|
টোকিওতে মুন্সিগঞ্জ জেলা শ্রীনগর উপজেলাবাসীদের "আনন্দ ভোজন ও মিলন মেলা"
অনুষ্ঠিত
টোকিওতে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমধর্মী “আনন্দ ভোজন ও মিলন মেলা” অনুষ্ঠিত হয়েছে
।
আনন্দ ভোজন ও মিলন মেলার আয়োজক ছিল জাপানে বসবাসরত মুন্সিগঞ্জ জেলা শ্রীনগর
উপজেলাবাসীবৃন্দ । যার মুখ্য ভুমিকা পালন করেছেন মোঃ দেলোয়ার হোসেন ডিউ ।
সহযোগিতায় ছিলেন , মো: আবতাবউদ্দিন, নুর খান রনি ,খন্দকার মিজান,কোইজুমি
মোতালেব, ,ইয়াগুচি সুমন, আব্দুল কাদের লিটন শেখ, মো: রফিকুল ইসলাম রফিক,
মুহাসীন হোসেন,ফয়েজ উদ্দীন শেখ,ওভি আহাম্মেদ এবং নতুন প্রজম্মের আগত আরো
অনেকেই।
বিক্রমপুরের ঐতিহ্যে হরেক রকমের ভর্তা-ভাজি , ধনেপাতা এবং কাঁচা মরিচ
সম্বলিত সাদা ভাত এর সাথে গরম গরম পিঁয়াজু ছিল মুল আকর্ষণ । এছাড়াও
বিক্রমপুরের লাউডাল , বিভিন্ন মাংসের কারি এবং ডেজার্ট হিসেবে ছিল
ঐতিহ্যবাহী পায়েস ।
শুধু যে মুন্সিগঞ্জ জেলা শ্রীনগর উপজেলাবাসীবৃন্দ আপ্যায়িত হয়েছেন তা কিন্তু
নয় । মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্যান্য ৫টি উপজেলা ( মুন্সিগঞ্জ সদর , টঙ্গিবাড়ী ,
লৌহজং , গজারিয়া এবং সিরাজদিখান ) থেকে আগত প্রবাসী এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন
এলাকার প্রবাসীরাও মুন্সিগঞ্জ জেলা শ্রীনগর উপজেলাবাসীদের আপ্যায়নে
আপ্যায়িত হয়েছেন ।
আয়োজনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে দেলোয়ার হোসেন ডিউ জানান, আজকের এই আয়োজনের পেছনে
তেমন কোন বিশেষ উদ্দেশ্য না থাকলেও অন্তর্নিহিত কিছু একটা কারন তো অবশ্যই
আছে । আর সে কারণগুলো হচ্ছে –
মুন্সিগঞ্জ জেলা শ্রীনগর উপজেলাবাসীদের নব প্রজন্মের যারা ইতোমধ্যে জাপান
এসেছেন তাদের সাথে পরিচিত হওয়া , বিক্রমপুরের ঐতিহ্যবাহী খাবার ব্যস্ততার
কারনে যা সচরাচর করা হয়ে ওঠেনা সে সকল খাবার’র আয়োজন করে ভাব বিনিময়ের
মাধ্যমে একসাথে বসে খাওয়া , কর্মক্ষেত্র বা ভিসাগত জটিলতায় পারস্পরিক
সহযোগিতা করা , সেই সাথে জাপানে আসতে ইচ্ছুক শ্রীনগর উপজেলা নিবাসীদের সঠিক
দিক নির্দেশনা প্রদান করা ইত্যাদি ।
সবশেষে সান্ধ্যকালীন চা চক্রের মধ্য দিয়ে এবং পুনঃ পুনঃ আয়োজনের আশাবাদ
ব্যক্ত করে আনন্দ ভোজন ও মিলন মেলার পরিসমাপ্তি ঘটে ।
WARNING:
Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content
is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to
legal action.
[প্রথমপাতা] |
|