প্রথমপাতা  

সাম্প্রতিক সংবাদ 

 স্বদেশ

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশ কমিউনিটি

লাইফ স্টাইল

এক্সক্লুসিভ

বিনোদন

স্বাস্থ্য

বর্তমানের কথামালা

 শিল্প-সাহিত্য

 প্রবাসপঞ্জী 

আর্কাইভ

যোগাযোগ

 

 

 

 

জাপান শাখা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস এবং ২১শে অগাষ্ট গ্রেনেড হামলা দিবস পালিত

 


কমিউনিটি রিপোর্ট ।। অগাষ্ট ২৬, ২০১৪ ।।

১৫ অগাষ্ট ১৯৭৫, অবিরল অশ্রু ঝরা দিন। নির্মম নৃসংশতায় আততায়ীয়ের গুলি ভেদ করেছিলো বাংলাদেশের জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের বুক। রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ আর ক্ষমতার মোহে হয়নারা তার পরিবারের প্রায় সবাইকে হত্যা করেছিলো। হতবাক সারা বিশ্ব। বিশ্বের নিপীড়িত নির্যাতিত মানুষের কাছে তিনি ছিলেন মুক্তির প্রতীক যার নেতৃত্বে বাংলাদেশের বিজয় হয়, জন্ম হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। বঙ্গবন্ধুর ৩৯ তম শাহাদাত বার্ষিকীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জাপান শাখা গত ২৪ অগাষ্ট রোববার টোকিওর কিতা-কু'র ওজি হোকতোপিয়া হলে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আসলাম হীরা। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন, জাপান শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছালেহ মোঃ আরিফ।
 

অনুষ্ঠানের শুরুতে ১৫ ও ২১ অগাষ্ট নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।


অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন- নাসেরুল হাকিম, বাদল চাকলাদার, মনির হোসেন কর্নেল, জাহিদ হোসেন, রায়হান কবির ভূঁইয়া, মোতালেব শাহ প্রিন্স, নাজমুল ইসলাম রতন, সোহেল রানা, চৌধুরি রহমান লিটন, রফিকুল ইসলাম মুনির, আব্দুল কুদ্দুস, আব্দুল ওয়াদুদ, ইঞ্জিনিয়ার এমডি জসিম প্রমুখ। মিডিয়ার পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন, কাজী ইনসানুল হক।

১৫ই অগাষ্ট ও ২১শে অগাষ্ট দু'টি দিবসকে এদিন এক সাথে পালন করা হয়। বাংলাদেশ থেকে আমন্ত্রিত অতিথি আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য নূহ-উল আলম লেলিন আকস্মিক রাজনৈতিক ব্যস্ততার কারণে জাপানে আসতে না পারায় দেশ থেকে এক টেলিকনফারেন্সে অংশ নেন। তিনি আসতে না প্রায় দুঃখ প্রকাশ করেন।
 

বক্তরা বলেন, ১৯৭৫ সালে পাকিস্তানের দোসররা সেদিন বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদেরকে হত্যা করে। ভাগ্যক্রমে জননেত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বেঁচে যান। খুনীরা শুধু বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকেই হত্যা করেনি তারা আওয়ামী লীগকেই ধ্বংস করতে চেয়েছিলো।


দলের সভাপতি ছালেহ মোঃ আরিফ বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন। তাই তো আজ গর্ব বোধ করতে পারি। গত দেড় হাজার বছরে মানবজাতির মুক্তির জন্যে পৃথিবীতে যে সকল নেতার আবির্ভাব ঘটেছিলো তাদের শ্রেষ্ঠ ভাষণের সংকলনে তৈরি বইয়ে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ স্থান পেয়েছে। তিনি বলেন ঐ বইটি ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্যে একটি মাইল ফলক হয়ে থাকবে।
 

জুয়েল আহসান কামরুল বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা নির্মলেন্দ গুনের একটি কবিতা আবৃত্তি করেন।


অনুষ্ঠানে ১৫ ও ২১ অগাষ্ট নিহতদের রুহের মাগফেরত কামনা করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন হাফেজ মোঃ আব্দুর রউফ।

অনুষ্ঠানে জাপানে প্রবাসী মিডিয়ার প্রায় সকলেই উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠান শেষে অতিথিদেরকে নৈশ ভোজে আপ্যায়িত করা হয়।

 

 

WARNING: Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action.

[প্রথমপাতা]