[প্রথমপাতা]

 

 

টোকিওতে বর্ষবরণ-
 

New Page 2

 

 

কমিউনিটি রিপোর্ট ।। এপ্রিল ১৫, ২০১৩ ।।

টোকিওতে বিপুল উৎসাহ আর উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে চতুর্দশ বৈশাখী মেলা ও কারি ফেস্টিফাল। ১৪ এপ্রিল রোববার জাপান প্রবাসীরা স্বাগত জানিয়েছেন বাংলা ১৪২০ কে। প্রতিবছরের মত এ বছরও সকাল থেকেই মেলা প্রাঙ্গনে নামে প্রবাসীদের ঢল। জাপান প্রবাসী হাজার হাজার মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন মেলার মাঝে। হাজারো মানুষের এ বর্ণিল ও উচ্ছ্বল উপস্থিতিই বর্ষবরণের আয়োজন রূপ নেয় জনসমুদ্রে। তবে টোকিও বৈশাখী মেলা যে শুধুমাত্র বাঙালীদেরই মেলা তা হয়। টোকিও বৈশাখী মেলায় বিপুল সংখ্যক জাপানিদের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের মানুষরাও আসেন, স্বাদ নেন আমাদের বাঙালী খাবার আর সংস্কৃতির।

ইকেবুকুরোর নিশিগুচি উদ্যানে অনুষ্ঠিত মেলায় এ দিন প্রবল বাতাসে বিভিন্ন স্থানে ট্রেন চলাচল ব্যহত হলেও প্রবাসীদের উৎসাহকে কমাতে পারেনি।

এবারের মেলায় বিশেষ আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন দৈনিক কালের কন্ঠ'র সম্পাদক ও সাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন।

বর্ষবরণ সংগীত এসো হে বৈশাখ এসো এসো...পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে দিনের কর্মসূচী শুরু করা হয়। বড়দের উন্মুক্ত স্টেজ প্রোগ্রামের পর প্রথমে ছোটদের চিত্রাঙ্কন এবং কবিতা, নাচ, গান, বৈশাখী ফ্যাশন ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয়।

ছোটদের পর জাপানি নৃত্যদল বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে নৃত্য পরিবেশন করেন।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন জাপান প্রবাসীদের সুপরিচিত দু'টি গ্রুপ উত্তরণ কালচারাল গ্রুপ এবং স্বরলিপি কালচারাল একাডেমি।

দিনের শেষে বিকেল মাতিয়ে রাখেন ক্লোজআপ তারকা শশি, বাপ্পি, ইমাম, সেলিম ও পাপ্পু।

এবারের বৈশাখী মেলার জাপানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন ছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত আশরাফ-উদ-দৌলা। এ ছাড়া দূতাবাসের অন্যান্য কর্মকর্তারাও মেলায় উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, এবারের বৈশাখী মেলায় বাংলাদেশের ১৯টি রেস্টুরেন্ট এবং ১৭টি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।

 

 

WARNING: Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action.

 

[প্রথমপাতা]