাপ করে আওয়ামী লীগ তাদের
ফর্মূলা অনুযায়ী নির্বাচন দিতে বাধ্য হবে । বিএনপি এটি উপলব্দি করতে ব্যর্থ
হয়েছে তাদের পক্ষে কোন সুস্থ রাজনৈতিক আন্দোলন করা সম্ভব নয় । পেট্রোল বোমা
মেরে মানুষ হত্যা আর জনগণকে সম্পৃক্ত করে আন্দোলন করা এক জিনিস নয় । বস্তুত
পক্ষে বেগম জিয়া আর তার দল একবারই আন্দোলন করেছিলেন এবং তা এরশাদ বিরোধী
আন্দোলন । তবে সেই আন্দোলন ততদিন সফল হয়নি যতদিন আওয়ামী লীগ তাতে সম্পৃক্ত
হয় নি । হাইকোর্টের যে পর্যবেক্ষণ নিয়ে একটা বিতর্ক সৃষ্টির ব্যর্থ
প্রচেষ্টা করা হচ্ছিল তা ছিল ২০১৩ সালের ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনে ১৫৩টি আসনে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের দুটি
পৃথক রিটের রায়ের পরিপ্রক্ষিতে দেয়া । রিট দুfটি করেন জনৈক শাহরিয়ার মজিদ ও
খন্দকার আবদুস সালাম । সুপ্রিম কোর্ট বিভাগের হাইকোর্ট ডিভিশন রিটটি খারিজ
করে দেন তবে এক পর্যবেক্ষণে বলেন নির্বাচনকালে প্রধানমন্ত্রীসহ যে কোন
মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত নাকচ করার ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনকে দেয়া উচিত ।
এখানে রিটের তর্কিত বিষয় ছিল ১৫৩ টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
হওয়ার বিষয়টা অন্য কিছু নয় এবং মহামান্য আদালত রিটটি খারিজ করে দিয়েছেন ।
পরেরটা পর্যবেক্ষণ, রায়ের কোন অংশ নয় এবং তা মানতে কেউ বাধ্যও নয় ।
পর্যবেক্ষণ আরো আছে । বলা হয়েছে কোন নির্বচনে বিজয়ী দল প্রথম চার বছর দেশ
শাসন করবে । এরপর দেশ শাসন করবে প্রধান বিরোধী দল । এর সাথে লেজও আছে । বলা
হয়েছে প্রধান বিরোধী দলকে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের প্রাপ্ত ভোটের অন্তত অর্ধেক
ভোট পেতে হবে । তবে তা যদি বিরোধী দল না পায় তা হলে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলেরই
পাঁচ বছরের দেশ শাসনের ম্যান্ডেট মেনে নিতে হবে । এমন কিছু পর্যবেক্ষণ ও
বিশ্লেষণ আরো আছে যা চিন্তা করতে গেলে আমার মতো আইন বিষয়ে নাবালকের মাথা
ঘুরে যাওয়ার মতো । তবে যেহেতু এটি আদালতের পর্যবেক্ষণ বিষয়ে আলোচনা সেহেতু
পুরো বিষয়টা বিশ্লেষণ করলে অনেকের মনে হবে এটি রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরো জটিল
ও ঘোলাটে করার একটি ভাল রেসিপি । তবে আশার কথা হচ্ছে শুধু রাজনীতিবিদ আর
সুশীল বাবুরা নন দেশের উচ্চ আদালতও দেশে সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংষ্কৃতি চালু হোক
তা প্রত্যাশা করেন । এই রিট মামলায় মহামান্য আদালত দেশের বেশ কfজন
খ্যাতিমান আইনজীবীকে অ্যামিকাস কিউরি হিসাবে রেখেছিলেন । এদের মধ্যে আবার
সুজনের বদিউল আলম মজুমদারও ছিলেন । কোন যোগ্যতায় তিনি এই খ্যাতিমানদের দলে
অন্তর্ভূক্ত হলেন তা জানা থাকলে আমাদের মতো নাদানরা খুশি হতেন । আমাদের
অনেক প-িত বিশ্লেকরা কোনটা রায় আর কোনটি পর্যবেক্ষণ তা হয় বুঝেন না অথবা
বুঝেও সাধারণ জনগণকে তা ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করে বিভ্রান্ত করেন । ত্রয়োদশ
সংশোধনী মামলার তর্কিত বিষয় ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানের সাথে
সাংঘর্ষিক কিনা তা ফয়সালা করার । দেশের সর্বোচ্চ আদালত পরিষ্কার ভাবে
তাঁদের রায়ে বলেছেন যেহেতু একটি গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় এক মিনিটের
জন্য দেশ পরিচালনার ভার কোন অনির্বাচিত ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর কাছে যাওয়া উচিত
নয় সেহেতু তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হলো । সংসদ চাইলে আগামী
দুeটি সাধারণ নির্বাচন এমন একটি সরকারের অধীনে হতে পারে তা ছিল শ্রেফ
পর্যবেক্ষণ । আর তা নিয়ে বিরোধী দলতো বটেই নষ্ট সুশীলরা রাতের ঘুম হারাম করে
ফেললেন । বেগম জিয়া আর তার দলতো দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধই ঘোষণা করে দিল ।
মূল ঘটনা হচ্ছে বর্তমানে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে দেশে যে একটি
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে তা অনেকেরই পছন্দ নয় । তারা খোলা মেলা
ভাবেই তা বিনষ্ট করতে বেশ অনেক দিন ধরে চেষ্টা করছে । এতে যেমন আছে দেশের
কিছু মিডিয়া আর নষ্ট হয়ে যাওয়া সুশীল ব্যক্তি তেমনি আছে কিছু বিদেশী শক্তিও
। সকলে মোটামুটি বুঝে গিয়েছে বিএনপিeর সূর্য এখন অনেকটা অস্তমিত । তাদের
পক্ষে পুনরায় রাজনীতিতে ফিরে আসা কঠিন হবে। এরই মধ্যে বেগম জিয়া শেখ
হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন এক সাথে টেকসই গণতন্ত্রের জন্য কাজ করতে ।
তবে সে গণতন্ত্র কী পেট্রোল বোমার সাথে আসবে নাকি অন্য কিছু তা তিনি খুলে
বলেন নি । বর্তমান সরকারের সামনে রাস্তার বিরোধী দল হতে তেমন কোন চ্যালেঞ্জ
নেই । এই মুহূর্তে তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে দল ও অঙ্গসংগঠন হতে সকল
আগাছা উপড়ে ফেলে বর্তমান অবস্থানকে মজবুত করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া ।
পূবের একটি দেশ বাংলাদেশ হতে পাঠানো তাদের নিয়মিত রাজনৈতিক প্রতিবেদনে বলেছে
বর্তমান সরকার বেশ ভাল অবস্থায় আছে । অবস্থান ধরে রাখতে পারলে তারা আরো
দুfটার্ম ক্ষমতায় থাকতে পারবে । তবে তারা শংকা প্রকাশ করে লিখেছে সরকার যদি
সতর্ক না হয় তা হলে আগামীতে দেশে বেশ কিছ খুন খারাবি হতে পারে । শুধু শুধু
খৈ না ভেজে আশা করি সকলে সামনের দিকে তাকিয়ে দেখবেন আর সরকার হতে দলকে পৃথক
করে তাকে আরো কী ভাবে কার্যকর করা যায় সে কর্মসূচী গ্রহণ করবেন ।
লেখক: গবেষক ও বিশ্লেষক । আগষ্ট ৩০, ২০১৫
@
@
@
WARNING:
Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content
is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to
legal action.
@
[প্রথমপাতা] |
@
@
@
লেখকের আগের লেখাঃ
[......লেখক আর্কাইভ]
|