প্রথমপাতা  

সাম্প্রতিক সংবাদ 

 স্বদেশ

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশ কমিউনিটি

লাইফ স্টাইল

এক্সক্লুসিভ

বিনোদন

স্বাস্থ্য

বর্তমানের কথামালা

 শিল্প-সাহিত্য

 প্রবাসপঞ্জী 

আর্কাইভ

যোগাযোগ

 

 

 

 

 

জাপানে দূতাবাসের উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবস ২০১৭ পালন
 

 

কমিউনিটি রিপোর্ট ।। আগষ্ট ১৬, ২০১৭ ।।

গভীর শোক, বিনম্র শ্রদ্ধা আর অন্তর নিংড়ানো ভালোবাসায় জাতীরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'কে স্মরণ করেছে জাপান প্রবাসী বাংলাদেশ কমিউনিটি।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ৪২তম শাহাদাত বার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালনের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃক আয়োজিত সকালের অনুষ্ঠান সূচীর মধ্যে অন্যতম ছিল দূতাবাস ভবনে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিক ভাবে অর্ধ-নমিত, নীরবতা পালন এবং সকলের রূহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত।

দূতাবাস ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন শেষে অর্ধনমিত করেন জাপানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। এ সময় উপস্থিত সকলে সমবেত সুরে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করেন। এরপর জাতীরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবারের শাহাদাত বরণকারী সকল সদস্য এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে নিহত সকলের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং শান্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করেন।
 


বহিরাঙ্গনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে দূতাবাস ভবনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে দিবসটির তাৎপর্যে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি , মাননীয় প্রধানেমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী সমূহ পাঠ করে শোনানো হয়।

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী প্রদত্ত বানী সমূহ যথাক্রমে রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা, ইকনোমিক মিনিস্টার ডঃ সাহিদা আকতার, কমার্স কাউন্সেলর হাসান আরিফ এবং প্রথম সচিব (শ্রম) জাকির হোসেন পাঠ করে শোনান।

সরকারী কর্মসূচির আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে প্রবাসীদের জন্য মঞ্চ উন্মুক্ত করে দেওয়া হলে দিবসটির তাৎপর্যে প্রবসী নেতৃবৃন্দ বঙ্গবন্ধুর জীবনালেখ্যে বক্তব্য রাখেন।

এবছর দূতাবাসের আয়োজনে দূতাবাসের ওয়েবসাইটে, জাতীয় শোক দিবসের আয়োজনের কর্মসূচীর জানান দেয়া হয়নি। বিকেলের কর্মসূচীতে আওয়ামী ঘরোয়ানার লোক ছাড়া গুটিকয়েক জন প্রবাসীদের দাওয়াত দেওয়া হয়। সাংবাদিকদের দাওয়াত দেওয়া হয়নি। আর দাওয়াত পত্র ছাড়া দূতাবাসে প্রবেশের অনুমোদন নেই। বিষয়টি প্রবাসীরা ভালো ভাবে মেনে নেননি। প্রবাসীরা মনে করেন এতে করে দূতাবাস সঙ্কীর্ণতার পরিচয় দিয়ে বঙ্গবন্ধুকে সার্বজনীনতা থেকে একটি দল এবং বিশেষ ভাবে গুটি কয়েক ব্যাক্তির মধ্যে সীমাবদ্ধ করে রাখলো।   

 

 

WARNING: Any unauthorized use or reproduction of 'Community' content is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action.

[প্রথমপাতা]