|
টোকিও অলিম্পিক – প্যারা অলিম্পিক ২০২০ বিশ্ব সংস্কৃতি পরিচয় প্রোজেক্ট এ
বাংলাদেশের খাদ্য সংস্কৃতি
কমিউনিটি রিপোর্ট ।। সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৮ ।।
অলিম্পিকের মতো বিশ্ব আসর কে কেবলি খেলাধুলার মধ্যে সীমাবদ্ধ্ব না রেখে বিশ্ব
সংস্কৃতিকেও তুলে ধরা আসন্ন টোকিও অলিম্পিক-প্যারা অলিম্পিক বৈশিষ্টের একটি ।
তার ই ধারাবাহিকতায় টোকিও মেট্রোপলিটান 'কিতা সিতি'র আওতায় টোকিও অলিম্পিক –
প্যারাঅলিম্পিক কে সামনে রেখে বিশ্ব খাদ্য সংস্কৃতি বিনিময় প্রকল্পে এশিয়ান
খাদ্য সংস্কৃতি পরিচয় পর্বে এশিয়ার চারটি দেশ কে বেঁছে নেয়া হয় । এই চারটি দেশ
হচ্ছে কোরিয়া , চীন , বাংলাদেশ এবং স্বাগতিক জাপান । আর বাংলাদেশ কে দেয়া হয়
'থিম কান্ট্রির' মর্যাদা ।
সেপ্টেম্বর মাস ব্যাপি এশিয়ান খাদ্য সংস্কৃতি প্রেজেন্টেশন এ ২৯ সেপ্টেম্বর '১৮
কিতা সিটি আকাবানে বুনকা সেন্টার এ 'প্রবাস প্রজন্ম জাপান'এর ব্যানারে
'বাংলাদেশের খাদ্য সংস্কৃতির অংশ হিসেবে সকালের নাস্তার টেবিলের খাদ্য সামগ্রী
কে পরিচিত করানো হয় ।
মুনশী কে. আজাদ এর নেতৃত্বে ছয় সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশ দলের অন্যান্য সদস্যরা
হলেন , রাহমান মনি , রোকেয়া সুলতানা আজাদ রেণু , জেসমিন সুলতানা কাকলি ,
শাহজাহান হোসেন রানা এবং মোঃ জাহাঙ্গীর আলম রাজু ।
শুধু পরিচিতি-ই নয় বাংলাদেশের খাদ্য'র রান্নাও শিখানো হয় ভিন দেশীয়দের কে । যার
শিরোনাম দেওয়া হয় "স্বাস্থ সম্মত বাংলাদেশী সকালের নাস্তা" । খাবারের মেন্যু
হিসেবে মওসুমী সবজী দিয়ে ভাজি ,সুজির হালুয়া , মুরগীর ঝোল , পরোটা এবং রুটি ।
এছাড়াও বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থী এবং কর্ম কর্তাদের সন্মানার্থে রাহমান মনি'র
সৌজন্যে গরুর মাংসের ভুনা এবং রোকেয়া সুলতানা রেণু ও জেসমিন সুলতানার সৌজন্যে
হাতে তৈরি বিভিন্ন মিষ্টান্ন , শাহজাহান হোসেন রানা সৌজন্যে বিভিন্ন ফলাদি
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পরিবেশন করা হয় ।
এছাড়াও টোকিও অলিম্পিক ২০২০ এর লোগো সম্বলিত একটি কেক তৈরি করে সবাইকে তাক
লাগিয়ে দেন জেসমিন সুলতানা কাকলি ।
মুনশী কে. আজাদ এর পরিকল্পনায় বাংলাদেশের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে একটি প্রামান্য
চিত্র প্রদর্শন করা হয় । এছাড়াও মুনশী আজাদ আগ্রহী শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশ
সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর পর্বের সম্মুখীন হন ।
WARNING:
Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content
is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to
legal action.
[প্রথমপাতা] |
|