প্রথমপাতা  

সাম্প্রতিক সংবাদ 

 স্বদেশ

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশ কমিউনিটি

লাইফ স্টাইল

এক্সক্লুসিভ

বিনোদন

স্বাস্থ্য

বর্তমানের কথামালা

 শিল্প-সাহিত্য

 প্রবাসপঞ্জী 

আর্কাইভ

যোগাযোগ

 

 

 

 

 

 

 

রমজান মাসে কথা বার্তায় সংযমী হওয়া উত্তম

 


প্রফেসর আবদুল মান্নান

 

ইসলামে পবিত্রতম মাস রমজান । এই মাসে পবিত্র কোরাণ নাজিল হয়েছিল । এই মাস সংযমের মাস । আল্লাহ এই মাসে শয়তানকে নাকি বন্দি করে রাখেন । যে সকল বান্দা সারা বছর নামাজ কালাম করে না তারাও রমজানের চাঁদ দেখা গেলে মাথায় টুপি দিয়ে ঘুরে বেরায়। ঘুষখোর, চষমখোর, মদখোর, আদাম বেপারি, মাদক সেবি, চোরাকারবারি, মানুষ পাচারকারি, বেজাল সেমাই করখানার মালিক, পকেট মার কেউ বাদ জায় না । এবারের রোজা শুরু হয়েছিল শুক্রবারে । জুমার নামাজ পড়তে গিয়ে দেখি মসজিদে স্থান সংকুলান হচ্ছে না । রোজার প্রথম শুক্রবার বলে কথা । পরের শুক্রবারে তেমনটি আর দেখা গেল না । শেষেরটায় আবার দেখা যাবে । পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের তেমন একটা হেরফের হয় না । মৌসুমি টুপিওয়ালারাও মসজিদে যাওয়ার প্রয়োজন মনে করে না । রমজান মাসের প্রথম দশদিনকে বলা হয় রহমতের কাল । অর্থাৎ আল্লাহর কাছে করুণা ভিক্ষা । দ্বিতীয় দশদিন মাগফেরাত, মানে পাপের ক্ষমা । আর শেষ দশদিন নাজাত, পাপ হতে পরিত্রাণ । মুসলিম বিশ্ব এখন মাগফেরাতের সময়কাল অতিক্রম করছে । এই মাসে বিশ্বের মুসলমানরা তাদের দৈনন্দিন কাজের সাথে বেশী করে ইবাদত বন্দেগিতে সময় কাটানোর চেষ্টা করে । পবিত্র রমজান মাসে কারো অমঙ্গল কামনা করা মহাপাপ বলে কিতাবে লেখা অছে । বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতারা কিতাবের কথাবার্তা তেমন একটা শুনেন না । আর ব্যক্তিটি যদি ক্ষমতা হারানো বেগম জিয়া হন তাহলেতো কথাই নেই । বেগম জিয়া দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপি’র চেয়ারপারসন । একবার সংক্ষিপ্ত সময় সহ দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনবার । ২০০৮ এর নির্বাচনে ক্ষমতাচ্যুত হন । প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন পরের বার ক্ষমতায় ফেরার । বাংলাদেশের অতীত রাজনৈতিক ধারা বিশ্লেষণ করলে তা অসম্ভব ছিল না। কিন্তু তিনি সংবিধানকে পাশ কাটিয়ে নিজের পন্থা অনুযায়ী ক্ষমতায় যেতে চাইলেন । তার প্রধান মন্ত্রণা গুরু নিজের জেষ্ঠ্য পুত্র তারেক রহমানের এর বাইরে চিন্তা করার মতো মেধা নেই । তার পরামর্শে দেশের রাজনীতিতে আমদানি হলো পেট্রোল বোমার মতো ভয়ংকর জীবন হরণ কারি অস্ত্র । ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারীর নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নির্বিচারে সেই পেট্রোল বোমার ইস্তেমাল হলো চারদিকে । মারা পরলো একশর বেশী নিরাপরাধ মানুষ । ধ্বংস হলো হাজার কোটি টাকার সম্পদ । দলের বাঘা বাঘা নেতারা জানিয়ে দিলেন কত মানুষ মরলো তা গোনা গুনতির সময় নেই । দলকে যে কোন ভাবে ক্ষমতায় যেতে হবে । পাশে সাহস যোগালো একদল নষ্ট হয়ে যাওয়া সুশীল ব্যক্তি । আওয়ামী লীগের ভিতরের কিছু দুর্বল চিত্তের নেতার দোদূল্যমনতা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় অবস্থানের কারণে নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হলো । নির্বাচন বয়কট করলো বিএনপি-জামায়াত সহ তাদের নেতৃত্বে থাকা একদল হোন্ডা পার্টি । নির্বাচন হয়ে যাওয়ার পর বেগম জিয়া আর সাঙ্গপাঙ্গরা বললেন নির্বাচন হলে কী হবে শেখ হাসিনা একবছরও ক্ষমতায় থাকতে পারবে না । সেই এক বছর হতে দ্বিতীয় বছরে পদার্পন করার দিন হতে আবার পেট্রোল বোমার হামলা শুরু হলো । আবার শ’খানেক নিরীহ মানুষের প্রাণহানি । দু’দফা গুরুতর আহত হলেন আরো শ’দুয়েক । এই মুহূর্তে বেগম জিয়া আর দশটা রাজনৈতিক দলের আরেকটা । সংসদ রাজপথ কোথাও নেই । তার দল একটু ভারি এই যা । এই মুহূর্তে বিএনপি’র অবস্থা দেখে মনে হয় না তারা নিকট ভবিষ্যতে আর ক্ষমতায় আসবে । আসতে হলে অনেক প্রস্তুতির প্রয়োজন । তা করার সক্ষমতা সক্ষমতা সম্পর্কে সন্দেহ আছে । দল অনেকটা অবসরে । কারো কারো মতো স্থায়িভাবে অবসরে যাওয়ার পূর্ব প্রস্তুতিমূলক ছুঠি ।
দল অবসরে থাকলেও বেগম জিয়ার রমজানে ইফতার নির্ভর রাজনীতি কিন্তু থেমে নেই । রহমতের দশদিন শুরু হতেই তিনি নিজ দলের ও শরিকদের ইফতারে নিয়মিত হাজির হচ্ছেন । ইফতারের শুরুতে উপস্থিত হাজিরানে মজলিসের উদ্দেশ্যে কিছু সময় বয়ান করছেন যার প্রায় সবটুকুই বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লেডি হিটলার উপাধি দিয়ে জানিয়ে দিলেন তার নেতৃত্বে এমন আন্দোলন শুরু হবে যে তা গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেবে এবং শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হবেন । শেখ হাসিনাকে উপদেশ দেন তখন কোথায় পালাবেন তা ঠিক করে রাখেন । তাঁকে তুলনা করেন হীরক রাজার সাথে । অবাক হলাম তিনি হীরক রাজার নাম শুনেছেন । এর আগে তিনি শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের মেয়াদ নির্ধারণ করে দিতেন । তা তিনি কেন করতেন সম্প্রতি সৌদি দূতাবাসের কিছু গোপন দলিল উন্মোচিত হওয়ার পর বুঝা গেল । এটি ২০১৩ সালের কথা । সেই দলিল হতে বুঝা গেল সে সময় বেগম জিয়া ও তার দলের ষড়যন্ত্রের চাকা ওভারটাইম কাজ করছিল । সরকার সেই চাকা সময়মতো অত্যন্ত দক্ষতার সাথে থামাতে সক্ষম হয়েছিল । এখনো ষড়যন্ত্র থেমে গেছে তা মনে করার কোন কারণ নেই । বেগম জিয়া গেলেন জামায়াতের ইফতারে দু’মিনিট দেরী করে । ইফতার শুরু করলেন নয় মিনিট পর । তিনি পথে খেজুর সরবত খেয়ে রোযা খুলেছিলেন কী না জানি না । তার জন্য জামায়াতের নেতৃবৃন্দও অপেক্ষা করেছেন । সময়মতো ইফতার না করলে রোজা নষ্ট হয় তাও কিতাবে আছে । বেগম জিয়া জামায়াতের ইফতারে গিয়ে কোন বয়ানে শরিক না হলেও সকলকে একটা বার্তা দিয়েছেন । যে যতই যা বলুক তিনি জামায়াতকে ছাড়বেন না । ছাড়লে তার হুকুমে পেট্রোল বোমা কে মারবে ? আর এক ইফতারে গিয়ে বেগম জিয়া বলেন এই রমজান মাসে মানুষ বেশ কষ্টে আছে । রাস্তায় নামলে তা মনে হয় না । সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে এই রমজানে শুধু ইফতারের সময় দেশে সত্তর হাজার কোটি টাকার ইফতার কেনা কাটা হবে । গত ঈদে এনবিআরের হিসাব মতে মানুষ চার হাজার কোটি টাকার ঈদ বাজার করেছে । সরকারি কর্মকর্তা আর কর্মকর্তাদের বেতন দ্বিগুন হলো । বেজায় আপত্তি বেগম জিয়ার । বলেন অবৈধ ভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্য সরকার সুবিধা বিলি করছে । বলতে পারতেন ভবিষ্যতে তিনি ক্ষমতায় গেলে বেতন আবার পূর্বের অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হবে । বেগম জিয়া ইফতারের পূর্ব মূহুর্তে বলেন সরকার পরজয়ের ভয়ে নির্বাচন দিচ্ছে না । সরকার ২০১৪ সালেন ৫ জানুয়ারি নির্বাচন দিয়েছিল । নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য শেখ হাসিনা চেষ্টার কম করেন নি । বেগম জিয়ার সাফ কথা তিনি নির্বাচনে জিতবেন এমন একটি অসাংবিধানিক পন্থায় নির্বাচন হলেই তিনি অংশ গ্রহন করবেন । সেটি সম্ভব নয় । বর্জন করলেন সেই নির্বাচন । সরকার না চাইলে ২০১৯ সালের আগে নির্বাচনের সম্ভাবনা দেখিনা । ক্ষমতার বাইরে বেগম জিয়া এতদিন অপেক্ষা করতে পারাটা তাঁর জন্য বিরাট চ্যালেঞ্জ । সময় কাটাবেন কী করে? আওয়ামী লীগ ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে ছিল । জনগন তাদের পরে ক্ষমতায় এনেছে ।
রমজানে মিথ্যা কথা বলাও হারাম বলে কিতাব সাক্ষ্য দেয় । সকলে কিতাব মেনে চলেন তা হলফ করে বলা যায় না । চললে ইফতারের পূর্বমুহূর্তে মিথ্যা কথা কেউ বলতেন না অথবা রোজার মাসে হারাম কাজ হতে সকলে বিরত থাকতেন । নাজাতের সময় শুরু হলে বেগম জিয়ার পবিত্র মক্কায় যাওয়ার কথা আছে । যাঁরা এই সময় এই নগরীতে যান তারা সকলেই পাপ হতে পরিত্রাণের জন্য আল্লাহ্র কাছে ক্ষমা চান । আমিও চেয়েছি । বেগম জিয়াও চাইবেন আশা করি । লন্ডনে পলাতক তারেক রহমানও তার সাথে যোগ দেওয়ার কথা আছে । হলে আরো ভাল । সম্ভবত আরো কয়েক নাজাতের সময় তাকে এখানে আসতে হবে । তবে একটা কথা বলে রাখা ভাল । একাত্তরে পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষা করার জন্য পবিত্র মক্কায় মুনাজাত হয়েছিল । সেই মুনাজাত কাজে আসে নি কারন তা বদমতলবে করা হয়েছিল । বেগম জিয়া পবিত্র কাবা শরিফে মুনাজাত করার সময় তা মনে রাখলে ভাল ।
বেগম জিয়া যখন ইফতার রাজনীতিতে ব্যস্ত ঠিক তখনই দেশে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটে গেল । প্রথমটি সংসদে ২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকার বাজেট পাস হলো । ১৯৭২-৭৩ অর্থ বছরে তৎকালিন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেছিলেন । ৪৩ বছরের মাথায় তা প্রায় তিন লাখ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে । বিএনপি বললো ভুয়া সরকারের ভুয়া বাজেট । বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়ার সময় সাংবাদিকদের সামনে বসিয়ে বাজেট ঘোষণা করা হতো কারণ তার সময় সরকার ছিল অসাংবিধানিক । বিএনপি যাই বলুক এই বাজেটের মধ্য থেকেই এই অর্থ বছর দেশ পরিচালিত হবে । কারো পছন্দ না হলে তিনি দেশ ত্যাগ করতে পারেন । এই প্রথমবার দেশের বৈদেশিক মূদ্রার রিজার্ভ ২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো । বেগম জিয়ার সময় তা ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালে সেকি একটা হৈ চৈ । এই রিজার্ভ দিয়ে বাংলাদেশ আগামী সাত মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে পারবে । সব শেষে বাংলাদেশের বড় অর্জন বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী মাথা পিছু আয়ের নিরিখে বাংলাদেশ এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশের ক্লাবের সদস্য হয়েছে যা হওয়ার কথা ছিল ২০২১ সালে । সাথে আছে ভারত ও পাকিস্তান । বিএনপিতো বটেই এতে অনেকেই খুশি হয় নি কারণ তা তাদের দু’চোখের বালি শেখ হাসিনার সময় তা হয়েছে । কারো কারো মতে এর ফলে মানুষের আয় যে রাতারাতি দ্বিগুণ হয়ে গেল তা নয় । শুধু মর্যাদা বাড়লো । মর্যাদা এদের কাছে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয় । তাদের প্রত্যাশা বাংলাদেশ আজীবন ফকিন্নিদের ক্লাবে থাকুক । এমন চিন্তা বেগম জিয়ার অর্থমন্ত্রী সায়ফুর রহমান করতেন । বলতেন ফকিন্নিদের ক্লাবে (স্বল্পন্নোত দেশ) থাকলে খয়রাত ভিক্ষা বেশী পাওয়া যায় । পবিত্র মাসে তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি । বিএনপি’র মুখপাত্র ডঃ আসাদুজ্জামান রিপন । কথাবার্তায় এখন মনে হয় তিনি বিএনপি’র বেতন ভূখ কর্মকর্তা । বলেন বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার পিছনে সরকারের কোন অবদান নেই । অবদান দেশের মানুষের । এমন আহাম্মকি কথা তিনি কী ভাবে বলেন বুঝতে পারি না । যুদ্ধের ময়দানে সৈন্য বাহিনী যুদ্ধ করে । তাদের পরিচালিত করেন সেনাপতি । যোগ্য সেনাপতি না থাকলে যুদ্ধে বিজয় সম্ভব নয় । এখানে সমষ্টিগত ভাবে সরকার দিক নির্দেশকের দায়িত্ব পালন করেছে আর প্রধানমন্ত্রী তার নেতৃত্ব দিয়েছেন । এটি স্বীকার করে নিতে কার্পণ্য হীনমন্যতার পরিচায়ক । বেগম জিয়ার উপদেষ্টা আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বললেন সরকার সব মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের কথা বলে গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চায় । গণতন্ত্র আর উন্নয়ন পরস্পর বিরোধী নয় । তবে পেট্রোল বোমার গণতন্ত্র না থাকলে দেশ ও জনগনের কোন ক্ষতি নেই । কারো কারো মতে এখন সরকারের অসময়ে হানিমুন চলছে । হানিমুনের সময় থাকে না । এখনতো মানুষ সত্তর আশি বছরে বিয়ে করেও হানিমুনে যায় । যে যতবার বিয়ে করে সে ততবার যায় । শীত বা গ্রীষ্ম যাই হোক । বলা যেতে পারে সরকারের এখন পৌষ মাষ । তবে সেই পৌষ মাসেও সরকারের সর্বনাশ করার চেষ্টা অনেকেই করছেন । উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি নিয়ে তেলেশমাতি কান্ড তার একটা ভাল উদাহরণ । হলমার্ক বেসকি ব্যাংক কেলেঙ্কারিতো আছেই । এই সব বিষয়ে পরে লেখার ইচ্ছা রইলো । কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন বাংলাদেশ যদি মধ্যম আয়ের দেশই হবে তা হলে এত মানুষ অবৈধ ভাবে সাগর পাড়ি দিতে চায় কেন? তাদের জানা উচিৎ সব দেশেই এই রকম কিছু বেউকুফ মানুষ থাকে যারা নিজ দেশের সুযোগ সুবিধা কাজে না লাগিয়ে অন্য দেশে নিজের ঘর বসতি বানানোর চেষ্টা করে । বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ যুক্তরাষ্ট্র । সেই দেশে ভারতের পর সব চেয়ে বেশী মানুষ রাস্তা আর পার্কে ঘুমায় । তারা গৃহ হীন । কারাগারের কয়েদির সংখ্যার দিক থেকে সেই দেশ সব সময় প্রথম ছিল । বেগম জিয়া নাজাতের সময়কালে পবিত্র মক্কায় যাবেন । তিনি নিজের সহ সকলের মাগফেরাতের জন্য দোয়া করবেন এই প্রত্যাশা করি । আল্লাহ্ আমাদের সহায় হোন । আমীন ।

লেখক: গবেষক ও বিশ্লেষক । জুলাই ৫, ২০১৫

 

 

 

WARNING: Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action. 

 

[প্রথমপাতা]

 

 

 

লেখকের আগের লেখাঃ

[......লেখক আর্কাইভ]